অনলাইনে প্যাসিভ ইনকাম করার জন্য বিভিন্ন প্রকার উৎস ধাকা খুবই জরুরী। তাই কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় তা জেনে রাখা দরকার। এতে করে প্যাসিভ ইনকামে বিভিন্নতা আসে।
ধরুন, এক একটি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি প্রতিনিয়ত ইনকাম করে যাচ্ছেন, শুধুমাত্র যথোপযুক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করে। প্যাসিভ ইনকাম এর মধ্য দিয়ে আপনার উপার্জন বৃদ্ধি করা সম্ভব।
কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়?
অনলাইনে সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়? অথবা প্যাসিভ ইনকাম করা যায়? তা নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করব। আপনি যে কোন একটি অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করতে পারেন।
আমার দেখানো এপ্লিকেশন সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনকাম শুরু করতে পারবেন।
বলে রাখা ভালো, যেকোনো টাকা ইনকাম করার অ্যাপ আপনাকে মিলিয়নিয়ার বানাতে পারবে না। শুধুমাত্র দৈনন্দিনের প্যাসিভ ইনকামকে আরও শক্তিশালী করবে। এতে করে কিছু ইনকাম আপনি প্রতিনিয়ত পাবেন।
তাছাড়া এমন সব দারুন সফটওয়্যার আছে। যেগুলো কোনো পরিশ্রম ছাড়াই ইনকাম করার সুযোগ সুবিধা দেবে। তবে হ্যাঁ, ওই পর্যায়ে যেতে ঐ এপ্লিকেশন বা সফটওয়্যারে কিন্তু কিছুদিন পরিশ্রম ও খাটুনি করতে হবে।র
ধরুন, আমি আমি একজন ব্লগার। এবং বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট লেখালেখি করি। একটি ব্লগ গুগলে র্যাংক করানোর চেস্টা করি। যাতে সেটি গুগলের প্রথম পেজে আসে। তখন কোনো ভিজিটির একটি কিওয়ার্ডের সার্চ করলেই, আমার ব্লগ পোস্টটি গুগলে পেয়ে যায়।এখন গুগলের প্রথম পেজ ব্লগ পোস্ট থাকলে, সেটা সবাই ক্লিক করে। এভাবে একাধিক ভিজিটির আসতেই থাকে। আর ঐ পোস্ট থেকে আমিও এড শো করিয়ে ইনকাম করে নিতে পারছি।
এটাই একধরনের প্যাসিভ ইনকাম। আমি ব্লগপোস্ট তৈরি করেছি, যেটা একটা সম্পদের মতো। আর এখান থেকে সবসময় ইনকাম জেনারেট হচ্ছে।
এখান থেকে আমি ক্রমাগত ইনকাম করছি। এবং সেটা প্রতিনিয়তই করছি। সেহেতু আমারে ব্লগ পোস্ট সম্পদে পরিণত হল। যেটা আমার জন্য প্রতিনিয়ত টাকা ইনকাম করে দিচ্ছে।
কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় তাদের তালিকা।
আজকে ব্লগে আমি টাকা ইনকাম করার যে সকল সফটওয়্যার উল্লেখ করেছি। সেগুলো কোনোটিতে আপনাকে ডাউনলোড ছাড়া অতিরিক্ত কিছু দিতে হবে না। মানে অ্যাপটিকে ডাউনলোড করতে কোন টাকা খরচ করতে হয় না।
মনে রাখা ভাল, এ সকল সফটওয়্যার অবশ্যই মোবাইল সফটওয়্যার। মানে আপনি মোবাইলে এসব সফটওয়্যার ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
তাছাড়া আরও কিছু সফটওয়্যার রেখেছি, যে গুলো প্রতিনিয়ত আপনার দৈনন্দিন কাজ গুলোকে মনিটাইজ করে। আর এর মাধ্যমে কিন্তু টাকা ইনকাম জেনারেট হবে।
