মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার ৭টি সেরা উপায়।
আজকে আমরা অনলাইনে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে জানব। একদম ভ্যালিড ও লিগ্যাল উপায় সম্পর্কে জানব। যে গুলো থেকে বাংলাদেশে থেকে সহজেই আয় করতে পারবেন। অথবা এমন কিছু আইডিয়া দিব যে, এগুলো ব্যবহার করে সকলেই ইনকাম করার সুযোগ পাবেন।
{tocify} $title={Table of Contents}
একটু যদি সচেষ্ট হন, নিজ থেকে কাজ করার স্পৃহা থাকে, তাহলে অবশ্যই এসব উপায় অবলম্বন করে আয় করতে পারবেন। যত বেশি চেষ্টা করবেন, এবং সফল হবেন, ইনকামের তত বেশি হবে। পরিশেষে মাসে 50 হাজার টাকা অবধি উপার্জন করতে পারবেন। তাহলে চলুন একে একে উপায়গুলো জেনে নেই।
১) পেমেন্ট গেটওয়ে ম্যানেজমেন্ট (বৈদেশিক মুদ্রা লেন দেন)।
বাংলাদেশে হাজার হাজার যুবক ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে। বর্তমানে এর সংখ্যা হয়তো লক্ষাধিকে চলে যাবে। তাছাড়া অনেকেই ওয়েব ব্লগার হিসেবে কাজ করে।
যারা ওয়েব ব্লগার হিসেবে কাজ করে তাদেরকে অনেক ক্ষেত্রে বিদেশি ওয়েবসাইট থেকে ডোমেইন-হোষ্টিং অথবা ইংরেজি আর্টিকেল কিনতে হয়। আরো নানা কাজে মানুষকে বৈদেশিক মুদ্রায় টাকা লেনদেন করতে হয়। এ অবস্থায় একজন পেমেন্ট গেটওয় ম্যানেজারের কাজ হলো, সে লেন দেন করে দেয়া। এতে করে সেও অতিরিক্ত মুনাফা পাবে।
তার একাধিক বৈদেশিক পেমেন্ট মেথডে একাউন্ট থাকবে। যেমনঃ পেওনার, পেপাল অথবা কার্ড পেমেন্ট করার জন্য একাউন্ট থাকতে হবে। বর্তমান বাংলাদেশি ব্যাংক গুলোতে "মাস্টারকার্ড" ডেবিট কিংবা ক্রেডিট কার্ড হিসেবে দেয়া হয়। কোন কোন সাইটে কার্ডে পেমেন্ট করা যায় না, এক্ষেত্রে সুরক্ষিত উপায়ে পেমেন্ট করার পদ্ধতি হলো পেওনার, ওয়েব মানি এবং বিটকয়েন।
একজন পেমেন্ট গেটওয়ের ম্যানেজারের প্রথম কাজই হলো তাকে পেমেন্ট মেথড এর জন্য অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হবে। এখান থেকে দুই ভাবে কাজ চালিয়ে যাওয়া সম্ভবম প্রথমত একটি ফেসবুক পেজ খুলতে হবে। দ্বিতীয়ত ওয়েবসাইট থেকেও কাজ চালানো সম্ভব। এমনকি চাইলে ফ্রীলান্সিং ওয়েবসাইটেও কাজ অথবা গিগ পাবলিশ করে কাস্টমার সার্ভিস প্রদান করা যায়।
এক্ষেত্রে এই কাজের সুবিধা হল, শুধুমাত্র লেনদেনের কাজ শিখে নিলেই প্রতি ডলার পেমেন্টে পেমেন্ট সর্বনিম্ন পাঁচ টাকা থেকে শুরু করে ১০ টাকা অবধি লাভ নেয়া যায়। লাভের পরিমাণ আরো বেশিও হতে পারে। এটা কত টাকা পেমেন্ট হচ্ছে? বা লেনদেন হচ্ছে, তার উপর নির্ভরশীল। বর্তমানে এই ধরনের বাংলাদেশী হিসাবে ক্ষুদ্র ব্যবসা হলেও, যারা বৈদেশিক হিসাবে লক্ষাধিক টাকার লেনদেন করে, তাদের ক্ষেত্রে প্রচুর লাভ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এখন প্রশ্ন হলো, পেমেন্ট পদ্ধতি গুলো কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে?
বিভিন্ন বৈদেশিক পেমেন্ট মেথডে একাউন্ট খোলা বাংলাদেশে কার্যকর নয়। তবে পারফেক্ট মানি অথবা বিটকয়েনে (কয়েনবেস) বাংলাদেশ থেকেই একাউন্ট খোলা যাবে। অন্যদিকে ওয়েব মানি ও পেপাল (খুবই জনপ্রিয়) একাউন্ট খুলতে কোন না কোন ভাবে এটি বৈদেশিক সিম কার্ড ম্যানেজ করতে হয়।
কিংবা বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্ট বাই-সেল ওয়েবসাইট থেকে সতর্ক হয়ে পেমেন্ট মেথড এর একাউন্ট ক্রয় করা যেতে পারে। আবার পেপাল ও অন্যান্য পেমেন্ট মেথডে ডলার ক্রয়ের জন্য অসংখ্য ওয়েবসাইট আছে। তাছাড়া যারা ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে, বিশেষ করে বাইরে থেকে বা কাস্টমার থেকে পেপাল একাউন্টে ডলার ডলার নেয়, তারা অনেকেই স্বল্পমূল্যে পেপাল ডলার সেল করে। তাদের থেকে নির্ধারিত প্রাইসে ডলার টপ আপ করিয়ে নেয়া যায়।
মোটামুটি অনলাইনে ইনকাম করার এই পদ্ধতিটি যথেষ্ট লিগাল এবং সহজ। চাইলে এভাবে উপার্জন করা যেতে পারে। এ বিষয়ে আরো বেশি বিস্তারিত জানতে আমি আপনাকে এই ভিডিওটি সাজেস্ট করব!
