টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে নিয়ে এখন পর্যন্ত অসংখ্য কিওয়ার্ড সার্চ হয়েছে। এবং তা ক্রমাগত হয়ে যাচ্ছে। তা সম্বন্ধে হয়তো আপনি অতটাও অবগত নন। অথবা আপনার কিঞ্চিত ধারণা নেই। আবার থাকতেও পারে। যেটা আনুমানিক ধারনা। ঠিক না?
টাকা ইনকাম করা এই টপিক্সটাই এখন তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। দিন দিন ক্রমাগত জনপ্রিয়তা লাভ করছেই। করবে না কেন? অনলাইনের এ যুগে ঘরে বসে শারীরিক পরিশ্রম ছাড়াই কাজ করছে।
{tocify} $title={Table of Contents}
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
অনলাইনে আমরা ভার্চুয়ালি কাজ করে টাকা আয়ের মাধ্যম গড়ে তুলতে পারি। আজকে জানব, টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়সমূহ কোনগুলো?
শুধু একটি কম্পিউটার আর ইনটারনেট কানেকশন লাগিয়ে মানুষ নিমিষেই হাজার হাজার টাকা আয় করছে। এখনকার ব্যবসায়-পাতির মেইনটেইনই না। বরং ব্যবসায়ও অনলাইনেই হয়ে গেছে। না হলে এমাজনের প্রতিষ্ঠাতা অনলাইনে অর্ডার আর ডেলিভারি করা প্রতিষ্ঠানের বদৌলতে, কি আর সবচেয়ে ধনী হতে পারতো?
একসময় অফলাইনের সুবিধা বার্তা মুছে যাওয়ার ফল্ বর্তমানে অনলাইনে টাকা আয়ের ব্যাপারটা অনেক শক্তিশালী হয়ে গেছে। আর আরও শক্তিশালী হচ্ছেও।
ইন্টারনেটের এই যুগে, আমরা আমাদের জীবন যাপনের একটি বেশিরভাগ অংশ অনলাইনে ব্যয় করি। যার ফলে টাকা আয় করার ব্যাপারটাও আমরা এখানে সিদ্ধান্ত নিতে চাই। এটাই স্বাভাবিক।
বাংলাদেশে টাকা ইনকাম করার ১০ নিশ্চিত সহজ উপায় এর তালিকাঃ
বর্তমান মানুষ তার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য ইন্টারনেট থেকে আয় করা শিখছে। বা অনলাইনে আয় করার ব্যবস্থাপনাটাকে দ্বিতীয় আয়ের অপশনাল সুযোগ-সুবিধা হিসেবে বেছে নিয়েছে।
এখনকার ছেলেমেয়েরা অবসর সময়ে অনলাইনে আয় করার কথা ভাবে। কারন এটা সবচেয়ে সুবিধার মনে হয়।
এমনকি এখানে ছোটো-বড় কে আয় করছে সেটা দেখা যায় না। নির্দিধায় যেকেউ কাজ করে প্রচুর আয় করতে পারে। অনলাইনে আয় করার ব্যাপারটা তো জানা গেল। কিন্তু আপনাকে কিছু কিছু প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে অবশ্যই জ্ঞাত হওয়া দরকার।
যেখান থেকে অনলাইনে আয় করা যেতে পারে। এখন এই সিচুয়েশনে আমাদেরকে এমন কিছু সাইট সম্বন্ধে ধারণা নিতে হবে। যেটি তদারকি করে অনলাইনে আয় করার। এবং উচিত ফেক সাইট থেকে বিরত থাকা।
তার কারন ফেক সাইটগুলো শুধু মাত্র আমাদের অনলাইনে আয় করার স্পিরিটটাকে নস্ট করবে। আজকে আমি ১০টি অনলাইনে আয় করার যুগান্তকারী মাধ্যম বলবো। যেখান থেকে অনলাইনে আয় করতে পারবেন।
এবং নিজের অনলাইনে আয় করার ক্যারিয়ারটি গড়ে তুলতে পারবেন। হ্যা, অবশ্যই তার সাথে কতগুলো ইউনিক মাধ্যমও বলবো।যা আপনাদের জন্য যথেস্ট হবে। তাহলে চলুন দেরী না করে শুরু করা যাক। [অনেক বকবক হয়ে গেছে।]
১) ফ্রিল্যান্সিং করে ক্যারিয়ার গড়ুন।
ফ্রিল্যান্সিং সবসময় অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম।এটি সবসময় প্রথম স্থান ধরে রাখেই। কারণ অনলাইনের আয়ের যত প্ল্যাটফর্ম আছে, তা ফ্রিল্যান্সিংয়ের মতো সাইটে এসে পেয়ে যাবেন।
অনেকটা একের ভিতরে সব। ইন্টারনেটে নির্দিষ্ট কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট আছে। যেটা আপনাকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের টাস্ক পুরণ করার সুবিধা দেবে।বাংলাদেশি ফ্রীল্যান্সিং সাইট খুজলে আছে Blancer। এটার একটা মাত্র ভালো সুবিধা আছে। সেটা হলো বিকাশে পেমেন্ট।
ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে চান? এর জন্য আপনাকে একটি ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলতে হবে। যেকোনো ফ্রিল্যান্সার সাইটে। দাড়ান দাড়ান। আপনি কি জানেন কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং্যে কি করে আয় করবেন? নাকি না জেনেই আয় করার জন্য একাউন্ট খুলতে চলে যাবেন? এর জন্য ফ্রীল্যান্সিং এর কাজ শিখতে হবে।
একজন ফ্রী ল্যান্সারে কতগুলো গুণঃ
১/ বিভিন্ন যুগান্তকারী চিন্তা-ভাবনা। একজন ফ্রী ল্যান্সার প্রত্যহ নতুন নতুন আইডিয়ার জন্ম দেয়।
২/ দক্ষতা। দক্ষতা ছাড়া কেউই ফ্রী ল্যান্সিং্যের মতো সাইটে এসে কাজ করতে পারে না।
৩/ মেধার সুন্দর সমন্বয়। নিজের নিখুত কাজে মেধার সুন্দর সমন্বয় কেবল একজন ফ্রী ল্যান্সারই জানে।
ফ্রীল্যান্সিং সাইট বিভিন্ন জবের মধ্যে নিজেকে ঝাকিয়ে নেয়ার অন্যতম বেস্ট। অর্থাৎ সর্বোত্তম প্ল্যাটফরম। ফ্রীল্যান্সিং নিয়ে আমার কতগুলো টিপস আছে।
টিপস ১ঃ সর্বোত্তম, প্ল্যাটফর্মে কাজ করার জন্য রেজিস্ট্রেশন করা।
এর সহজ মানে এই যে, যে প্ল্যাটফর্ম আপনার কাছে সবচেয়ে ভালো মনে হবে, এমন যেকোনো সেকশনের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটে রেজিস্ট্রেশন করা।
এবং যেকোনো ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কাজ করা একদমই ফ্রি। এছাড়াও ফ্রীল্যান্সিং্যে নিজের ইউনিক কর্মের পরিচয় দিয়ে নতুন কোনো পারসোনালিটি তৈরী করিয়ে নিন।
টিপস ২ঃ ভালো ফ্রীল্যান্সার প্রোফাইল তৈরি ।
সফলতার আসল উপায় হলো নিজের পারসোনালিটি এবং এটিটিউড ধরে রাখা। আর কারো কাছে সফল না হলেও নিজের কাছে ঠিকই সফল হবেন।
নিজের সুন্দর পার্সোনালিটি গুছিয়ে ফ্রীল্যান্সার প্রোফাইল তৈরী করুন। আর দেখুন কি করে নতুন নতুন কাজের অফার আপনার কাছে হামাগুরি দিয়ে আসে।
টিপস ৩ঃ নিজের জন্য যোগ্য হবে এমন কাজে বিডিং করা ।
রেজিস্ট্রশন তো করে নিলেন।আবার প্রোফাইলও তৈরী। কাজেই এখন থেকে ফ্রীল্যান্সিং্যে নিজের যাত্রা শুরু করুন। শত শত কন্টেন্ট, প্রজেক্ট প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ক্যাটাগরী তে পাব্লিস হয়।
সেখানে যেটি ভালো লাগে সেটিতে এপ্লাই বা বিডিং করুন। এবং আয় করা শুরু করুন। এখানে ৭০০ এরও বেশি কাজ করার ক্যাটাগরী আছে। যেগুলো ওয়েব ডেভেলমেন্ট, লেখালেখী , মার্কেটিং এসব থেকেই বেশি আসে।
টিপস ৪ঃ কাজে মনোনিবেশ করা।
এটা সবচেয়ে কঠিন স্টেপ হলেও এটা সবচেয়ে আকর্ষনীয় এবং রিওয়ার্ডিং ধাপ। যেখানে ভালো পরিশ্রমে ভালো রিওয়ার্ড। যখনই আপনি কোনো প্রজেক্ট সাবমিট করবেন। তখনই আপনাকে প্রজেক্ট টি ভালো হওয়ার কারনে রিওয়ার্ড পেইড করা হবে।
টিপস ৫ঃ টাকা তুলুন আর ৫ তারকা রেটিং নিন
যখনই কোনো কাজের রিওয়ার্ড পেয়ে যাবেন। সাথে সাথে টাকা পেপালের মাধ্যমে বা ব্যাংকিং্যের মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন। সাথে পাবেন ৫ স্টার রেটিংস।
যেকোনো একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে।( মনে রাখবেন, আমি যে ৮টি মাধ্যম বলবো, তাদের লিংকগুলোও আমি একদম শেষ প্রান্তে দিয়ে দিব। মানে ওই সাইটের বর্ণনার শেষ প্রান্তে।)
আপনি একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে রেজিস্টার করবেন। তখন কিছু ক্ষেত্রে আপনার দক্ষতা গুলোর একটি তালিকা তারা চায়। যদি নির্দিষ্ট দক্ষতা আপনি কাজ করতে চান। তাহলে অবশ্যই সেখানে মেহনত করতে হবে। এবং আপনার দক্ষতার একটি নমুনা দেখাতে হবে।
