বর্তমানে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার apps এর কোনো অভাব নেই। যার কারণে কিছু বাংলাদেশি app বর্তমানে তার আধিপত্য বিস্তার করছে। আজকের ব্লগে কিছু বাংলাদেশ অ্যাপস নিয়ে আলোচনা করব। যেগুলোতে কাজ করে আপনারাও চাইলে টাকা ইনকাম করতে পারেন। শুধুমাত্র একটু ইচ্ছা শক্তির প্রয়োজন। পাশাপাশি মন স্থির রাখতে হবে যে, আপনি ঐসকল বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকা্ম করতে চান। এখানে আমি অধিকাংশই বিকাশে পেমেন্ট করে এমন বাংলাদেশি app উল্লেখ করেছি।
তার জন্য আমার কেবলমাত্র খানিকটা ইন্টারনেট হতে রিসার্চ করার প্রয়োজন পড়বে। যদি আমাকে বলেন, ২০টি অ্যান্ড্রয়েড বাংলাদেশি apps বের করার জন্য। যেগুলো থেকে টাকা ইনকাম করা যাবে। তাহলে আমি একটু হতাশ হব। এবং সর্বোচ্চ 10 টি অ্যাপ্লিকেশন বের করে আনা সম্ভব হবে।
সে দিক থেকে বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম মানে হল, ঐসকল এদেশীয় টাকা আয় করার apps এর ব্যবহার। যেগুলো থেকে সম্পূর্ণরূপে অনলাইনে উপার্জন করার সুযোগ মিলে বা সহজ হয়।
বর্তমানে ডিজিটাল যুগে অনেক স্মার্ট ফোন apps আছে। যেগুলো আপনাকে সরাসরি টাকা আয় করার জন্য সুযোগ সুবিধা প্রদান করবে। এবং এটা অসম্ভব বলে কিছু না।
বাংলাদেশি অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করা ব্যাপারটিকে সহজ করি। চলুন, একধাপ এগিয়ে যাই। এবং আপনাদের মাঝে আমি এমন বাংলাদেশি টাকা আয় করার apps ব্যবহার বর্ণনা করছি। এসমস্ত বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম 2022 সালে করা যাবে।
এখন অ্যাপটি ওপেন করুন। তাহলে নিচের মত করে ইন্টারফেস দেখাবে। নিচে দেখানো চিত্রে অপশনে ক্লিক করে, লগইন অপশন এ ক্লিক করুন।
তারপর একেবারে নিচে সাইন আপ অপশন দেখবেন। সেখানে ক্লিক করলে সাইন আপ করার একটি ইন্টারফেস চলে আসবে।
সেখানে নিজের নাম, জিমেইল, পাসওয়ার্ড দিয়ে সহজে সাইনআপ করে নিতে পারবেন।
কেবলই অ্যাপ্লিকেশনটি একেবারে নতুন। যার কার।ণে বিশেষ কোন কাজ দেখা যাচ্ছে না। যদি এখন থেকেই অ্যাপ্লিকেশন লেগে যান। তবে একটা সময় সফল উদ্যোগ হিসেবে, কোনো পরিশ্রম ছাড়াই ইনভেস্ট করে মুনাফা-লভ্যাংশ উপার্জন করতে পারবেন।
sheba.xyz এটার একটি উদ্যোগ হলো সেবা বন্ধু এই অ্যাপ্লিকেশন। অনেক ভালো একটি উদ্যোগ। এটি বাংলাদেশ এর একটি আর্নিং অ্যাপ। এটি মূলত একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ।
সেবা বন্ধু অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের সেবা.xyz এর যেকোনো একটি সার্ভিসে বন্ধুদেরকে রেফার করতে পারবেন। সে রেফার থেকে টাকা ইনকাম করা সম্ভব হবে। প্রত্যেকটি সার্ভিস সম্পন্ন করার আগে অবশ্যই বন্ধুকে রেফার করতে হয়। পরবর্তীতে সে বন্ধু যদি সার্ভিসটা গ্রহণ করে sheba.xyz ওয়েবসাইট থেকে।তবে তা থেকে টাকা ইনকাম করা যায়।
পরবর্তীতে এই এপে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারেন।
তারপর আপনাকে 5 সংখ্যার একটি পিন নম্বর দিতে হবে। এটি পর পর দুইবার কনফার্ন করে দিবেন। এমন ভাবে পিন নম্বর সেট করবেন, যাতে কেউ সেটি আন্দাজ না করতে পারে। পিন নম্বর দেয়ার পরে 'এগিয়ে যান' অপশনে ক্লিক করে দিবেন।