২) paxful ওয়েবসাইটে ইনভেস্টমেন্টঃ
paxful বর্তমানে বিটকয়েন ইনভেস্টমেন্টের জন্য একটি অসাধারণ ওয়েবসাইট। আপনার যদি কয়েক হাজার অথবা লক্ষাধিক টাকার সমপরিমাণ বিটকয়েন মজুদ থাকে, তবে paxful থেকে অনেকটা ইনভেস্টমেন্টের মত করে তা থেকে লভ্যাংশ নিতে পারেন।
কতটুকু লাভ করা যায়?
paxful ওয়েবসাইটে যদি কোন বিটকয়েন ট্রানস্ফার করে আনতে পারেন, তবে শেষে দেখা যায় প্রতি ডলার বিটকয়েনের মূল্য সর্বোচ্চ 100 টাকা দরে আউটপুট হিসেবে মানি উইথড্র করিয়ে নেয়া যায়। এক্ষেত্রে কমপক্ষে ৫-১৫ টাকা অবধি প্রতি ডলারে লাভ নেয়া যেতে পারে। যারা ইনভেস্টমেন্টে যথেষ্ট দক্ষ, তাদের ক্ষেত্রে প্রক্রিয়াটি উপযোগী।
কেননা কিছু দিন আগেই ১টি বিট কয়েনের মূল্য বিটকয়েন 38 লাখ বা 40 লাখ টাকা ছিল। কিন্তু বর্তমানে এর মূল্য 20 লাখের কাছাকাছি চলে এসেছে। অর্থাৎ বিটকয়েনে ইনভেস্টমেন্ট অথবা বিনিয়োগ অনেক বেশি রিস্কি।
A-Ads থেকে বিটকয়েন নিয়ে আয় করাঃ
আমার মতে যারা ব্লগিং করে, এমনকি নিজের ওয়েবসাইটে মাসে হাজার হাজার ট্রাফিক আনতে পারে, অথচ অ্যাডসেন্সে এপ্রুভ পায়নি, তাদের ক্ষেত্রে A-Ads নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ব্লগিং করা যেতে পারে। এই নেটওয়ার্কে ভাল প্রফিট নেয়া সম্ভব। এমন কি সেখানে বিটকয়েনে মনিটাইজ করানো যায়। মানে এড দেখিয়ে আয় করা যায়।
এ বিটকয়েন Paxful এ ট্রান্সফার করিয়ে নিয়ে গিয়ে তা আউটপুট হিসেবে ভালো পরিমাণ টাকা উইথড্র করাতে পারবে, ব্যাংকিং ট্রান্সফারের মাধ্যমে। নিজের ব্যাংক একাউন্টে নেয়া যেতে পারে। তাছাড়া কেউ যদি অন্যান্য দেশি ওয়েবসাইটে কারেন্সি এক্সচেঞ্জে বিটকয়েন থেকে বিকাশে নিয়ে যায়, তবে তাতে যথার্থ মূল্য নাও পেতে পারে।
কিন্তু প্যাক্সফুলে সে অনুযায়ী ভালো মূল্য পাওয়া যায়। প্রতি ডলার বিকাশে উইথড্র করলে ৮৫ থেকে ৯০ করে রেট পাওয়া যায়। অন্যদিকে একটি কারেন্সি এক্সচেঞ্জ ওয়েবসাইটে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ করাতে গেলে প্রতি ডলারের রেট পড়ে ৮৪/৮৩ টাকা।
কিছু সতর্কতাঃ
তবে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কারণ যদি paxful এ ট্রান্সফার করানো ডলারের পরিমাণ ১০ ডলার হয়। অথবা তার চেয়ে কম হয়, তখন দেখা যায় সেটি কোনোভাবেই উইথড্র করে নেয়া যেতে পারা যায় না। সেক্ষেত্রে আরও বিটকয়েন এড করে, তারপর যথার্থ লিমিট অনুযায়ী উইথড্র করাতে হয়।
যেমনঃ এখানে সর্বনিম্ন লিমিট থাকে এক হাজার টাকা। এর নিচে উইথড্র করাতে পারবেনা। তখন কিন্তু ইউজার বিপদে পড়ে যায়। কেননা paxful থেকে যখন বিটকয়েন অন্য কোন বিটকয়েন ইনভেস্টমেন্ট ওয়েবসাইটে বিশেষ করে কয়েনবেজে ট্রানস্ফার করানো হয়, তখন চার্জ হিসেবে 4 ডলার কাটা হয়। তখন বিরাট ক্ষতি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এক্ষেত্রে, paxful এ উল্টো ডলার এড করে অর্থাৎবিটকয়েন ডলার এড করে পরবর্তীতে তাদের ইনভেস্টমেন্ট কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত লোকেদের থেকে নির্ধারিত টাকা উইথড্র করানো যায়। মনে রাখবেন, যত বেশি বিটকয়েন paxful এ ততই লাভ।
আমি শুধুমাত্র জানার উদ্দেশ্যে উপায়টি বললাম। তবে আমি সবার কাছে মিনতি করব বিটকয়েন ইনভেস্টমেন্টে না যাওয়ার জন্য। কারণ 80% চান্স থাকে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার।
৩) গেমের কারেন্সি অথবা ডায়মন্ড বেচার ব্যবসা।
বাংলাদেশে জনপ্রিয় অনলাইন গেম এর অভাব নেই। অসংখ্য অনলাইন গেম আছে। যেমনঃ ফ্রী ফায়ার, পাবজি, মোবাইল লিজেন্ডস, আরিনা অব ভেলর, clash-of-clans সহ আরো কিছু গেম। এসব গেমের ইউজাররা ডায়মন্ড অবশ্যই টপ আপ করে। কেউ যদি ডায়মন্ড টপ আপ এর জন্য একটি ওয়েবসাইট খুলতে পারে, অথবা ফেসবুক পেজ খুলে কাজ করা শুরু করে, তবে তার সফল হওয়ার চান্স বেশি থাকে। কিছু স্টেপ অনুসরণ করলে অবশ্যই কাস্টমারের ভিড় লেগে যাবে।
সফল হওয়ার উপায়ঃ মাসে ২০ হাজার টাকা আয়।
প্রথমত গুগোল এড সহ অন্যান্য ফেইসবুক এড যেগুলো আছে, বিশেষ ফেসবুকে এডভার্টাইজিং করাতে হবে প্রমোশনের জন্য। যদি নিজস্ব ফেইসবুক পেজ থাকে, তাহলে অবশ্যই ভালো রিভিউ থাকতে হবে।
নিজের গুগলের বিজনেস প্রোফাইল থাকলে আরো ভালো। কারণ এসব ক্ষেত্রে একটি বিজনেস প্রোফাইল থাকা আবশ্যক। সেখানে রিভিউ যেভাবেই হোক বাড়াতে হবে। কারণ, পরবর্তীতে যদি ওয়েবসাইট খুলতে চান, সেখান থেকে ডায়মন্ড টপ আপ করতে চান, তবে সেই ওয়েবসাইটের কনটেন্ট র্যাংকে এটি কাজে দিবে।
দ্বিতীয়ত, ফেসবুক পেইজে তৈরি করানো যেতে পারে। ওই ক্ষেত্রেও ফেসবুক পেজে রিভিউ ভালো থাকতে হবে। বিশেষ করে যারা একবার আপনার কাছ থেকে টপ আপ করে নিবে, তাদেরকে মিনতি করে হলেও ভালো রিভিউ দিতে বলবেন। যাতে অন্যান্য ইউজারদের বিশ্বস্থতা বাড়ে।
