আজকের ব্লগে আমরা জানবো, দৈনিক ৫০০ টাকা ইনকাম করার কতগুলো উপায়। আমরা সকলেই চাই অনলাইন থেকে আয় করতে। প্রতিদিন ৫০০ টাকা ইনকাম করার কিছু উপায় জানতে হলে পুরো ব্লগটি পড়বেন।
অনলাইনে অসংখ্য উপায় আছে ইনকাম করার জন্য বিশেষ করে দৈনিক কমপক্ষে ৫০০ টাকা ইনকাম। মজার ব্যাপার হলো, এদের বেশিরভাগই আপনাদের জন্য যথার্থ নয়। তবে কিছু বিশেষ উপায় অনুসরণ দৈনিক ৪০০-৫০০ টাকা ইনকাম করা যাবে।
{tocify} $title={Table of Contents}
অনলাইনে আয় কি ফেক অথবা গুজব?
মোটেও না। অনলাইনে আয় করা মোটেও ফেক নয়। অনেকেই আছে যারা অনলাইনে ভালোমতো উপার্জন করছে।
আপনার আশেপাশে অনেক-কেই দেখবেন, যারা অনলাইনে ফেসবুক পেজ খুলে, ব্লগিং করে, ইউটিউবিং করে অথবা ফ্রিল্যান্সিং করে যথেষ্ট উপার্জন করছে।
কাজেই কোন ভাবে বলা চলে না যে, অনলাইনে আয় করা ফেক। কিছু উপায় অনুসরণ করে আপনিও অনলাইনে ভালো উপার্জন করতে পারবেন। দৈনিক 500 টাকা ইনকাম করাও সম্ভব হবে।
দৈনিক ৫০০ টাকা ইনকাম করার জন্য কি কি দক্ষতা প্রয়োজন?
দৈনিক ৫০০ টাকা ইনকাম এর জন্য অনলাইনে বিভিন্ন সেক্টর আছে। একেকটি সেক্টরে কাজ করতে একেক ধরনের দক্ষতার প্রয়োজন পড়ে। তবে যেকোনো সেক্টরে কাজ করার পূর্বে বিভিন্ন ইউটিউব ভিডিও, টিউটোরিয়াল দেখে যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।
যেমনঃ যদি ব্লগিং করে উপার্জন শুরু করতে চান, তবে ব্লগিং ওয়েবসাইট খুলতে হয়। আর্টিকেল লিখতে হয়, তাছাড়া এসইও কিভাবে করতে হয় এসব বিষয় বস্তু জানলেই beginner লেভেলে এক্সপার্ট হওয়া যাবে।
আবার যদি লেখালেখির মাধ্যমে উপার্জন করতে চান, তাহলে কনটেন্ট তৈরি করা এবং কনটেন্ট টপিক বের করা, কিওয়ার্ড রিসার্চ এ সমস্ত কিছু ইউটিউব ভিডিওতে পাওয়া যাবে।
কোন ব্লগ অথবা টিউটোরিয়াল দেখলেই ভালো জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব। অথবা কেউ যদি ওয়েব ডিজাইনিং করতে চায়, তাহলে কি করতে হবে তা নিয়ে ভালো ইউটিউব টিউটোরিয়াল আছে।
তবে আপাতদৃষ্টিতে, অনলাইনে কাজ করতে হলে সবমিলিয়ে যে তিনটা বিষয়ে নজর রাখতে হবে তা হলোঃ
১) নিজস্ব একটি কম্পিউটার থাকতে হবে। অনলাইনে কাজ করার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করা সুবিধাজনক। কোন কোন ক্ষেত্রে মোবাইল ব্যবহার করে করা যায়।
যেমনঃ যারা ভিডিও দেখে বা এড দেখে আয় করে, তারা মোবাইলে কাজ করতে পারে। অথবা অনেকে গেম খেলেও আয় করতে চায়, তারাও মোবাইলে কাজ চালিয়ে নিতে পারেন।
২) পরবর্তীতে প্রয়োজন ইন্টারনেট কানেকশন কানেকশন। অনলাইনে কাজ করছেন বিধায় ইন্টারনেট থাকাটা মাস্ট।
৩) সর্বশেষ প্রয়োজন হচ্ছে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট। বিশেষ করে একটি লোকাল ব্যাংক একাউন্ট এবং আন্তর্জাতিক মানের পেমেন্ট একাউন্ট থাকলে সবচেয়ে ভালো।
কারন যে টাকাটা হাতে পাবেন, সেটা তো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অথবা পেমেন্ট মেথড এর মাধ্যমে আপনার কাছে আসবে।
প্রতিদিন ৫০০ টাকা ইনকাম করার উপায়গুলোঃ
কিছু নির্ধারিত উপায় অনুসরণ করে আপনিও মাস শেষে ভালো মত আয় করে নিতে পারেন মোবাইল দিয়ে, অথবা কম্পিউটার দিয়ে। দৈনিক ৫০০ থেকে দৈনিক ১০০০ টাকা ইনকামের উপায় শিখুন।