এখানে যে সকল জব অথবা কাজ দিবে, সেগুলো মূলত অনলাইনে সম্পন্ন হয়। আর সে কাজগুলো নির্দিষ্ট ওয়েব সাইট ক্লায়েন্টরা যেভাবে চায়, ঠিক সেভাবে পূরণ করতে হবে। এবং সেখানে বিট করে অন্যান্য প্রতিযোগিতার মতো সেখানে এপ্লাই করতে হবে।
মনে রাখবেন, যাদের রিভিউ ভালো। এবং অনেক আগে থেকে ফ্রীলান্স করছে, তাদের সকলেরই অনলাইনে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
নতুনদের জন্য সম্ভাবনা পাওয়ার জন্য একমাত্র উপায় হল পরিশ্রম। এরকম কতগুলো ফ্রিল্যান্সিং সাইট আছে। যেখান থেকে প্রতি কাজের জন্য বা প্রতিটি অনলাইনে সার্ভিস এর জন্য সর্বনিম্ন পাঁচ ডলার থেকে শুরু করে একশ ডলার পর্যন্ত পে করা হবে।
অবশ্যই মনে রাখবেন, আপনি ঠিক তখনি আপনার ক্রেডিট অথবা মূল্য পাবেন। যখন সফলতার সাথে তাদের অফার বা টাস্ক পুরন করে দিবেন। আপনার ভালো কাজের মূল্য ভালো হবে এটা স্বাভাবিক।
যখন ক্লায়েন্টদের কাছে আপনার কাজটি অ্যাপ্রুভড হবে। এবং সেটি তার জন্য উপকারী ও কাজের হবে। ঠিক তখনই আপনি পেইড হবেন। এবং ভালো মুল্যের টাকা পেইড হবেন।
যদি আপনার একটি নির্দিষ্ট পেপাল একাউন্ট থাকে। তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন। পাশাপাশি টাকা উইথড্র নিতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং হলো টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে।
যদি পেপাল একাউন্ট না থাকে, তাহলে কোনো সমস্যা হবে না। কেননা ক্রেডিট কার্ড অথবা ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে এখানে কাজ করতে পারবেন। সেখানে এগুলো ব্যবহারে টাকা উইথড্র করা যায়।
কতগুলো ফ্রীল্যান্সিং সাইটের নামঃ
1/Freelancer.com
2/guru.com
3/upwork.com
4/fiverr.com
২) ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট শিপ নিন, ওয়েবসাইটে কাজ করুন।
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট শিপ একটি অনলাইন পদ্ধতি। যেখানে একজন ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট থাকেন। তিনি একটি ওয়েবসাইট মেন্টেন সহ ক্লায়েন্ট, ওয়েবসাইটের মধ্যকার সম্পর্ক বজায় রাখেন।
তিনি ক্লায়েন্ট এবং সকল ভিজিটরের যাবতীয় কাজ কর্ম নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। আপনি এ ব্যাপারটা যত সহজ বলে মনে করছেন, আসলে ঠিক ততটাই কঠিন। কেননা এর কতগুলো কারণ আছে।
প্রথমত, অনলাইনে ভিজিটরদের যাবতীয় কাজ কর্মের বাইরে গিয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন ব্যাপার। কেননা তারা সুযোগ পেলেই বুলিং, স্প্যামিং নিয়ে হামলা করে। সবাই না আবার। হাতেও গোনা কয়েকজন। কখনো কখনো একজন ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট বড় বড় সাইটের আর্টিকেল নির্ধারণে ব্যস্ত থাকেন।
সেখানে এত কিছুর পর অবশ্যই টাকা পেইড করা হবে। একটি ভালো সাইটে জয়েন হওয়া একজন ভার্চুয়াল এসিস্টেন্টের আয়ও বেশি।এখন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে যেকোনো সাইটে পাওয়া এতটা সহজ নয়।
এরজন্য অবশ্যই হয়তো কোন একটা পরীক্ষা অথবা এর মূল্যায়ণ এর মাধ্যমে নিয়োগ পাবেন। আপনাকে সেখানে যোগ দিতে হবে অথবা আপনার নির্ধারিত যোগ্যতা প্রয়োজন পড়বে।
সাধারণত ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট অনেক দক্ষ এবং প্রফেশনাল হয়। যারা যে কোন বিজনেস, এন্টারপ্রাইজ এসব ওয়েবসাইটে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
যেসকল কাজে ভার্চুয়াল এসিস্ট্যেন্টের দরকার পড়েঃ