অনেক ক্ষেত্রে পেজের লাইক চাইলে টাকা ইনভেস্ট করে বাড়ানো যায়। যথেষ্ট পরিমান লাইক থাকলে ইউজারদের এমনিতেই বিশ্বাস জন্মে যায়। তাছাড়া বিভিন্ন পোস্ট পাবলিশ করা যেতে পারে। পোস্টে বিভিন্ন অফার রিলেটেড কনটেন্ট থাকতে হবে। সেখানে কমেন্ট বক্সে খারাপ রিভিউ যেন না থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
আর অবশ্যই এসকল ব্যবসায় ক্ষেত্রে সৎ হওয়া আবশ্যক। না হলে বেশি দিন টিকে না। অসৎ উপায়ে ব্যবসা করলে বর্তমান সময়ে ধরা পড়ার চান্স বেশি থাকে। কারণ সাইবার ক্রাইম নিয়ে অসংখ্য ধারা আছে। এ বিষয়ে পুলিশের কাছে খুব সহজে ধরা পড়া যায়। এবং এক্ষেত্রে ধোঁকাবাজি অথবা প্রতারণার আশ্রয় নিলে এর মাশুল গুনতে হবে।
ডায়মন্ড টপ আপ ব্যবসায়ের নেগেটিভ দিকঃ
এ বিষয়ে অভিজ্ঞ না হলে ব্যবসা করে লাভ নেই। নিজস্ব পেমেন্ট মেথড থাকা লাগে। সেখানে কম দামে ডলার টপ আপ করে নিতে হয়। তার জন্য আবার বিভিন্ন বৈদেশিক ই-কমার্স ওয়েবসাইট সহ নানা জায়গায় সময় ওয়েস্ট করে সতর্কতার সাথে কাজ করতে হয়। অনেক সময় প্রতারণার শিকার হতে পারে, কেউ যদি সতর্ক না হয়।
তাছাড়া সবশেষে খুব বেশি লাভ পাওয়া যায় না। এটি একটি ক্ষুদ্র ব্যবসার মতো। তবে এই ব্যবসা করতে খুব বেশি কারিগরি দক্ষতা এবং স্কিল অর্জন করতে হয় না। কোন একজন মানুষের কাজ করার স্পৃহার উপর এ ব্যবসা টিকে থাকে।
৪) পিটিসি ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখে আয়।
পিটিসি ওয়েবসাইটগুলোতে ধীরে ধীরে উপার্জন বৃদ্ধি পায়। একাধিক পিটিসি ওয়েবসাইটে কাজ করা যায়, তবেই সেখান থেকে ভাল প্রফিট আসে। বিশেষ করে জরিপ পূরণ করার জন্য সর্বোত্তম উপায় পিটিসি ওয়েবসাইট। জরিপ পূরণ করে এখন মাসে 15 থেকে 20 হাজার উপার্জন করা যায়। এক্ষেত্রে নিচের ব্লগটি পড়তে পারেনঃ
পিটিসি সাইট থেকে ইনকাম করার উপায়।
৫) অ্যাডসেন্স এপ্রু/ভ ওয়েবসাইট কে/না/বে/চা।
কারো যদি ব্লগিং করা উদ্দেশ্য না হয়, এবং মাস শেষে ভালো মতো উপার্জন করার ইচ্ছা থাকে। তাহলে এডসেন্স এর ওয়েবসাইট কেনাবেচা অনেক বেশি লাভজনক। একটি এডসেন্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে 10 থেকে 15 দিন সময় লাগে। এবং ইনভেস্টমেন্ট খুব একটা দরকার পড়ে না।
যদি ওয়েবসাইট ওয়ার্ডপ্রেস তৈরি করার ক্ষেত্রে হোস্টিং সহ ভালো ডোমেইনে ক্রয় করা লাগে। এক্ষেত্রে 1500 থেকে 2000 টাকার মধ্যে একটি ওয়েবসাইট তৈরি সেরে নেয়া যায়। পরবর্তীতে কন্টেন্টের জন্য নিজে থেকে লেখালেখি করে নেয়া যায়। ইউনিক ও ইনফরমেটিভ কন্টেন্ট হলে এবং ওয়েবসাইট কোয়ালিটি ভালো হলে খুব সহজেই অ্যাডসেন্সে পাওয়া যাবে।
পরে এডসেন্স এপ্রুভড ওয়ে/বসা/ইট এবং অ্যাডসেন্সে কমপক্ষে 10 হাজার থেকে শুরু করে 15000 এর মধ্যে বি/ক্রি করা যাবে. এরকম প্রতি 15 দিন পর পর যদি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়, তবে তা থেকেই ইনকাম নেয়া যাবে।
তবে একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে। গুগোল এ নিয়ে স্টেপ নেবে। কোন ভাবে যদি গুগলের মনে হয় যে ওয়েবসাইটটি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় শিফটিং হচ্ছে অথবা এডসেন্স একাউন্ট লে/ন/দে/ন হচ্ছে তবে এডসেন্সে এড লিমিট অথবা সাসপেন্ড হওয়ার সম্ভাবনা থেকে। এতে বায়ার মানে ক্রেতার ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই ধরনের অনেক বিষয় বর্তমানে নজরে পড়ছে।
কাজে আমার পরামর্শ থাকবে, অ্যাডসেন্স এপ্রুভড গেলেই সেখানে যথাযথভাবে ব্লগিং করা বেস্ট। কেননা ব্লগিং থেকে যেভাবে প্যাসিভ ইনকাম (কাজ না করে ইনকাম) পাওয়া যায় তা অন্য কোন উপায়ে সম্ভব না।
৬) অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রভাল সার্ভিসঃ
বর্তমানে যারা ব্লগিং করে অর্থাৎ কন্টেন্ট লেখালেখি করে তাদের সকলেরই চাহিদা থাকে গুগল এডসেন্স নেয়ার। যারা এডসেন্স এপ্রুভিং সিস্টেম সম্পর্কে ভালো জানে বা বুঝে, যে কিভাবে একটি ওয়েবসাইটে এপ্রুভাল পাওয়া যাবে সহজেই? তাদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে সহজ উপায় হলোঃ অ্যাডসেন্সে এপ্রুভাল সার্ভিস দেয়া। এর জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট এ কাজ করা যাবে। পাশাপাশি নিজ থেকে বিভিন্ন অনলাইন গ্রুপে কাস্টমার পাওয়া যাবে এরকম সার্ভিসিং দেয়ার জন্য।
তবে এ বিষয়ে এডসেন্স নিয়ে যথেষ্ট এক্সপার্ট হতে হবে। তাছাড়া কিছু টুলের ব্যবহার জানতে হবে। যেমনঃ প্লেগারিজম চেকারের মধ্যে আছে কপিস্কেপ, কন্টেন্ট ইনফরমেটিভ কিনা তা যাচাই করার জন্য grammarly । এসমস্ত উপায় থাকলে সহজে ইনফরমেটিভ কন্টেন্ট এডিট করা যায়। এবং তা অনুযায়ী সার্ভিস গ্রহণ করা যায়। এ সমস্ত ক্ষেত্রে অবশ্যই আগে থেকেই ওয়েবসাইট সামান্য পরীক্ষা করে নিতে হবে। এবং সে সাপেক্ষে কাস্টমারের কাছে রেট নির্ধারণ করতে হবে।
৭) ফেসবুক থেকে ইনকাম
আমার এ লেখাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। ফেসবুক থেকে আয় করার সবচেয়ে ভালো উপায় আছে।