কেবল কিছু সংখ্যক টিউটোরিয়াল নিয়ে বিগিনার পর্যায়ে কাজ আরম্ভ করতে পারেন। পরবর্তীতে কাজ করতে করতে দক্ষ হবেন।
১। ব্লগিং
জ্বী, আপনি সঠিক শুনছেন। অনলাইনে দৈনিক কমপক্ষে 500 টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো ব্লগিং বা অনলাইনে লেখালেখি করা। আপনি চাইলে যেকোন বিষয়ে লেখালেখি করতে পারেন। তাও অনলাইনে।
তার জন্য শুধুমাত্র একটি ব্লগ অথবা ওয়েবসাইট খুলতে হবে। তা খোলার জন্য রয়েছে গুগল ব্লগার এবং ওয়াডপ্রেস।
একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট খুলে সেখানে লেখালেখি শুরু করতে পারেন। ব্লগিংয়ে এক্সপার্ট হওয়ার জন্য ভালো কোর্স অথবা ইউটিউব ভিডিওর অভাব নেই।
আপনি বাংলা, হিন্দি, ইংরেজিতে ভালো ভালো ইউটিউব ভিডিও দেখতে পারেন। অথবা গুগোলে সার্চ করে সঠিক উত্তর পাবেন।
ব্লগিং দুনিয়ায় প্রবেশের আগেজ যদি কিছু দক্ষতা অর্জন করে নিতে পারেন, বিশেষ করে লেখালেখিতে দক্ষ হিতে পারেন, তাহলে সবচেয়ে ভালো।
এর জন্য আমার পরামর্শ থাকবে বিভিন্ন গেস্ট ব্লগিং ওয়েবসাইট অথবা কোন লেখালেখি ওয়েবসাইটগুলোতে কিছু সময় পার করে আসলে সবচেয়ে ভালো হবে।
যেমনঃ প্রতিবর্তন, অর্ডিনারি আইটি ইত্যাদি। তাছাড়া priyo career, ghoorilearning এ সমস্ত ওয়েবসাইট থেকে রাইটার হিসেবে কাজ করা যেতে পারে।
ব্লগিং বিষয়ে ভালো টিউটোরিয়াল এর প্রয়োজন হলে আছে, ব্লগার বাংলাদেশ, বাংলা টেক ডট ইনফো এবং বাংলা আইটি ব্লগ। এদেরকে ভিজিট করলে ব্লগিং সম্পর্কে ভালো টিউটোরিয়াল পাবেন, তাও বাংলাতে।
আমাদের ব্লগে ব্লগিংয়ের বেসিক নিয়ে কিছু কন্টেন্ট লিখেছি। যেমনঃ
ব্লগিং করে হাজার হাজার টাকা আয় বাংলাদেশে। (আগে এই ব্লগ পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়ে তারপর পড়ুন।)
ব্লগিং করতে কি কি দক্ষতা প্রয়োজন? দৈনিক ৫০০ টাকা ইনকাম
অবশ্যই ভালো কনটেন্ট লেখালেখি করা লাগবে। মূলত কনটেন্ট লেখালেখিতে এক্সপার্ট হতে পারলে ব্লগিং আপনার জন্য। বাংলাতে ব্লগিং করতে গেলে কনটেন্টের ভূমিকা যদি ৮০ বার থাকে তাহলে বাকি ২০ ভাগের ভূমিকা থাকবে এসইও তে।
কিন্তু ইংরেজিতে ব্লগিং করতে গেলে কন্টেন্টের ভূমিকা যদি থাকে 50 ভাগ। তাহলে বাকি এসইও এর ভূমিকা থাকে পঞ্চাশ ভাগ।
ব্লগিংয়ের সমস্ত কিছু করার একমাত্র উদ্দেশ্য হল ভিজিটর বা ট্রাফিক। বেশি ট্রাফিক আসলে এড দেখিয়ে বা মনিটাইজ করে উপার্জন করা বেশি সম্ভব হবে।
ব্লগিং থেকে আয় করার উপায়ঃ
প্রথমে আসে ওয়েবসাইট মনিটাইজ। নিজ ব্লগ সাইট মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে অর্থাৎ এড দেখিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য অনেক এড নেটওয়ার্ক আছে। যেমনঃ google adsense, adsterra, ezoic, a-ads ইত্যাদি।
ব্লগিং করতে করতে এক পর্যায়ে চাইলে প্রমোশনাল লিংক, এফিলিয়েট লিংক অথবা স্পন্সর পোস্ট করে রীতিমতো ভালো উপার্জন করে নিতে পারবেন।
এছাড়া বিভিন্ন ওয়েবসাইটের কাছে ব্যাকলিংক বিক্রি করে, আবার ব্যাকলিংকিং এর পরিবর্তে গেস্ট পোস্ট কালেক্ট করে, ব্লগের উপার্জন বাড়াতে পারবেন।
২। এড দেখে, রেফার করে, ভিডিও দেখে আয়।