১। এডিটিংঃ কন্টেন্ট এডিটিং্যের ক্ষেত্রে প্রয়োজন পড়ে।
২। রাইটিংঃ ভালো রাইটিং য়ে দক্ষতা থাকা চাই।
৩। বুক কিপিং ঃ বুক কিপিং বা ম্যাইন্টেনে তার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে ইবুক সাইটগুলোতে।
৪। মার্কেটিং ম্যানেজমেন্ট করার জন্য একজন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর প্রয়োজন। হয়। সে ওয়েব সাইটের সকল ধরনের ম্যানেজমেন্টে নিয়োগ থাকে।
ভার্চুয়াল এসিস্ট্যেন্টের কতগুলো দক্ষতাঃটাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
১। ফোন কল করা।
২। ইমেল আদানপ্রদান।
৩। ইন্টারনেট রিসার্চ।
৪। ডেটা এন্ট্রি।.৫। সময়সূচী অ্যাপয়েন্টমেন্ট।
৬। সম্পাদনা, লেখালেখি।
৭। বিপণন, ব্লগ পরিচালনা, প্রুফরিডিং।
৮। প্রকল্প পরিচালনা।
৯। গ্রাফিক ডিজাইন।
১০। প্রযুক্তি সমর্থন, গ্রাহক পরিষেবা।
১১। ইভেন্ট পরিকল্পনা।
১২। সামাজিক মিডিয়া পরিচালনা।
বর্তমানে ভার্চুয়াল ম্যানেজমেন্ট কদর বেড়েছে। এ নিয়ে অনেক কর্মকর্তাও নিয়োগ আছে। যেমনঃ ধরুন, আপনি যদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে, সোশ্যাল মিডিয়াতে ম্যানেজমেন্ট হিসেবে থাকেন।
সেখানে কাস্টমার সার্ভিস, বিভিন্ন ইভেন্ট পরিকল্পনাকারীর জন্য একজন ভার্চুয়াল ম্যানেজারের প্রয়োজন। যদি কোন একটি সাইটে ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট হিসেবে আপনি যোগ দিতে চান।
তাহলে আপনাকে কতকগুলো সাইটে সাইন আপ করে রাখা উচিত। সেসব সাইট থেকেই লোকেরা এসে ভার্চুয়াল স্টাফ নিতে আসে।
সাইটঃ
eaHelp,
Ziptask,
Zirtual [গুগলের সার্চ করে নিয়েন, আসলে এতো লিংক দেয়া সম্ভব না।SORRY]
৩) আর্টিকেল লেখালেখিঃ
কন্টেন্ট রাইটিং বলতে একসময় আমরা বুঝতাম, নিজের ওয়েবসাইট তৈরী করা। সেখানে কন্টেন্ট লিখা। অথবা ফ্রী ল্যান্সিং এ কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করা। কিন্তু এখন আর এটা মনে করতে হয় না। কন্টেন্ট রাইটিং য়ে একটু ধারণা থাকলেই, আপনিও পারবেন কন্টেন্ট রাইটার হতে।
জানলে আপনি সম্পুর্ণ হতবাক হবেন। বাংলাদেশেও বিকাশে পেমেন্ট দেয়, এমন অনেক কন্টেন্ট রাইটিং সাইট আছে। ব্যাপারটা মজার না? টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশের প্রসংগ আসলে কন্টেন্ট লিখে আয় করা অন্যতম।
কন্টেন্ট রাইটিং এর জন্য বলতে পারেন, ইন্টারনেট প্লাটফর্ম হবে আপনার জন্য সবচেয়ে উপযোগী। এবং সবচেয়ে বেস্ট। যদি আপনি কোন ম্যাগাজিন, অথবা অন্যান্য সাইটে লেখালেখি করার দক্ষ হন। তাহলে আপনি সে দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারবেন অনলাইনে আয় করবার জন্য।
ঘরে বসেই আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন। তাও আবার হাজার হাজার টাকা। এবং তা ব্যবহার করে বিকাশে টাকা আয় করার ব্যাপক সুযোগ পাবেন। অনলাইনে আয় করার জন্য আছে নানা ধরনের ব্লগ সাইট। যেখানে আপনাকে টাকা আয়ের আরেকটি সুযোগ দিবে। বিশেষ করে লেখালেখির জন্য ।
অনেক ব্লগসাইট সকল সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে অনলাইনে আয় করার। এবং লেখালেখি করার জন্য। যেমনঃ যদি ভাল লিখতে জানেন, অথবা ভালো একটি কনটেন্ট লিখতে পারেন। তাহলে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন।
নিজস্ব ব্লগ সাইটের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। তবে সে নিয়ে অনেক অসুবিধা পোহাতে হবে।, তার বদলে যদি কোনো সমৃদ্ধ ব্লগে কন্টন্ট রাইটার হিসেবে জয়েন দেন। তাহলে এটা আরো ভালো হবে। তাই না?