ভিডিও শেয়ার করে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়ঃ
আমরা ফেসবুকে ভিডিও দেখার সময়, কোন মুভি, টিভি সিরিজের স্ক্রিপ্ট দেখি। সেখানে সামান্য কাটা অংশ থাকে। সে অংশটি কোন একটি ফেসবুক পেজ পাবলিশ করে। এবং চারপাশে এডিট করে দেয়। নিজস্ব ওয়েবসাইটের লগো দেয়া অথবা বিভিন্ন লেখা এডিট করে দেয়, যাতে করে খুব সহজে কপিরাইট সমস্যা না আসে।
আপনি এরকম ভাবে বিভিন্ন মুভি, নাটক , টিভি-সিরিজ যেগুলো ইউটিউবে ফ্রি এর কিছু স্ক্রিপ্ট কেটে কেটে 10 মিনিট টাইম এর ভিডিও ফেসবুকে পাবলিশ করতে পারেন।
এই সিস্টেমটা এরকম যে, যত বেশি পাবলিশ করবেন, দেখবেন অটোমেটিক্যালি একটু সামান্য প্রমোশন করালে আপনার ওয়েবসাইটে ভিউ বাড়তেই থাকবে। শুধুমাত্র একটি আকর্ষণীয় টাইটেল দিতে হয়। যাতে করে কেউ সহজেই ভিডিওটিতে আকর্ষণ অনুভব করে দেখতে যায়।
আপনি চাইলে ইউটিউবে পাওয়া যায় এমন বিভিন্ন নাটকের অংশ কেটে কেটে কন্টেন্ট আকারে পাবলিশ করে, সেখান থেকে ভাল প্রফিট নিতে পারবেন। ফেসবুক পেজটিতে যত ভিউ আসবে, সেখান থেকে ফেসবুক এডভার্টাইসিং ব্যবহার করে ততো বেশি ইনকাম আসবে।
ফেসবুকে নিউজ পোর্টাল সাইট থেকে আয়ঃ
কেউ যদি নিউজ পোর্টাল ওয়েবসাইট এর কাজ জানেন, তবে তা ব্যবহারে ফেসবুকে আয় করক্তে পারেন। এ ক্ষেত্রে মূলত অন্যান্য নিউজ ওয়েবসাইট থেকে সব সময় আপডেট তথ্য নিতে হয়। তারপর সেটাকে এডিট করে নিজের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করলেই চলে। কিন্তু মূল বিষয়টা হলো, এখানে ভিজিটর নেয়ার জন্য সবচেয়ে বেস্ট উপায় হল ফেসবুক। কারণ ফেসবুক একটি হিউজ কমিউনিটি। এখানে অনেক মানুষ আছে।
যারা কখনও ওয়েবসাইটে প্রবেশও করে নাই, তারাও ফেসবুকে আছে। ফেসবুকে সাধারণভাবে নিজের পেজ প্রমোশন করালেই ভালো রকমের রিচ পাওয়া যায়। বিশেষ করে নিউজ পোর্টাল সাইট গুলো বেশি রিচ পায়। সেদিকে ফেসবুক থেকে নিউজ পোর্টাল সাইটগুলোতে ইনকাম করা যায়।
এর জন্য বেস্ট উপায় হল ফেসবুক আর্টিকেল ব্যবহার করা। কারণ গুগোল অ্যাডসেন্সে থেকে উপার্জন কম হয়। আবার, ইউনিক ভিজিটর থাকে না বলে অনেক সময় এড লিমিট পড়তে পারে। অন্যদিকে Facebook Article এ খুব ভালো রকমের উপার্জন করা যায়।
ফেসবুকে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হোনঃ
যারা ইউটিউবে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হতে চান, তাদের ক্ষেত্রে বলা যেতে পারে ফেসবুকে কন্ট্রিবিউটর হন৷ ফেসবুক পেজে কন্টেন্ট তৈরি করুন।
প্রথমত, ইউটিউবে যে হারে উপার্জন হয় ফেসবুকে তার 70 থেকে 90 শতাংশ উপার্জন করা যাবে। ফেসবুকে ট্রাফিক নেয়াটা যথেষ্ট সহজ ইউটিউবের তুলনায়। ফেসবুকে কনটেন্ট ক্রিয়েটর হলে মন্দ হয় না।
৮। ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে মাসে ২০০০০ টাকা আয় করার উপায়।
ইন্টারনেট হলো একটি বিশাল স্টোর হাউস, যেখানে অসংখ্য ইনফরমেশন আছে। রিভিউ ও তার বেচাকেনা সম্বন্ধে জানতে পারি বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা পণ্য সম্বন্ধে অনলাইন-কেনাবেচা ইন্টারনেটে মজুদ আছে। এখানে যেকেউ তার ই- কমার্স ব্যবসায় টিকিয়ে রাখতে পারছে।আমরা চাইলে ই কমার্স ওয়েবসাইট রান করে, কেবল ম্যানেজমেন্টের কাজ করে প্রতি মাসে ২০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারি তাও অনলাইনে।
ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্টঃ
যদি একটি ই কমার্স ওয়েবসাইট খোলার সিদ্ধান্ত নেন তাহলে এর আগে কিছু ক্ষেত্রে আপনাকে ধারণা নিতে হবে। ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট করার ব্যাপারে ভালো ধারনা নিতে হবে।যেমনঃ একটি অনলাইন মার্কেটিং কিভাবে সফল ভাবে, তাদের কৌশল কিভাবে সম্পন্ন করবেন তা বুঝতে হবে।
ওয়েবসাইটের লে-আউট থাকে সেগুলো জানতে হবে। পাশাপাশি একটি অনলাইন স্টোর খুলে সেখানে প্রোডাক্ট গুলো কিভাবে বর্ণনা দিবেন তার সম্বন্ধে জানতে হবে।
নিজের ছোটো ব্লগকে ই-কমার্স ওয়েবসাইটে পরিণত করার উপায়ঃ
ই কমার্স ওয়েবসাইট হলো অনলাইনে প্রোডাক্ট বিক্রি করে টাকা আয় করার অন্যতম প্রধান উপায়। আপনি আপনার নিচে ওয়েবসাইটকে ই-কমার্স ওয়েবসাইট এ পরিণত করতে পারেন ।
শুধু এক্ষেত্রে আপনাকে আপনার ওয়েব সাইটের যে কোন ধরনের ব্লগ অথবা যেকোনো একটি ব্লগের পাশাপাশি হিসেবে ব্যবহৃত পণ্য অথবা দরকারি পণ্যগুলোর একটি রিভিউ তার সেল করার যোগাযোগ ঠিকানা দিতে হবে।
তাহলে সেটা মোটামুটি একটি ই কমার্স ওয়েবসাইট এ পরিণত হতে শুরু হবে। যদি আপনার একটি সমৃদ্ধ ওয়েবসাইট থাকে তাহলে সেটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট এ পরিণত করতে কোন সমস্যা হবে না।
চলুন আলোচনা করি কিভাবে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে অথবা আপনার একটি ভালো ট্রাফিক থাকা ওয়েবসাইটকে ভালো ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরী করে প্রচুর আয় করতে পারবেন ।