পরবর্তীতে আপনার কাছে একটি ইন্টারফেস আসবে। সেখানে নিজস্ব ব্যক্তিগত তথ্যাদি দিয়ে পূরণ করতে হবে। নিজের একটি ন্যাশনাল আইডি কার্ড থাকলে NID Card দেখে তথ্য গুলো পূরণ করে নিন।
উল্লেখ্য যে, যদি আপনি শুধুমাত্র রেফার করার মাধ্যমে আয় করতে চান। তবে রেজিস্টারে কিছু তথ্যে ভুলত্রুটি দিলেও সমস্যা নেই। তবে শতভাগ সঠিক তথ্য দেয়ার চেষ্টা করবেন। যাতে এখান থেকে কোন সার্ভিস নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা না হয়।
সেবা বন্ধু অ্যাপে বন্ধুকে রেফার করার অপশন থাকে। যেখানে কোন সার্ভিস রেফার করতে চান? সেটি উল্লেখ থাকে।
পরবর্তীতে সে সার্ভিস যদি রেফার করা বন্ধু নিয়ে নেয়। তবে তার থেকে কিছু কমিশন আপনি নিজের একাউন্টে পাবেন। তাছাড়া এই অ্যাপে আপনি যদি কোনো পণ্য কিংবা কোনো কিছু কেনাকাটা করেন। তবে সেখান থেকে ভালো কমিশন পাবেন।
এখান থেকে সরাসরি টপ আপ করা যায়। অর্থাৎ রবি, এয়ারটেল, গ্রামীণফোন সিমে ফ্লেক্সিলোড করানো সম্ভব হয়। আর সেখান থেকেও কমিশন পাওয়া যায়।
এই অ্যাপ এর রেফারেন্স থেকে ইন্সট্যান্টলি পেমেন্ট নেওয়া যায়। সেবা বন্ধু এপে সর্বনিম্ন 10 টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ এক হাজার টাকা পর্যন্ত কমিশন পাবেন। যেকোনো একটি সার্ভিস রেফার করার জন্য। তাছাড়া এই অ্যাপে আপনি 11 টাকা হলেই মোবাইল রিচার্জ কিংবা বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে ক্যাশ আউট করতে পারবেন।
প্রথমবার ইন্সট্যান্টলি বিকাশে Send Money এর মাধ্যমে উইথড্র নেয়া যায়। পরবর্তীতে প্রতি সপ্তাহ পরপর রিওয়ার্ড নিতে পারবেন।
এখানে তিনটি প্রয়োজনীয় বিষয় আছে। যদি আপনি সেবা ডেলিভারি ম্যান অথবা রাইডার হিসেবে কাজ করতে চান, তবে তা মানতে হবে।
১) আপনার একটি এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন ডাউনলোড করতে হবে। যেটি sheba delivery নামে পরিচিত।
২) অবশ্যই একটি স্মার্টফোন লাগবে।
৩) তাছাড়া একটি সাইকেল বা মোটরসাইকেল এর প্রয়োজন হবে। যদি আপনি নিজে অ্যাড্রেস কিংবা ঠিকানায় একজন ডেলিভারি পার্সেল ডেলিভারি ম্যান হিসেবে কাজ করতে চান, তবে।
তাছাড়াও নিজস্ব ন্যাশনাল আইডি কার্ডের প্রয়োজন আছে। যদি 18 বয়সের নিচে হন, তবে ডেলিভারি করার কাজে অংশ না নেয়া উচিত। পরবর্তীতে যদি কোন একটি এনআইডি কার্ড থাকে। সেটি ব্যবহার করতে পারবেন নিজেকে ভেরিফাই করতে।
এই তিনটি উপায়ে যদি আপনার কাছে সম্ভব বলে মনে হয়। তবে এখনই সেবা ডেলিভারিম্যান হিসেবে কাজ নিতে পারেন। এজন্য শুধু আপনার ছবি, জন্ম নিবন্ধন, ফোন নাম্বার এবং ন্যাশনাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
যেখানে বিকাশের অফিশিয়াল অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করা আছে। তাছাড়া একটি নিজস্ব দোকানের প্রয়োজন আছে, যেখানে বসে Bkash Agent হিসেবে কাজ করবেন।
বিকাশ এজেন্ট হওয়ার জন্য, আশেপাশের কোনো বিকাশ দোকানে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি ও ন্যাশনাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে রেজিস্টার করে নিতে হয়। পরবর্তীতে তারা আপনাকে ভেরিফাই করবে। বিকাশ কতৃপক্ষ কিংবা অথর একজন ক্ষুদে ব্যবসায়ী হওয়ার পারমিশন দিবে। তখন আপনি এজেন্ট হিসেবে কাজ করে নিতে পারবেন।