আপনার কাজগুলো যদি গুরুত্বপূর্ন না হয়, শুধুমাত্র নিজে এন্টারটেইনমেন্টের জন্য ইউটিউব বা ব্রাউজিং করে থাকেন। তাহলে সেগুলো মনিটাইজ করিয়ে, কোনো একটি অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে ইনকাম করা যাবে। বেশিরভাগই এসব ক্ষেত্রে ইনকাম টা খুব ধীরে
ধীরে জেনারেট হবে। তবে কিছু যে ইনকাম আসছে, বিশেষ করে প্যাসিভ ইনকাম। সেটা কিন্তু অনেক জরুরী। আর একটিমাত্র অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে যে ইনকাম করবেন, তা কিন্তু না।
চাইলে অনেকগুলো এপ্লিকেশন একসাথে ব্যবহার করে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারেন। অনলাইনে ইনভেস্ট, টাকা ম্যানেজ এবং সেভিংসের ভালো প্ল্যান অনুসরণ করলে ভালো ইনকাম পাওয়া যায়।
উপকারী সব সম্পদ যেমনঃ পিডিএফ, ব্লগপোস্ট, ইউটিউব ভিডিও তৈরি করে নিন। যেখান থেকে সবসময় ইনকাম আসবে।
প্যাসিভ ইনকামে হয়তো ইনভেস্টমেন্ট এর মাধ্যমে আপনাকে টাকা ইনকাম হবে। অর্থাৎ যেকোন একটি স্টক বা ইনভেস্টমেন্ট আপনাকে আগে থেকে ক্রয় করে নিতে হবে। এবং সেখান থেকে টাকা ইনকামের সোর্স তৈরি হতে পারে।
আবার কিছু অ্যাপ্লিকেশন শুধু ডাউনলোড করলেই চলবে। পরবর্তীতে সে সফটওয়্যার আপনার মোবাইলে মনিটাইজ করবে। বিভিন্ন তথ্যাদি সংগ্রহ করে নিবে। এবং তার থেকে আপনাকে টাকা দিবে।
তাছাড়া আরও বিভিন্ন উপায়ে, যেমনঃ জরিপ পূরণ করে, অনলাইনে কাজ করে টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন সফটওয়্যার আছে। কাজেই দ্বিধান্বিত হতে হবে না।
আজকের ব্লগে আমি সকল সফটওয়্যার, মোবাইল সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করছি।
1. Public.com
Public.com হলো একটি ইনভেস্টিং সার্ভিস৷ যেটি আপনাক বিভিন্ন ধরনের স্টকে ইনভেস্ট করতে এবং অন্যান্য ইনভেস্টরের সাথে কানেক্ট রেখে কাজ করতে উৎসাহিত করে।
এখানে স্টকের বান্ডেলের অভাব নেই। এখানে বিভিন্ন কোম্পানির উন্নতিতে ইনভেস্ট করে শেয়ার ক্রয় করতে পারেন।
Public.com হাজার হাজার স্টক এবং ETF- তে শূন্য-কমিশনে ট্রেডিং করার অফার করে।
একটি সামাজিক ফিড ব্যবহার করে। যেখানে সদস্যরা শেয়ার করতে পারে, কেন তারা কিছু কোম্পানিতে বিশ্বাস করে বা কেন করে না? এবং অন্যের ট্রেডে মন্তব্য পোস্ট করতে পারে।
লোকেদের সুদের ক্ষেত্র বা মূল্যবোধের ভিত্তিতে বিনিয়োগের জন্য স্টক এবং ইটিএফের কিউরেটেড তালিকায় বিনিয়োগ করতে পারে।
তবে এটি ইউএস রেসিডেন্সের লোকেদের জন্য প্রযোজ্য। পাশাপাশি যারা ১৮ বছর বয়সী বা তার উপরে তাদের জন্যে।
2. Truebill
Truebill হলো অটোমেটেড ফিন্যান্সিয়াল ম্যানেজার। যেটি আপনার বিভিন্ন ব্যয় ও আয়ের রিভিউ করে, তার পরিধি খুজে সম্পুর্ণ সেভিংস করার দারুন সব প্রসেস দেখাবে।
এটি আপনার মাসিক খরচ কমানো, এবং ভালো সেভিংস, অন্যান্য হিসেব নিকাশে সহায়তা করবে। আপনার খরচ কমাতে এবং সেভিংস বাড়াতে এই এপ এর বিশেষ সুবিধা আছে। অর্থাৎ যারা সংসারে সেভিংসের ব্যাপারে আগ্রহী, তাদের জন্য এই এপটি দারুন হবে।