সাধারণত একটি ওয়েবসাইটে যত বেশি ট্রাফিক আছে যত বেশি অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ক্লিক হয় অথবা সে অনুসারে অনুযায়ী টাকা আয় হয় কিন্তু যদি আপনি আপনার ভালো ওয়েবসাইট বা ব্লগ ব্লগিং সাইট কে একটি ই-কমার্স ওয়েবসা্ইটে তৈরি করেন তাহলে কি হবে? আপনার সেই ওয়েবসাইটে ট্রাফিক একই থাকবে ।
শুধুমাত্র ভিজিটরদের ভাল ব্লগিং্যের মাধ্যমে ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর প্রতি আকৃষ্ট করাতে হবে। তাদের মাইন্ড চেঞ্জ করতে হবে মনোভাব পাল্টাতে হবে।
এর ফলে তারা যদি আপনার ওয়েবসাইটের প্রতিযোগী আকৃষ্ট হয়ে থাকে তাহলে সেখানে একই সাথে ভিজিটর থাকার পাশাপাশি সেখানে অনলাইন প্রডাক্ট সেল করা হলে আপনার বাড়তি আয় হবে এবং এর পরিমাণ পূর্বের ওয়েবসাইট থেকেও বেশি হবে ।
ই-কমার্স ওয়েবসাইটে ভিজিটরের ভুমিকাঃ
বর্তমানে ইন্টারনেটের ব্যবসা সম্পূর্ণ ভিজিটর এর উপর নির্ভর করে। যে ওয়েবসাইটে যত বেশি ভিজিটর সে ওয়েবসাইটে ব্যবসা তত বেশি ভাল্। আর এভাবেই ভালো ট্রাফিক আনবার জন্য প্রয়োজন ভালো ধারণা।
ভিজিটর বাড়ানোর শিল্পঃ
আর এর জন্য সবাইকে ভিজিটর আনার শিল্প আয়ত্ত করা উচিত।কেননা কোন ধরনের ভিজিটর বাড়ানো ছাড়া একটি কমার্শিয়াল ওয়েবসাইটকে আপনি দাঁড় করাতে পারবেন না। বিভিন্ন ধরনের অনলাইন মার্কেটিং চ্যানেল গুলো ঠিক সেটাই করছে। তারা চাইছে ভালো ট্রাফিক আনবার জন্য।
এজন্য তারা সকল প্রকার এডভার্টাইজিং করার পাশাপাশি, এফিলিয়েট লিংক শেয়ারিং এর মাধ্যমে তাদের প্রোডাক্ট গুলো সেল করা কে ত্বরান্বিত করছে। কিভাবে তাদের ভিজিটর ধরে রাখতে পারে? অথবা কিভাবে অসংখ্য ভিজিটর বা ট্রাফিক আনতে পারে ? সেদিকেই জোর দিচ্ছে।
আর এভাবেই তারা তাদের ই কমার্সের সাইটকে আরো উন্নত করছে ।তাদের প্রোডাক্ট গুলো সেল করাবার জন্য দরকার ভিজিটর । যার কারণে কখনো কখনো তারা পিটিসি সাইটের সাথেও যোগাযোগ করে। এবং তাদের ভিজিটরকে ধরে রাখে। ই-কমার্স ব্যবসা শুরুর গাইডলাইন ২০২১ সম্বন্ধে জানুন।
ই-কমার্স ব্যবসায়ের জন্য ভিজিটর ধরে রাখাই একমাত্র উপায়। এর জন্য ২টি স্টেপ নিতে হবে।
১)এডভার্টাইজিং করানো।
২)এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করা। এজন্য এসইও স্পেশালিস্টের কাছে যেতে পারেন।
সহজ ভাষায় বললে কোন একটি ই-কমার্স সাইটের ভিজিটর বাড়ানো অথবা ধরে রাখার অন্যতম উপায় হলো এডভার্টাইজিং করা। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ করা।আবার বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্টের ভালো রিভিউ এর পাশাপাশি যেকোনো ধরনের ট্রেন্ডিং প্রোডাক্ট আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটে রাখা।
তার নিয়মিত আপডেট সম্বন্ধে সচেতন থাকা ।এবং সে প্রোডাক্টটি যাতে ভালো হয়, সেদিকে নজর রাখা। তাহলে অটোমেটিক্যালি আপনার সাইটে ভিজিটর আসবে এবং ভাল হবে। মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় হিসেবে বেস্ট।
যদি আপনি ওয়েবসাইট ট্রাফিক আনার কৌশল আয়ত্ত করে নিতে পারেন, তাহলে আপনার মোট জবের অর্ধেকাংশ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। এবং আপনি চাইলে প্রডাক্ট লেনদেন অথবা সেল ছাড়াই আয় করা শুরু করতে পারবেন।
এমন অনেক মার্কেটিং পদ্ধতি আছে যেগুলো ব্যবহার করে ই-কমার্স ওয়েবসাইটে টাকা আয় করতে পারবেন এবং সে সাইটের ভিজিটর বাড়াতে পারবেন। শুধু এর জন্য আপনাকে এই মেথড গুলো কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
তাহলে চলে আসি কিভাবে আপনার কি কমার্শিয়াল সাইটকে আরো উন্নত করবেন এবং সেখানে লাভবান হওয়ার জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করবেন ।
শুরুর দিকের কোন একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট কে অগ্রসর করাবার সর্বোত্তম উপায় হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং । এফিলিয়েট মার্কেটিং সবচেয়ে ভালো উপায় গুলোর মধ্যে একটি। কেননা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে, শুধুমাত্র কোন শুরুর দিকের ওয়েবসাইটকে জনসম্মুখে নিয়ে আসতে পারবেন।
এবং আপনার প্রোডাক্ট গুলোর এডভারটাইস করাতে পারবেন লিংক শেয়ারের মাধ্যমে। এফিলিয়েট শেয়ারিং এর মাধ্যমে যদি আপনার কোন একটি ব্লগ পোস্টের ব্যাক লিঙ্ক শেয়ার করেন, তাহলে সেটি হবে দ্রুত।
যার মাধ্যমে আপনার ই-কমার্স ব্যবসায়ে সকল প্রোডাক্ট বা পণ্য আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে অন্যান্য এফিলিয়েট মার্কেটারদের ব্যবহার করে বিক্রি করাতে পারবেন। যখনই এফিলিয়েট লিংক শেয়ারের জন্য কোন ইউজারের দ্বারস্থ হবেন, তখন ওই ইউজার প্রদত্ত মোট লাভের একটি নির্দিষ্ট অংশ অই ইউজারদেরকে অবশ্যই দিতে হবে।