ফ্রীলান্সিং এ নিজস্ব প্ল্যাটফর্ম আছে যেখানে কনটেন্ট রাইটিং করা হয় এবং তাদের নিজস্ব ওয়েব সাইট গুলোতে কোন রাইটারের প্রয়োজন পড়ে। সেখানে যদি আপনি কোন ভাবে জয়েন দিতে পারেন তাহলে তো আপনি প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন ।বাংলাদেশি কতগুলো সমৃদ্ধ ব্লগ সাইট আছে, যেগুলো আপনার কন্টেন্ট বা লেখালেখিকে যথেস্ট মুল্য দিবে।
সেখানে আপনি তাদের জন্য ব্লগ লিখে আয় করতে পারবেন, কোনো দক্ষতার প্রয়োজন হবে না। সেখানে লগ ইন করে ডেইলি কাজ করবেন আর আয় করবেন কোনো হিসেব ছাড়া।
সাইট: jit.com. ,techtunes.com, eshoaykori.com, pratiborton.com ইত্যাদি। আপনি চাইলে এ ব্লগের আর্নিং প্রোগ্রামে জয়েন হয়ে প্রচুর টাকা আয় করতে পারেন। শুধুমাত্র ব্লগ লিখে! মানে কন্টেন্ট লিখে। কাজেই দেরী না করে আমাদের ব্লগে জয়েন দিতে। আপনার ইমেইল এড্রেস কমেন্টে লিখে দিন। সেখানে যোগাযোগ করা যাবে।
৪)অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করুন, প্রফিট নিন।
আপনার ওয়েবসাইটের প্রমোশনও এক ধরনের এফিলিয়েট মার্কেটিং। যেখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের যেকোনো লিংক শেয়ার করে, ভিজিটর আনতে পারেন। এভাবেও এফিলিয়েট মার্কেটিং হয়। ধরা যাক, আপনি আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করে নিলেন। অথবা ব্লগিং সাইট তৈরী করে নিলেন।
এবং সে ওয়েবসাইটটি যদি চলমান থাকে। তাহলে আপনি আপনার ওয়েব লিংক শেয়ার করার জন্য, একটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সিস্টেম গড়ে তুলতে পারেন। ইউজারদের দ্বারা ব্যবহার করতে পারেন। এফিলিয়েট মার্কেটিং্যের জন্য।
যেমনঃ ধরুন আপনার ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করা প্রয়োজন। তো ব্লগ কন্টেন্ট শেয়ারের জন্য অনেক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সিস্টেম গড়ে তোলতে পারেন। সেখানে অন্যান্য ইউজাররা আপনার লিংক শেয়ার এবং ভিজিটর আনার মাধ্যমে আপনার যেভাবে কল্যাণ হবে।
ঠিক একইভাবে যার এফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে আপনি অসংখ্য ভিজিটর পেয়েছেন। তাদেরকেও পেইড করতে হবে। মানে আপনি যদি কোনো ওয়েব্সাইট বা ব্লগিং সাইটের মালিক হোন।
তাহলে আপনি চাইলে সে ব্লগিং সাইটে ট্রাফিক আনবার জন্য এফিলিয়েট সাইটের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। তাদের লিংক শেয়ারে পে করতে পারেন। এটা হলো প্যাসিভ এফিলিয়েট মারকেটিং এর ধারনা। যেখানে ভিজিটর আসবে। এবং আয় হবে।
কনটেন্ট শেয়ার করতে তারা আপনাকে একটি এফিলিয়েট লিংক দিবে। সেটা হবে আপনার এফিলিয়েট শেয়ারিং লিংক। আর এটিই আসল হাতিয়ার। ঐ পণ্য বিক্রি করার জন্য যদি আপনি সোশ্যাল সাইটে আপনার এফিলিয়েট লিংক শেয়ার করেন।
এবং ঐ লিংকের মধ্য দিয়ে কোনো ভিজিটর আসলেই, আপনার একাউন্টে টাকা জমা শুরু হবে। আর যদি কেউ ঐ লিংক ব্যবহার করে কোনো পণ্য ক্রয় করে, তাহলে আরো আয় করার সুযোগ পাবেন। এক্ষেত্রে ঐ পণ্যের নির্দিষ্ট মূল্যের সমপরিমাণ আপনাকে পে করা হবে।
পড়ুনঃ
- পাবজি গেম খেলে টাকা আয় করুন সহজেই
- দৈনিক ৪০০, ৫০০ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়
- অনলাইনে আয় কি আদৌ হালাল নাকি হারাম
বিভিন্ন ইমেইল মার্কেটিং অথবা সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করে ঐ লিংকের মাধ্যমে পণ্যের সেল করাবার জন্য, অন্যান্যদেরকে আগ্রহী করবেন। যদি আপনার লিঙ্ক এ থাকা পণ্যটি সেল হয়ে যায় । অর্থাৎ ক্রয় হয়ে যায়। তাহলে সে ক্রয়ের লাভের একটি অংশ আপনি পাবেন।
এখানে ইমেইল মার্কেটিংও একধরনের এফিলিয়েট মার্কেটিং। এখন এবিষয়ে নাই গেলাম । পরে অবশ্য আরো জানতে পারবেন। টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে সম্পর্কে আরো জানতে পড়ুনঃ
দৈনিক ৪০০, ৫০০ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
৫) জরিপ পূরণ করে আয়।