ট্রু বিল আপনাকে আপনার ব্যয় অপ্টিমাইজ করতে সাহায্য করবে। আপনার বর্তমান সাবস্ক্রিপশন মূল্যায়ন করে, আপনার বিল কমিয়ে আনার চেস্টা করে। এবং সামগ্রিকভাবে আপনার আর্থিক জীবনের স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য আপনার আর্থিক ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে।
ট্রুবিল আপনাকে আপনার অর্থের একটি সম্পূর্ণ চিত্র প্রদান করে। এবং আপনার সঞ্চয় করার লক্ষ্যে পৌঁছাতে সাহায্য করে।
3. Mistplay
Mistplay অনলাইনে ভিডিও গেম খেলে টাকা ইনকাম করার একটি দারুন উপায়। আপনি এখানে গেম খেলে, প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কনটেস্ট অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পাশাপাশি ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি এই গেম ব্যবহারে যেকোন এপ্লিকেশন ডাউনলোড করে সেটি নিয়মিত ব্যবহার করলে, তা থেকে ইনকাম আসবে।
সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে ইনকাম করার জন্য আপনি এপটির Mix List এ নতুন গেমস পাবেন। এর মধ্যে যেকোনো একটি গেম শুরুতে বাছাই করুন, যেটি আপনার পছন্দ হয়। তারপর গেম খেলে পয়েন্ট জমান। এই এপে জমানো পয়েন্ট পরবর্তীতে রিডিম করে রিওয়ার্ড প্রাইজ, ক্যাশ নিতে পারেন।
পড়ুনঃ
আর এই এপে বন্ধুদের আমন্ত্রণ করেও ভালো আয় করে নিতে পারবেন। কিংবা বেশি বেশি গেমিং কম্পিটিশনে যোগদান করে এপে নিজের র্যাংকিং বৃদ্ধি করাতে পারেন।
এ ধরনের নতুন সার্ভিস আপনার ইনকাম করা পয়েন্টকে আরো কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিবে। বেশি বেশি পয়েন্ট পাবেন। যেমন ধরুন, শুধুমাত্র গেমস খেললে যতো পয়েন্ট পাবেন।
বরং বন্ধুদের রেফার এবং কম্পিটিশনে জয়েন করলে ৩-৪ গুণ বেশি ইনকাম করে নিতে পারবেন।
আপনি যখন অনলাইনে ভিডিও গেম খেলবেন, সাথে সাথে Mistplay সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। এখানে পয়েন্ট আয় করতে পারবেন। যা গিফট কার্ড রিডিম করার সুযো সুবিধা দিবে।
এই সফটওয়্যার শুধুমাত্র এন্ড্রয়েডে বিদ্যমান আছে। এর মোট ডাউনলোডস প্রায় 10 মিলিয়নেরও অধিক।কোন কোন সফটওয়্যার দিয়ে ইনকাম করা যায় প্রশ্ন করা হলে, সবার মধ্যে আসে এটি।
Click Here To Download
4. Rakuten ($10 bonus)
Rakuten এক কথায় অসাধারণ একটি সফটওয়্যার। এটি রিওয়ার্ড ও প্রাইস অফার করে এমন সব এপের মধ্যে সবার প্রথমে আসে। বাংলাদেশ থেকে এই এপে কাজ করতে ভিপিএন কানেকশন ব্যবহার করা লাগে। এই এপ্লিকেশন ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী অসংখ্য ই-কমার্স সাইটে ডিসকাউন্টের সাথে ক্রয় করা যায়।
এই এপটি তাদের জন্য ভালো, যারা অনলাইনে প্রায়শ শপিং করেন। এছাড়াও আমার ব্লগে যারা ফরেন ট্রাফিক আসেন, তাদের জন্যও সবচেয়ে ভালো। এই অনলাইন প্ল্যাটফর্মের ক্রোম এক্সটেনশন ব্যবহার করতে পারেন চাইলেম