যারা আপনার পণ্যের প্রমোট করবে। আপনি চাইলে বড় বড় ইউটিউব চ্যানেল , অথবা ফেসবুক পেজ, অথবা ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যারা আপনার পণ্যের প্রমোট করবে ।
এবং ট্রাফিক ভিজিটর আনতে সহায়তা করবে। এমনকি আপনি চাইলে সোশ্যাল সাইটে ভালো ভালো প্রোডাক্ট রিভিউ শেষে আপনার এফিলিয়েট লিংক নিজেই শেয়ার করতে পারেন। ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়ানোর জন্য।
আপনার ভালো নিজস্ব ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কিংবা ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থাকলে, সেখানে চাইলে নিজেই পণ্যের প্রমোট করতে পারবেন ।আর সে পণ্য বেচাকেনার জন্য আপনি সোশ্যাল মিডিয়া দিকে বেশি নজর দিবেন। বারবার লাইভে আসবেন এবং আপনার পণ্যগুলো তিভিউ করবেন।
একটি ই কমার্স ওয়েবসাইটের জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিং এর প্লাগ ইন বা লেআউট করে নেয়া ভালো। এতে করে সাইটের পণ্যের এফিলিয়েট নিজ সাইটেই হয়। এ ক্ষেত্রে ওই এফিলিয়েট লিংক কোন একটি কমার্স সাইটের মালিক ইউজারদের মাঝে বিলিয়ে দিবে এবং তার আশেপাশে বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করবেন।
শেয়ারিং এর মাধ্যমে আপনার প্রোডাক্ট সেল হবে। এর মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের ব্যবস্থা আপনার নিজস্ব ই-কমার্স সাইটে গড়ে উঠবে।এটা হতে পারে আপনার সাইটের ভিজিটর বাড়ানোর জন্য অথবা প্রোডাক্ট প্রমোশনের জন্য। এভাবে একইভাবে আপনার ওয়েবসাইটে উন্নতি হবে।
পাশাপাশি ভিজিটর আসবে । এবং নিজের ওয়েবসাইটে একটি এফিলিয়েট মার্কেটিং প্লাটফর্ম গড়ে উঠবে। এতে দেখা যায় সে ই- কমার্স সাইটের বাড়তি লাভ হয়। ই-কমার্স ব্যবসা শুরুর গাইডলাইন ২০২১ ।
যদি আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট রিভিউ, বেচা কেনা কিংবা ভস্ল। তাহলে সেটি হবে আপনার অনলাইনে আয় করার অন্য আরেকটি মাধ্যম। কেননা যেকোনো ওয়েবসাইটের ভিজিটর তার আয় করার মাধ্যম গড়ে তুলে। যেমনঃ কিছু ক্ষেত্রে আপনি সেখানে এড প্রদর্শনীর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন।
যেখানে আপনার এড এ ভিজিটররা ক্লিক করলে সাথে সাথে পেমেন্ট পাবেন। অথবা আপনি চাইলে আপনার দ্বিতীয় অন্য আরেকটি ওয়েবসাইট গড়ে তোলতে পারেন। সে ওয়েবসাইটের রিভিউ এবং লিংক শেয়ারিং আপনার নিজের এফিলিয়েট মার্কেটিং প্লাটফর্মে শেয়ার করতে পারেন।
এতে একইভাবে আপনার প্রোডাক্ট এর ভালো ভিউ হওয়ার পাশাপাশি অন্য ওয়েবসাইটের ভালো অ্যাফিলিয়েট হবে।আবার যদি ব্লগিং করা শুরু করেন বিভিন্ন পণ্য নিয়ে, তাহলে প্রতি পেজ এর উপর নির্ভর করে প্রতি ডলার আপনাকে দেয়া হবে। যেমনঃ ১০০০০ পেজ ভিউ এর উপর নির্ভর করে মাসিক ১০০ ডলার পেমেন্ট দেয়া হয়।
নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে । আর সেটা যদি হয় কমার্শিয়াল ওয়েবসাইট, যেখানে বিভিন্ন প্রোডাক্ট এর রিভিউ থাকে। তাহলে সেখানে নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করে আয় করার মত সুবিধা আর কিছু থাকতে পারে না । কোন একটি কমার্শিয়াল সাইট এ যখন দেখবেন niche প্রোডাক্ট আছে।
Airtel balance check.
তখন সে বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সেখানে প্রোডাক্ট লেনদেনের ব্যাপার বেশি করে ওঠে। আর একারণেই কমার্শিয়াল সাইট গুলো বেশি জনপ্রিয়। এবং বেশি লাভবান হয।যে কোন একটি পণ্যের ক্ষেত্রে দেখা যায় মোট পণ্যের 10% 20% লাভ হয়। এরকম প্রতিনিয়ত প্রোডাক্ট সেল হবে ,তত বেশি আয় হবে।
একটি কমেন্ট শেয়ার লেনদেন করার ক্ষেত্রে আরও অনেক ধরনের খরচ, যেমনঃ আপনি কত শতাংশ লাভ করবেন সেটা নির্ভর করবে আপনার মোট খরচ এবং সেল করা অর্থের উপর।
আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট স্টোরে নিজস্ব প্রোডাক্ট সেল করতে পারবেন। সেই প্রোডাক্টের মূল্য নির্ভর করবে গ্রাহকদের চাহিদার উপর।গ্রাহক যদি ভালো চাহিদা রাখে এবং আপনার প্রোডাক্টের প্রতি আকৃষ্ট হয়, তাহলে আপনি প্রোডাক্টগুলো ভালো সেল হবে। এবং সেখান থেকে আপনার প্রচুর মুনাফা লাভ হবে।
আবার কোনোক্ষেত্রে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইটকে আমরা চাইলেই নানা ফিচার যোগ করে একদম অন্য রকম বানিয়ে দিতে পারি। তার মধ্যে আছে, থার্ড পার্টি জরিপ কিংবা অন্যান্য পিটিসি সাইট।
আনুমানিক আয়ঃ মাসিক $৫০০-$৩০০০ বা এরও বেশী।
৯। ইমেইল মার্কেটিং করে মাসে ২০ হাজার টাকা আয়
ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আমরা অনলাইনে আয় করতে পারি এরকম চারটি মার্কেটপ্লেস। যেখান থেকে আমরা ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করতে পারি। কিংবা নিজস্ব ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য ব্যবহার করতে পারি। আজ আমরা ইমেইল মার্কেটিং কিভাবে করতে হয়, এর টু্ল, ব্যবহার সম্বন্ধে জানবো।
ইমেইল মার্কেটিং কি?