জরিপ পূরণ বহির্বিশ্বে জনপ্রিয় একটি উপায়। সেখানে জরিপ, কোনো বিষয়ে পণ্যের উপর জনগণের মতামতকে অনেক গুরুত্ব দেয়া হয়। টাকার বিনিময়ে লোকজন অনলাইনে জরিপ পূরন করে থাকে।
অনলাইনে অসংখ্য ওয়েবসাইট আছে। যেখানে সার্ভে বা জরিপ পূরণের জন্য আপনাকে টাকা পেইড করা হয়। এর মধ্যে Swagbucks হলো সবচেয়ে বেস্ট। এ সম্বন্ধে পরবর্তীতে আরো জানা যাবে।
সোয়াগবাগঃ এখান থেকে জরিপ পূরণ করে বাংলাদেশ থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। এটি খুবই সহজ ও ভালো একটি উপায়। তবে সেখানে যদি আপনি কোনো ওয়েস্টার্ন দেশের আইপি এড্রেস ব্যবহার না করেন। তাহলে জরিপ পূরণ প্রায়ই অসম্ভব। কারণ এসব সাইট বিভিন্ন থার্ড পার্টি সাইটের মধ্য দিয়ে জরিপ পূরণের সুযোগ দেয়। আর থার্ড পার্টিস সাইট বাংলাদেশের আইপি এড্রেসকে সরাসরি ব্যান করে দেয়।
যদি আপনার একটি মধ্যপ্রাচ্য দেশের বা ওয়েস্টার্ন দেশের আইপি অ্যাড্রেস থাকে। যেটি আপনি চাইলে বাংলাদেশ থেকে টাকা ইনভেস্ট করে ক্রয় করতে পারবেন। তাহলে আপনার জরিপ পূরনে কোনো সমস্যা হবে না। জরিপ পূরনে ভালো কোর্স নিলে, আপনিও মাসিক ৩০-৪০ হাজার নিমিষেই আয় করতে পারবেন।
সার্ভে করে ক্রেডিট পাওয়ার জন্য। অর্থাৎ মূল্য পাওয়ার জন্য, যে সকল প্রশ্ন জরিপে দেয়া হবে । সেগুলোর নির্ধারিত উত্তর দিতে হবে।
এবং আপনার ব্যক্তিগত জীবন যাপনের সাপেক্ষে আসল উত্তর দিতে হবে। বিভিন্ন পিটিসি সাইটে জরিপ পূওরণের ভালো সুযোগ পাওয়া যায়।
৬) ওয়েবসাইট থেকে আয় অনলাইনে আয়।
অয়েবসাইট থেকে আয় এখন অনেক জনপ্রিয়। কাজেই নিজের ওয়েবসাইট বানিয়ে নিজেই আয় করা শুরু করতে পারেন। অনলাইনে পর্যাপ্ত ভালো টুল এবং ম্যাটারিয়াল আছে।
যেগুলো ব্যবহার করে নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা সহজ ব্যাপার। যদি ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান, তাহলে আপনি যেকোনো ডোমেইন কিনতে হবে।
ওয়েবসাইট খুলে নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে টাকা ইনভেস্ট, মানে টাকা ব্যয় করতে হবে। একটি নির্দিষ্ট ভালো ডোমেইন নিয়ে সেখানে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে।
আপনি লেখালেখি, ভিডিও আপলোডিং, কোনো বিষয়ে কন্টেন্ট সাজিয়ে ওয়েবসাইটটি বানাতে পারবেন। ধরুন, আপনি একটি মুভি ডাউনলোড করার ওয়েবসাইট খুললেন। তাহলে সেখানে মুভি লিংক গুলো আপনাকে রাখতে হবে।
বিশেষ করে যদি গুগোল ড্রাইভ লিংক হয়। তাহলে সেখান থেকেও লিংক ওয়েবসাইটে রাখতে পারবেন। পাশাপাশি আপনি সেখানে শর্টেন লিংক ব্যবহার করে আয় করতে পারেন।
পড়ুনঃ
ঠিক এইভাবে যখন আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। তখন সে ওয়েবসাইটে আপনার টাকা আয় হবে ভিজিটরের মাধ্যমে। যদি আপনার নির্দিষ্ট টপিক অথবা কনটেন্টগুলো পছন্দ করিয়ে নিতে পারেন, তা হলে ভিজিটরের কোন অভাব পড়বেনা।
মনে রাখবেন, ভালো একটি ওয়েবসাইটের প্রতিদিন ইনকাম প্রায় একশ ডলার পর্যন্ত হয়। এখন ওয়েসবসাইটের একটি ডোমেইন কিনে সেখান থেকে আয় করা।
আবার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট অনেক বোরিং ব্যাপার। ব্লগারে আপনি ফ্রী ব্লগিং সাইট তৈরী করে আয় করা শুরু করে দিতে পারেন। ভালো থিম যোগ করে নিলেই শুধু হবে।
এমনিতেই অনলাইনে অনেক কাস্টম থিম পাওয়া যায়। সেগুলো চাইলে আপনি আপনার ব্লগে এড করে ,ব্লগকে সাজিয়ে নিতে পারেন।
একটি সাজনো ওয়েবসাইটের মতো করে তৈরী করতে পারেন। টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে সম্বন্ধে জেনে নিন।
যেকোনো ওয়েসবসাইট তৈরীর আগে আপনাকে জানতে হবে, এটি কোন ক্ষেত্রে কাজে লাগাবেন। যেমনঃ আপনি কি ধরনের ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরী করছেন? যেমনঃ চাইলে ফটোগ্রাফিং এর ব্লগ সাইট। আবার চাইলে রান্না বান্না নিয়েও ব্লগিং সাইট খুলা যায়। এক্ষেত্রে সে বিষয়ে দক্ষ হতে হবে।
৭)অনলাইনে সার্চ করে আয়।
অনলাইনে কি সার্চের মানে কি?