Rakuten এপ ব্যবহার করে যখন ডিসকাউন্টের সাথে শপিং করবেন, তখন বোনাস ইনকাম সবার আগে Rakuten এপের ড্যাসবোর্ডে আসবে। তারপর সকল ইউজারদের মাঝে ভাগ করা হবে।
Rakuten এপটি ব্যবহার করা ফ্রি। ইউজাররা সম্পুর্ণ ফ্রিতে এই এপ ব্যবহার করে বিভিন্ন এফিলিয়েট লিংক হতে আলাদা ইনকামে এ ভাগ পাবে।
Rakuten এপে সাইন আপ করে নিলে সাথে সাথেই পাচ্ছেন $10 বোনাস। আরো পাচ্ছেন নতুন কোনো পণ্য ক্রয়ে 40% ক্যাশব্যাক।
$10 প্রথম বার রেজিস্ট্রেশন করার বোনাস। পেপালের মাধ্যমে পেমেন্ট নেয়া যাবে। এই এপের নিজস্ব ব্রাউজার এক্সটেনশন আছে।
যেকোনো ই-কমার্স সাইটের পণ্য ক্রয়ের সময় অটোম্যাটিকালি কোনো কুপন কোড প্রদান করবো। যার মাধ্যমে ভালো বোনাস নেয়া যায়।
online এবং ইন-স্টোর উভয় কেনা কাটায় পাচ্ছেন ডিসকাউন্ট। মাঝে মাঝেই প্রোমো অফার পাবেন।
পড়ুনঃ
5. Dealance
যারা অনলাইন ফ্রীলান্সিং, gig ওয়ার্কের মাধ্যমে টাকা আয় করতে চান। তাদের জন্য সবচেয়ে ভালো হবে bwm shop ওয়েবসাইট।
এ সফটওয়্যার ব্যবহার করে খুব সহজে টাকা আয় করা যাবে। এই ওয়েবসাইটে গিয়ে গিয়ে gig work করতে পারবেন।
নিজের বিভিন্ন দক্ষতা দেখে যে কোন একটি সার্ভিস ফ্রিতে সাবমিট করতে পারবেন। অর্থাৎ fiverr এ আমরা যেভাবে কাজ করি, এখানে একই ভাবে একই মাধ্যমে কাজ করতে হয়। তো এ সাইট সম্পূর্ন বাংলাদেশি।
যার কারণে আপনি এখানে আয় করার সম্পূর্ণ টাকা বিকাশের মাধ্যমে নিতে পারবেন। আর তাদের সম্পর্কে তাদের রিভিউ এবং এলেক্সা রেংক দেখে আপনারা তার শিওর হয়ে নিতে পারবেন, সাইটটি বিশ্বাসযোগ্য কিনা।
কারণ এ ওয়েবসাইটে প্রতিদিন অসংখ্য গিগ ওয়ার্ক সাবমিট হয়। এবং কাস্টমারও থাকে প্রচুর। কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় তাও বাংলাদেশে প্রশ্ন করলে উত্তরে বলতে হবে dealancer
6. Fiverr.com
ফাইবার একটি বৈদেশিক গিগ ওয়ার্ক ওয়েবসাইট। যেটা ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট ও সফটওয়্যার এর মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সেখানে গিগ ওয়ার্ক ও ফ্রিল্যান্স সার্ভিস সাবমিট করে ভালো আয় করা যাবে।
এখানে আপনার দক্ষতা, এবং গিগ রেংকিং এ ভালো দক্ষতা থাকা চাই। আপনি এখানে নিজের কাজ, যেমনঃ ওয়েব ডিজাইনিং, ফটোশপ, এডোবি ইলাস্ট্রেটর এর কাজ, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং, কাস্টমাইজেশন, ডাটা এন্ট্রি আর্টিকেল রাইটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এসব কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।
কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় সম্পুর্ণ জানুন আজকের এই ব্লগে।
এখানে প্রতিটি কাজ সর্বনিম্ন 5 ডলার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ নিজের মন মত রেট বসানো যায়। যখন কাস্টমার আপনার থেকে কোন একটি সার্ভিস নিবে, তার বিনিময়ে রেট প্রদান করতে হয়।
7. InboxDollars ($5 bonus)