ইমেইল মার্কেটিং বলতে বুঝায় অসংখ্য ইমেইল এর সংগ্রহ রেখে,তা নিজস্ব পণ্য মার্কেটিং কিংবা কোনো এডভার্টাজিং এর জন্য ব্যবহার করা। এক্ষেত্রে ইমেইল এর মাধ্যমে আপনার পণ্যের মার্কেটিং হয়ে যাবে ।
ইমেইল মার্কেটিংয়ের জন্য নিজস্ব অনলাইন উপকরণের প্রয়োজন। যার ফলে ইমেইল মার্কেটিংয়ের সফলতা পাওয়া সহজ হবে। এখন বলতে পারেন যে অনলাইন উপকরণের প্রয়োজনীয়তা কেন?
এর কারণ হলো একটি ভালো ইমেইল মার্কেটিং সার্ভিস সবসময় উচ্চতর নিউজলেটার সম্পন্ন ইমেইল এডিটিং এর সুবিধা দেবে। যেখানে Drag এবং Drop এর মধ্য দিয়ে এডিট করতে পারেন।
সাধারণত ইমেইল মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে যা হয় সেটা হলো অনেকগুলো ইমেইল একসাথে সেন্ড করতে হয়। এক্ষেত্রে কিছু ইমেইল মার্কেটিং টুলস এবং উপকরণের প্রয়োজন পড়ে। একটি ভালো ইমেইল মার্কেটপ্লেস সেটা করতে সহযোগিতা করে।
এবং ইমেইল মার্কেটিং সার্ভিস মূলত আপনার ইমেইল মার্কেটিংয়ের জন্য কতগুলো উপাত্ত তৈরি করে৷ রাখে। যেমনঃ কন্টাক্ট ইনফর্মেশন, কন্টাক্ট লিস্ট এবং ইউজার লিস্ট। এছাড়াও ইমেইল মার্কেটিংয়ের অবস্থা কেমন তার ট্র্যাক করতে সহযোগিতা করে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, আপনার ইমেইল গুলো যাতে স্প্যাম ফোল্ডারে না যায়। যদি চলে যায় তাহলে কোনো ইউজার আপনার পাঠানো ইমেইল চ্যাক করবে না। আর সেটা খেয়াল রাখে ইমেইল মার্কেটিং সার্ভিস।
এখন আমি আপনাদের সামনে কতগুলো বেস্ট ইমেইল মার্কেটিং সার্ভিস সম্পর্কে আলোচনা করবো। যেখান থেকে আমরা ইমেইল মার্কেটিং করতে পারি। ইমেইল মার্কেটিং টুলগুলোর লিংক সাইটের নামের উপর ক্লিক করলে পেয়ে যাবেন।
ইমেইল মার্কেটিং টুল
১) Constant Contact মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়।
এই সাইটটি পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ এবং দ্রুত সাইট গুলোর মধ্যে একটি। এখানে খুব দ্রুত ইমেইল মার্কেটিং এর সুবিধা প্রদান করা হয়। যারা নতুন তাদের জন্য এখানে ইমেইল মার্কেটিং করা ও এর ব্যবহার করা খুবই সহজ।
এখানে খুব সহজেই আপনি আপনার ইমেইল লিস্ট, ইমেইল টেমপ্লেট, কন্টাক্ট লিস্ট, মার্কেটিং ক্যালেন্ডার এবং সকল কিছু ম্যানেজ করতে পারবেন। প্রতিটি ইমেইল একাউন্টের সহজ ট্রাকিং এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করার ইমেইল মার্কেটিং টুল এখানে সরবরাহ আছে। এবং শক্তিশালী ই-কমার্স সক্ষমতা প্রদান করতে সক্ষম। এটি জনপ্রিয় ইমেইল মার্কেটিং টুল।
Banglalink customer care number
এছাড়া তাদের ইমেইল প্লাস অ্যাকাউন্টগুলো সরাসরি ইমেইল অটোমেশন, জরিপ এবং অনলাইন ডোনেশন প্রবৃত্তিগুলো অ্যাডজাস্ট করতে সক্ষম। তাদের আছে অসংখ্য ইমেইল এর সরবরাহ থাকে। এতে করে নিজস্ব কোম্পানি বা ওয়েবসাইটের মার্কেটিং প্রচার করতে পারবেন।
এ সাইটটি আপনাকে ২৪ ঘন্টার জন্য ভালো কাস্টমার সাপোর্ট দিবে। এছাড়াও লাইভ চ্যাটিং, ফোন কল এর মাধ্যমে আপনাকে দ্রুত সাপোর্ট দিবে। এবং তাদের কাছ থেকে সহযোগিতামূলক আচরণ পাবেন।
এছাড়া এই ইমেইল ইমেইল মারকেটপ্লেস অনলাইন ট্রেনিং দিয়ে থাকে। কিভাবে ছোট্ট একটি বিজনেস থেকে বড় বিজনেস গ্রো করতে পারবেন সে সম্পর্কে ধারণা দিবে এরা। এবং সবকিছুর বিচার-বিবেচনা করে এই সাইটটিকে সবচেয়ে উপরের সাইট হিসেবে গণ্য করা হলো। এই সাইটে দুই মাসের জন্য ফ্রি মেম্বারশিপ আছে।
পড়ুনঃ
পরবর্তীতে আপনাকে প্রতি এক মাসের জন্য 20 ডলার দিয়ে মেম্বারশিপ কিনতে হবে। তারপর এখানে কাজ করতে পারবেন। ইমেইল মার্কেটিং কিভাবে করতে হয় এখানে গেলেই বুঝে যাবেন।
নতুন বিগিনার অর্থাৎ যারা নতুন কাজ করতে চাচ্ছেন তারা এখানে লাভ কোর্স এর সাথে কাজ করতে পারবেন। প্রথম বার তাদের সার্ভিস নিলে পাচ্ছেন ২০% অফ।
২) SendinBlue
এ সাইটটি একটি কমপ্লিট এসএমএস এবং ইমেইল মার্কেটিং সফটওয়্যার। যেটি ব্যবসাক্ষেত্রে কাজে আসে। ইউরোপের দ্রুত বেড়ে ওঠা ইমেইল মার্কেটিং সাইটের মধ্যে এটি একটি। এই সাইটে ইমেইল মার্কেটিং করা খুবই সহজ। এবং এখান থেকে প্রচুর মুনাফা লাভ করবেন পারবেন। এটির Drag এবং Drop এডিটরটি সবচেয়ে পারফেক্ট।
এ সাইটটি নতুনদের জন্য ইমেইল মার্কেটিং সরাসরি সম্পন্ন হওয়ার নানা ধরনের ইমেইল মার্কেটিংটুল ব্যবহার করতে দেয়। এবং তারা যেকোন ধরনের লেনদেন করার জন্য ইমেইল এবং সেগমেন্ট ইউজারদের জন্য সুবিধা প্রদান করেন। এবং ইমেইল ডেলিভারির জন্য তারা সর্বোচ্চ অ্যালগরিদম প্রয়োগ করে। এটি জনপ্রিয় ইমেইল মার্কেটিং টুল
এ সাইটে আছে অটোমেটিক্যালি যেকোনো একটি সাইট চালু করার সিস্টেম। মানে যখন কোন সাইটে জয়েন করবে তখন সে তার ইমেইল দিয়ে অটোমেটিক্যালি ফলো করবে। যার কারণে তাদের কাছে বড় রকমের ইমেইল লিস্ট আছে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সংগ্রহ আছে, যেখান থেকে আপনি সহজেই সংগ্রহ করতে পারবেন যেকোনো ইমেইল।
এবং মার্কেটিং শুরু করতে পারবেন। বলে রাখা ভাল এসব সাইটে কোন ধরনের সাবস্ক্রাইব করা হয় না। এখানে ইমেইল মার্কেটিং কিভাবে করতে হয় ?