এর মানে হলো গুগলে গিয়ে কোনো একটি সাইটের নাম তার এড্রেস, কোনো সাইটের ব্লগের কি ওয়ার্ড সার্চ করা। এতে অই ব্লগ বা সাইটের এসইও হতে কি সার্চ ভূমিকা রাখে। অন-লাইন সার্চের জন্য পেইড করার মত অনেক ওয়েবসাইট আছে। এমনকি বাংলা ওয়েবসাইট আছে ।
যেমনঃ earningpoint। সেখানে আপনাকে কিওয়ার্ড সার্চ করতে হবে। সে বিষয়ে জ্ঞান নিতে হবে। এবং আপনাকে কোনো একটি সাইট SEO করিয়ে নিতে সাহায্য করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে টাকা পেইড করা হবে। তবে খুব কম। এক্ষেত্রে অন্যান্য বিদেশি সাইটে দেখতে পারেন।
৮) রিভিউ করে আয় অনলাইনে।
অনলাইনে আয়ের অনেকটা যুগান্তকারী উপায় হতে পারে রিভিও সাইট। এক্টি রিভিু সাইট খুলে অথবা রিভিউ সাইটে কাজ করে, অনলাইনে আয় করতে পারেন। কোনো ক্ষেত্রে বিভিন্ন পণ্যের রিভিউ লেখার জন্য। অথবা ওয়েবসাইট রিভিও তৈরির জন্য টাকা পেইড করা হয়।
এমনকি রিভিউ সাইট গুলোতে একটি গুছানো রিভিউ প্রচুর টাকা আয়ে সাহায্য করবে। চাইলে কোনো একটি প্রোডাক্টের রিভিউ। বা কোনো গানের রিভিও লিখে প্রচুর আয় করতে পারেন।
এ রকম অনেকগুলো সাইট অনলাইনে অ্যাভেলেবল আছে। এবং সেখান থেকে যারা ভালো রিভিউ করতে জানেন, এবং ভালো রিভিও করতে শেখান। তারা প্রচুর টাকা করতে পারবেন।
তবে এজন্য আপনাকে ঐসব সাইটে নিজস্ব ব্যাঙ্কের ডিটেলস দিতে হবে। সেখানে একাউন্ট করতে হবে। এবং নির্দিষ্ট প্রজেক্ট এর উপর কাজ করতে হবে, যে প্রজেক্টে রিভিউ ভালো দিতে পারবেন।
এ সকল ওয়েবসাইট তাদের পণ্য এবং কনটেন্টের ভালো রিভিউ চা... মানে যদি আপনি এর দোষ-ত্রুটি ধরিয়ে দিতে পারেন। তাহলে এর জন্য আপনাকে টাকা পেইড করা হবে। আর এটি করা মোটেও সহজ না। এর জন্য ভালো রিসার্চ করতে হয়। আর এ রিসার্চের জন্য অভিজ্ঞতারও দরকার পড়ে।
৯) ভাষা ট্রান্সলেট করে আয়ঃ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
ইংরেজি এবং অন্যান্য ল্যাঙ্গুয়েজ সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা উচিত। এবং সেগুলো ট্রান্সলেট করার দক্ষতা থাকা এক ধরনের বিশাল ব্যাপার। কেননা এ ব্যাপারে খুবই কম লোক জনই অবগত।
আপনি যদি সে ট্রান্সলেট করার দক্ষতা অর্জন করতে পারেন, তাহলে আপনি অনলাইনে আয় করতে পারবেন। কেননা অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে এর কদর যথেস্ট।
আবার অনেক ধরনের ট্রানসলেশন প্রজেক্ট থাকে। যেগুলো ব্লগ অথবা বিভিন্ন কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বেশির ভাগ ট্রান্সলেট প্রজেক্টে লোকজন গুগল ট্রান্সলেট এর সহযোগীতা নেয়। বলে রাখি, এটি করে আপনি এই প্লেসে কোনো আয়ই করতে পারবেন না।
আর যদি নিজের যোগ্যতায় সে টান্সলেশন প্রজেক্টে যদি ভালো ট্রান্সলেট করতে পারেন। তাহলেসেখানে কাজ করতে পারবেন। এবং টাকা আয় করতে পারবেন ।টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশ সম্বন্ধে বিস্তারিত।
টাকার আয় করার ব্যাপারে এখানে কোনো দুশ্চিন্তা করতে হবে না। যদি স্প্যানিশ, ফ্রেন্স, আরব এসব দেশের ভাষা আয়ত্ত রাখেন, এবং ট্রান্সলেট করতে ভালো দক্ষ হোন। তাহলে আপনি টাকা আয় করার ব্যাপারে কোনো চিন্তা করতে হবে না। কারণ এর অনেক প্রজেক্ট এভেইলেবেল আছে।
আবার বিভিন্ন ওয়েবসাইট, অথবা ফ্রিল্যান্সিং সাইটে ভাষা ট্রান্সলেট করার একটা জব আছে। যেখানে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন । শুধু যে কোন একটি কনটেন্ট অথবা একটি বড়লেখা ট্রান্সলেট করার মাধ্যমেই সম্ভব।,তবে এটি সময় সাপেক্ষ কাজ।