এড দেখে, ভিডিও দেখে আয় করার ভালো ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে আছে বিভিন্ন পিটিসি ওয়েবসাইট। অনলাইন আয় করার জন্য তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় বিষয় মানে নিজস্ব কোন পেমেন্ট মেথড যদি মজুদ থাকে, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মেথড। যেমনঃ web money, payoneer, bitcoin অথবা pay pal তাহলে এই সব মেথডে আয় করতে পারেন।
পিটিসি ওয়েবসাইটগুলোতে মাথা খাটিয়ে কাজ করতে হয়। শুধু একটিমাত্র ওয়েবসাইটে নির্ভরশীল হয়ে থাকলে চলবে না। কমপক্ষে পাঁচটি ওয়েবসাইটে সময় নিয়ে কাজ করতে হবে। তাহলে মাসিক 200 থেকে 300 ডলার আয় করা যাবে।
পিটিসি ওয়েবসাইটে আয় করা নিয়ে রীতিমত একটি ব্লগ পাবলিশ করেছি। আপনি চাইলে সেটি পড়তে পারেন। এতে ভালো ধারণা পাবেন।
বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন পিটিসি ওয়েবসাইট বিশেষ করে, পিটিসি ওয়েবসাইটে কাজ করতে গেলে একটি premium বা পেইড আইপি অ্যাড্রেসের প্রয়োজন পড়ে। ওই আইপি এড্রেসটি আপনার লোকেশন পরিবর্তন করে দেবে।
আপনি যে বাংলাদেশ থেকে ওয়েবসাইট ভিজিট করছেন সেটা চেঞ্জ হয়ে কোনো উন্নত দেশের আইপি অ্যাড্রেস এ কনভার্ট হবে। এতে করে যেকোন ওয়েবসাইটে আপনি এক্সেস পাবেন। এবং আয় করার ব্যাপারে কোন প্রকারের ঝামেলায় পড়তে হবে না।
অর্থাৎ অনেক ক্ষেত্রেই ওয়েবসাইটগুলোতে বাংলাদেশ থেকে প্রবেশ করলে ব্লক করে দেয়া হয় অথবা বিডি সার্ভারকে তার আগে থেকে হয়ত ব্লক করে রেখেছে। দৈনিক ৫০০ টাকা ইনকাম একে একে জানুন
আসলে এড দেখে আয় করার ক্ষেত্রে পিটিসি ওয়েবসাইটগুলোর কথা বলা হলেও, প্রকৃতপক্ষে পিটিসি ওয়েবসাইটে রেফার করে ইনকাম সবচেয়ে বেশি হয়। এখন যে কোনো সাধারণ মানুষ এর জন্য রেফার করাটা কষ্টসাধ্য হতে পারে।
এজন্য কিছু প্রসেস অবলম্বন করা যাবে। যেমনঃ আপনি চাইলে একাধিক ফেক অ্যাকাউন্ট খুলে রেফার দিতে পারেন।
তবে এক্ষেত্রে প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো, বেশিরভাগ রেফারাল সিস্টেম হচ্ছে শেয়ারিং নির্ভর। অর্থাৎ যে অ্যাকাউন্টটি আপনার রেফারে সাইনআপ করেছে সে যত উপার্জন করবে তার ৩০ ভাগ বা ২০ ভাগ আপনি পাবেন না।
কাজে এটা হল শেয়ারিং নির্ভর প্রফিট। এ উপায়ে কেউ সহজে ফায়দা করতে পারে না।
৩) কনটেন্ট লেখালেখি
বাংলা আর্টিকেল লিখে অথবা ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখে আপনি চাইলে আয় করতে পারেন। এ বিষয়ে আমি আগেই ব্লগ পাবলিশ করেছি। যেখানে বলা আছে ইংরেজি আর্টিকেল লিখে কিভাবে মাসে ভালো আয় করা যায়।
মূলত কন্টেন্ট লেখালেখি চাহিদা দিন প্রতিদিন বাড়ছে। যে সমস্ত ওয়েবসাইট অথবা ব্লগার আছেন, তাদের প্রতিদিন নতুন নতুন কনটেন্ট এর প্রয়োজন লাগে।
এর জন্য প্রায় সময় তারা বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট থেকে কন্টেন্ট ক্রয় করে। আর সে কন্টেন্ট এ যোগান দিচ্ছে কন্টেন্ট রাইটাররা। কাজে যারা বাংলাতে ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখতে জানেন, তারা আর্টিকেল লিখে ইনকাম করে নিতে পারেন। এতে করে উপার্জনও হবে, দক্ষতাও বাড়বে। পরবর্তীতে ব্লগিংয়ের জন্য চেষ্টা করতে পারবেন।