InboxDollars সাইটে সহজ সহজ টাস্ক পূরণ করে উপার্জন করে নেয়া যায়। এখানে শুধুমাত্র ভিডিও দেখে, এডে ক্লিক করে, সার্ভে করে আয় করে নেয়া যায়। বিভিন্ন ক্যাশ অফারে যোগ দান করেই ইনকাম করা সম্ভব।
inboxDollars আপনাকে আসল টাকা প্রদান করবে, যদি তাদের টাস্ক গুলো মোতাবেক কাজ করেন তবে৷ যেমনঃ ব্রাউজারে কোনো তথ্য সার্চ করা। ভিডিও দেখা ও জরিপ পূরণ করা।
এখানে প্রথম বার সাইন আপ বোনাস ৫ ডলার।
8. SavvyConnect
এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারে আপনি শখের ছলে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এখানে প্রতি মাসে মাত্র 5 ডলার ইনকাম করা সম্ভব। আর এই অ্যাপ্লিকেশনে কোন কাজ করতে হবে না।
শুধুমাত্র যখন আপনি ইন্টারনেট ব্রাউজিং করবেন, বা কোন কিছু করবেন, মোবাইল ব্যবহার করবেন, সাথে এই অ্যাপ্লিকেশনটি ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে ওপেন করে রাখবেন।
ওপেন করে মিনিমাইজ করে রাখবেন। তাহলেই ফোনটি বিভিন্ন ধরনের ডাটা কালেক্ট করবে। আর এ ডাটা কালেক্ট করার বিনিময়ে আপনাকে প্রতিমাসে রিওয়ার্ড দিবে। এবং প্রতি বছরে পাবেন 180 ডলার।
এই অ্যাপ্লিকেশনটি কেবলমাত্র আমেরিকান বসবাসকারীদের জন্য প্রযোজ্য। তাছাড়া এই অ্যাপে মাত্র 1 ডলার হলেই আপনি পেপালের মাধ্যমে টাকা ক্যাশ আউট করতে পারবেন।
9. MobileXpression | কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়ঃ
এই এপটি যদি আপনি নিজে স্মার্টফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে ওপেন করেন, তাহলে প্রতি সপ্তাহে 5 ডলার করে দিবে। মোবাইলের বিভিন্ন অ্যাক্টিভিটি তাদের কাছে শেয়ার করার মধ্য দিয়ে এখানে ইনকাম আসবে।
আর সেই ইনকাম আপনি চাইলে অ্যামাজন, best buy, কিংবা স্টারবাকস এর গিফট কার্ড রেডিম করার মাধ্যমে নিতে পারবেন। এখানে কোন কাজ করতে হবে না।
MobileXpression অ্যাপ এ রেজিস্ট্রেশন করা সম্পূর্ণ ফ্রি। শুধু মাত্র নিজস্ব স্মার্টফোন অথবা ট্যাবলেট থেকে ইনস্টল করে নিতে হবে।
MobileXpression অ্যাপ্লিকেশনটি কেবলমাত্র আপনার ব্রাউজিং হিস্টরি তে অ্যাক্সেস নিবে। এবং সেগুলো বিভিন্ন মার্কেটে বিক্রি করবে। তার থেকে কিছু আর্নিং আপনাকে দিয়ে দিবে। তাছাড়া আপনার টেক্সট, কল অথবা মেসেজে কোন রকম অ্যাক্সেস নিবে না। এবং আপনার কোনো পার্সোনাল ইনফরমেশন তারা সংগ্রহ করতে পারবেনা।
শেষকথাঃ
expertbd.xyz এই ওয়েবসাইটে এমনিতে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ, বাংলাদেশি ওয়েবসাইট সম্বন্ধে অনেক লেখালেখি করেছি। যা আপনি জনপ্রিয় লেখালেখিতে পেয়ে যাবেন। এই পোস্টটির আরো নিচে স্ক্রল করলেই পাবেন।
আর এজন্যই আজকের আর্টিকেলে সাধারণ কিছু এপ্লিকেশন নিয়ে আলোচনা করলাম। বিশেষ করে বৈদেশিক রেসিডেন্সের লোকেদের জন্য। কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় তা আজকে আমরা জেনে নিলাম। ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন৷ সবাইকে ধন্যবাদ।