তাহলে আপনি একটা কাজ করতে পারেন। সেটা হলো সব সময় চেস্টা দিতে থাকবেন। একসঙ্গে অবশ্যই ট্রান্সলেট করার ব্যাপারে দক্ষ হবেন।
সাইটঃ
Freelancer.in,
Fiverr.com,
worknhire.com
১০) ওয়েব ডিজাইনিং।
ওয়েব ডিজাইন করার দক্ষতা একমাত্র তাঁরই থাকবে। যে এ বিষয়ে যথেষ্ট কোর্স এবং টিউটোরিয়াল নিয়েছে। এবং এ বিষয়ে পড়াশো্নাও করেছে। যদি একটি ওয়েবসাইট ভালো ডিজাইন করার দক্ষতা থাকে।
তাহলে আপনার সেই ওয়েবসাইট ডিজাইনিং দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে, ফ্রিল্যান্সিং সাইট এ টাকা আয় করতে পারবেন।। এটা জানা কথা।
কিন্তু আপনি কি জানেন যে ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এর কদর এখন অনেক বেশি। হয়তো এটাও জানেন। তবে ওয়েবসাইট ডিজাইনিং করার জন্য যে আপনাকে সবসময় দক্ষতার প্রয়োজন পড়ে তা কিন্তু না।
ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এর ব্যাপারে শুধু প্রয়োজন প্রফেশনাল। এবং ভালো রিভিউ।
কেননা নতুনদের মধ্যে অনেকে ভালো ডিজাইন করতে পারে। এবং সে বিষয়ে ভালো কোর্স নিয়েছে । কিন্তু এই না যে সে ভালো কোর্স নেওয়ার পরেও তার দক্ষতার জন্য সে ভালো টাকা আয় করতে পারবে না। এজন্য প্রফেশনাল দ্বারা আর টাকা আয় করার ব্যাপারটা অনেক সহজ।
যদি ওয়েব ডিজাইনিং এবং সে বিষয়ে কোর্স শিক্ষা দেওয়ার ব্যাপারে আপনি যথেষ্ট দক্ষ হন। তাহলে একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে পারেন। যেখান থেকে আপনি ওয়েব ডিজাইনিং ডেভেলপারদের শিক্ষা দিতে পারবেন। বুঝাতে পারবেন।
এবং নিজেও বিভিন্ন সাইটে ওয়েব ডিজাইন করতে পারবেন। এতে আপনার ওয়েবসাইটের জন্যে যেভাবে কল্যান হবে। ঠিক সেভাবে আপনি এটা করতে পারবেন ওয়েব ডিজাইনিং এর মাধ্যমে। সকল ফ্রী ল্যান্সিং সাইট এ জব সমর্থিত। এটি টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে।
শেষকথাঃ
নিজ চেস্টায় বাংলাদেশে ইনকাম করার সহজ উপায়গুলো নিয়ে ২০২২ সালে এসে আলোচনা করলাম। ভালো লাগলে শেয়ার করুন। আর এ রিলেটেড অসংখ্য আর্টিকেল আমাদের সাইটে পেয়ে যাবেন। ভালো থাকবেন। খোদা হাফেজ।
আপনার পছন্দের উপায় খুজে পেলে অনেক শুভকামনা!
ভাই ব্লগ থেকে আর্নিং কেমন আসে ?
ReplyDeleteঅর্থাৎ কেমন ভিজিটর হলে কেমন আর্নিং হয় ? একটু বিস্তারিত বললে খুশি হবো ।
ব্লগে ভিজিটরস কিংবা আর্নিং মূলত নির্ভর করে আপনার ব্লগের কোয়ালিটি অর্থাৎ আপনার লেখার কোয়ালিটির উপর।
Deleteএবং আপনার ব্লগ যতো বেশি Search Engine Optimized (গুগলে এর জন্য অনেক টিপস পেয়ে যাবেন) হবে ততো বেশি সার্চ র্যাংকিং এ উপরে এসে যাবে, এবং ততো বেশি ক্লিক পড়বে।
আবার পোস্টটি যদি আসলেই তথ্যবহুল থেকে থাকে তাহলে ভিজিটরসরা বেশ সময় নিয়ে পড়বে।
মূলত, আমার জানা মতে, ভালোভাবে ব্লগিং করার উদ্দেশ্য নিয়ে ব্লগিং করলে চাইলে আপনি ১০-১৫ বা ২০ হাজার টাকাও মাসে ইনকাম করতে পারবেন। (আয় এর পরিমাণ কম বা বেশি হবে)
--- আশা করি কিছুটা বোঝাতে পেরেছি। ভুল বুঝিয়ে থাকলে নাইমুল হাসান ভালভাবে বুঝিয়ে দিবে।
ধন্যবাদ।।
অসাধারণ উত্তর
ReplyDeletemdhuzaifahdsc@gmail.com
ReplyDeletemahaburmd1009@gmail.com
ReplyDeleteঅসাধারন ভাই
ReplyDeletehttps://www.artechnology24.xyz/
ভাই এটি একটি অসাধারণ পোষ্ট আপনার ওয়েবসাইটের জন্য https://www.bdtechcenter.com/
ReplyDelete