এ সাইটটি আপনাকে একটি সম্পূর্ণ ফ্রি ইমেইল মার্কেটিংয়ের সুবিধা প্রদান করবে। যেখানে আপনি প্রতিদিন অন্তত পক্ষে 300 ইমেইল পাঠাতে পারবেন। কিন্তু তাদের ব্র্যান্ডিংয়ের সাথে এই ইমেইলগুলো একজাস্ট থাকবে। অর্থাৎ ইমেইলগুলোতে তদের নামও লিখা থাকবেন।
যদি আপনি 25 ডলার প্রতি মাসে খরচ করে মেম্বারশিপ নেন, তাহলে এখান থেকে কোন ধরনের ব্র্যান্ডিং ছাড়া ইমেইল পাঠাতে পারবেন। এবং আনলিমিটেড ইমেইল প্রধানের সুবিধা দিবে।মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় ২০২২।
তারা তাদের প্রেমিয়াম প্ল্যানকে আরো ইম্প্রুভ করেছে। এবং তারা রিসেন্টলি নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা অ্যাড করেছে। যেমনঃ
- লাইভ চ্যাটিং
- ফেসবুক এড ইন্টিগ্রেশন ইত্যাদি।
- তাদের কাস্টমার সার্ভিসে অনেক ভালো
এটি অটোম্যাটিক ট্রান্সেকশনে ইমেইল পাঠাতে পারে। এটি একটি শক্তিশালী ইমেইল মার্কেটিং সার্ভিস, যারা ব্লগার বা ই-কমার্স অথবা অনলাইন মারকেটস নিয়ে বসেছেন তাদের জন্য। এই সাইটটি অনেক সুবিধাজনক ইমেইল মার্কেটিং টুল আছে। যেমনঃ
- মার্কেটিং অটোমেশন।
- প্রতিটি রেঞ্জের নানা ধরনের ইমেইল মার্কেটিং টুল দিয়ে থাকে
- স্যালুট পার্সোনালাইজেশন খুব সহজ করে তোলে।
এবার বলে রাখি, কি কারনে আপনাদের ইমেইল মার্কেটিংয়ের প্রয়োজন হবে। আমরা এই ব্লগে ইমেইল মার্কেটিং এর ২২টি বেস্ট সাইট সম্পর্কে জানলাম। যেখান থেকে আপনি মেইল সংগ্রহ করে অথবা তাদের টুলগুলো ব্যবহার করে ইমেইল মার্কেটিং করতে পারেন।
সাধারণত যেকোনো অনলাইন ব্যাবসা এবং ওয়েবসাইট গ্রো করার জন্য মার্কেটিং এর প্রয়োজন পড়ে। যদি এডভারটাইজিং করেন তাহলে কোনো একজন ইউজারের কাছে সরাসরি ইমেইলের মাধ্যমে আপনার অনলাইন মার্কেটিং হয়ে যাবে। যেটা অ্যাপসের মাধ্যমে সম্ভব না।
অনলাইনে থেকে কেন টাকা আয় করবেন?
যারা অনলাইনে সম্পর্কে খুব একটা ভাল জানেন না, তবে অনলাইনে আয় করার সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ করেছেন। তাদের প্রশ্ন থাকতেই পারে যে, অনলাইনে কেন আয় করব?
বাস্তবিক অর্থে অনলাইনে আয় করার ক্ষেত্রে আপনি ছেলে নাকি মেয়ে, বয়স বেশি নাকি কম কোনকিছুই ম্যাটার করে না। কারো বয়স যদি 14-15 ও হয়, তাহলেও সে অনলাইনে আয় করতে পারবে। অনলাইনে কোন কাজে অ্যাক্সেস করাটা যত সহজ, বাস্তব দুনিয়ায় কোন একটি কর্মে নিজেকে নিয়োগ করা, সেটা থেকে উপার্জন নেওয়া ততোই কঠিন।
শুধুমাত্র একটা দিক ম্যাটার করে। সেটা হচ্ছে, অনলাইনে কাজ করে আয় করার জন্য অনেক বেশি বুদ্ধিমান হতে হবে। ধৈর্যশীল থাকতে হবে। পরিশ্রমই হতে হবে। যাতে বেশি বেশি দক্ষতা অর্জন করা যায়। কাজেই কেউ যদি ঘরে বসে, অবসর সময় অতিরিক্ত উপার্জন করতে চান, তবে অনলাইনে বিভিন্নভাবে আয় করার সুযোগ থাকে।
শেষ কথাঃ
আছে ব্লগে খুব কমন কতগুলো উপায় সম্পর্কে জানলাম। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কেউ যদি অনলাইন থেকে উপার্জন করতে চান, তবে এ উপায় গুলো সবচেয়ে ভালো। আরও কিছু উপায় আছে, যেগুলো আমি পূর্বেই কিছু কনটেন্টে বা ব্লগে আলোচনা করেছি।
যদি তাঁর সম্পর্কে জানতে চান, তবে নিচের ব্লগ গুলো পড়তে পারেন। এগুলোতে অসংখ্য উপায় বর্ণনা করা আছে। তবে আজকের ব্লগে উল্লেখ করা উপায়গুলো একমাত্র ভালো উপায় যেগুলো থেকে বাংলাদেশে থেকে সঠিকভাবে মাসিক ভালো পরিমাণে আয় করতে পারবেন। সকলকে ধন্যবাদ।
অনলাইনে আয়ঃ
কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়?
বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা আয় ২০২২।
ছাত্রদের জন্য ব্যবসা করার পদ্ধতি।
এড এ ক্লিক করে আয় করুন বিকাশে।