লেখালেখি করে আয় করার ওয়েবসাইট।
৪। গেম খেলে টাকা ইনকাম
গেম খেলে আয় করা নিয়ে আমি পূর্বেই দুইটি ব্লগ পাবলিশ করেছি। সে দুটি ব্লগ পড়েই এ সম্পর্কে ভাল আইডিয়া পাবেন। তার আগে একটু বলে রাখি, কিছু গেমস, যেমনঃ ফ্রী ফায়ার, পাবজি arena of valor অথবা mobile legends এ সমস্ত গেমে এমনিতে কন্টেস্ট চালু থাকে।
বড় বড় কনটেস্ট টুর্নামেন্টে পার্টিসিপেট করে একজন প্রফেশনাল গেমার টুর্নামেন্ট শেষে মোটা অংকের টাকা নিতে পারবে। তবে এটা খুবই রেয়ার। যারা গেম খেলে আয় করতে চান তারা এ নিয়ে নিচের ব্লগ পড়ে নিন।
তাছাড়া বিভিন্ন money-making অ্যাপ গুলোতে গেম খেলে সামান্য কিছু বা অল্প পরিমাণ আয় করা যায়। যেমন clip claps। এখানে আপনি গেম খেলে আয় করতে পারেন।
এর জন্য আমি আপনাকে সাজেস্ট করবো এ বিষয়ে প্লে স্টোরে ভালো রেটিং ও ডাউনলোড হওয়া কোন একটি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে আয় করতে পারেন।
৫। ফেসবুক ভিডিও পাবলিশ করে আয়।
আমরা সকলেই জানি, ফেসবুক সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম। এখানে বেশিরভাগ বাংলাদেশীরাই অধিকন্তু বেশি সময় ব্যয় করে। আপনার যদি একটি স্মার্টফোন, ইন্টারনেট কানেকশন থাকে।
অথবা একটি কম্পিউটার থাকে, তাহলে ফেসবুকে নানা ভিডিও পাবলিশ করে আয় করতে পারেন।
সবচেয়ে ভালো উপায় হলো আপনি চাইলে বিভিন্ন নাটক, মুভি, সিরিজের 10 মিনিটের অংশ নিজের পেজে পাবলিশ করতে পারেন। প্রয়োজন সাপেক্ষে কিছু পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে নিজের পেইজের প্রমোশন করে নিতে পারেন। এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করবে।
পাশাপাশি কপিরাইট যাতে না হয়, তার জন্য বিশেষ কিছু ক্লিপে সাউন্ড চেঞ্জ করে দিলে অথবা লগো চেঞ্জ করে দিলে খুব সমস্যা করে না। বিভিন্ন পুরনো মুভি সিরিজ বা নাটকের জন্য এখন কপিরাইট প্রযোজ্য নয়। সেগুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
ফেসবুক থেকে আয় করার উপায় গুলো কি কি?
৬। গানের রিভিউ দিয়ে আয় করুন।
আপনি চাইলে অনলাইনে গানের রিভিউ দিয়ে ভালো উপার্জন করে নিতে পারবেন। এর জন্য বিশেষ কিছু ওয়েবসাইট আছে। যেমন
এ সমস্ত ওয়েবসাইটে গানের রিভিউ দিয়ে অথবা গান শুনে, বিভিন্ন গানের লিরিক্স অথবা টেক্সট প্রদান করে আয় করতে পারবেন। আমি ভালো ভাবে একটি ব্লগে আলোচনা করেছি পড়তে পারেন।
গান শুনে বাংলাদেশে ঘরে বসে আয় করুন।
শেষ কথাঃ
দৈনিক ৫০০ টাকা ইনকাম এর জন্য আজকে আমরা এই কয়টি উপায় সম্পর্কে জেনেছি। মূলত অনলাইন আয় করার জন্য ব্যক্তিগত ধৈর্য, স্পৃহা থাকা লাগে।
অথবা যে ক্ষেত্রেই ইনকাম করছেন না কেন সেখানে ইন্টারেস্ট থাকতে হবে। শখ থাকতে হবে। তাহলে দেখা যাবে বহুদূর পর্যন্ত এগোতে পারবেন।
তাছাড়া অনলাইনে আয় করতে গেলে নিয়মিত হতে হবে। যেহেতু এটা অফলাইন প্লেস নয় কাজে রেগুলারিটি বজায় রাখা অর্থাৎ নিয়মিত কাজ করা সম্ভব নাও হতে পারে। অলসতা দেখা দিতে পারে। এ বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সবাই ভালো থাকবেন। খোদা হাফেজ।