পরবর্তীতে বিভিন্ন সিম অপারেটরের টাকা রিচার্জ করে, হাজার হাজার টাকা পেমেন্ট করার পরিবর্তে টাকা ইনকাম করা যাবে। একজন বিকাশ এজেন্ট মানে ক্ষুদে ব্যবসায়ী বিকাশ দোকান থেকে প্রতি মাসে 15 হাজার টাকা ইনকাম করতে পারে। আপনার সম্পূর্ণ ইনকাম কত টাকার পেমেন্ট সম্পন্ন করেছেন, কত টাকা লেনদেন করেছেন? তার উপর নির্ভরশীল।
পরবর্তীতে সব মিলিয়ে প্রতি রেফারে 50 টাকা আয় করে নেয়া যায়। রেফার সম্পন্ন করার জন্য আপনাকে প্রথমত বিকাশ এপ এ লগইন করতে হবে। তার আগে দেখে নিন, নিজস্ব ন্যাশনাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে, কোনো বিকাশ অ্যাকাউন্ট তৈরি করা আছে কিনা? তাহলে লগইন করে নিতে পারবেন।
এবার বিকাশের মেনু বারে ক্লিক করেন। reffer a friend নামক অপশনটিতে ক্লিক করুন। সেখানে রেফার করার লিংক পেয়ে যাবেন। সে লিংক নিজের বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। ফেসবুক ও সোশ্যাল শেয়ারিং বাড়ানোর চেস্টা করুন। যাতে করে এই লিংকে ক্লিক করে কেউ বিকাশে সাইনআপ কিংবা রেজিস্ট্রেশন করে নেয়। যত লোক রেজিস্ট্রেশন কিংবা সাইন আপ করবে ওই লিনক ব্যবহারে। আপনার তত বেশি ইনকাম হবে।
সাধারণ কিছু কাজ করে ইনকাম করা যায়। এর জন্য বিশেষ কোন দক্ষতার প্রয়োজন পড়ে না। শুধুমাত্র ইন্টারনেট কানেকশন ও app টি থাকলেই যথেষ্ট।
২০১৬ সালে জিপি এক্সিলারেটর প্রোগ্রামের মাধ্যমে সি ওয়ার্ক অনুমোদিত হয়েছে, বাংলাদেশের ৫ টি সেরা স্টার্টআপের মধ্যে একটি।
এটি একটি অসাধারণ মাইক্রো জব প্লেস। appটি প্লে স্টোর থেকে সহজে ডাউনলোড করা যায়। cwork এই নাম লিখে প্লে স্টোরে সার্চ করলেই অ্যাপ্লিকেশন পেয়ে যাবেন। এখানে আপনারা লেখালেখি করে আয় করতে পারবেন। কয়েকটি নিউজ, ব্লগ লিখে সহজেই আয় করা যায়।
যদি আপনি এখানে জরিপ পূরণ করেন। কোন মাইক্রো টাস্ক সম্পন্ন করেন। তবে তার জন্য সর্বনিম্ন 2 টাকা থেকে শুরু করে 20 টাকা ইনকাম করা যাবে। কিংবা কি ধরনের টাস্ক পুরন করছেন? কিংবা কোন জব সম্পন্ন করছেন? তার ওপর টাকার পরিমাণ নির্ভর করে।
CWork ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনটিতে সাধারণত লেখালেখি করে বেশি ইনকাম করা যায়। কোনো নিউজ কিংবা ব্লগ লেখালেখি করে আপনি ভালো ইনকাম করতে পারেন। আর এই বাংলাদেশি এপটিতে আপনি যা লেখালেখি করবেন, সেগুলো বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হয়।
প্রথমত এই অ্যাপটি মোবাইলে ইন্সটল করতে হবে। নিজের লোকেশন ড্রপ করে নিতে পারেন। যেখানে আপনি কাজ করতে চান। তারপর নিজের ন্যাশনাল আইডি কার্ড, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা দিয়ে ভেরিফাই করে নিতে হবে। এবার এখানে কাজ করা শুরু করতে পারবেন।
সে বিটকয়েন চাইলে ডলারে কনভার্ট করা যায়। কাজেই দ্বিধাগ্রস্ত হবেন না। যেকোনো ভালো একটা সাইট থেকে বিটকয়েন টাকাতে এক্সচেঞ্জ করে নিয়ে নিতে পারেন।
Messho app এই অ্যাপটি ব্যবহারের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি বিভিন্ন ধরনের পণ্যের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। অর্থাৎ আপনাকে প্রথমত এই অ্যাপটি ইন্সটল করতে হবে এবং সেখানে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। এরপরে সেই অ্যাপে বিভিন্ন পণ্যের যে এড দেওয়া থাকবে আপনাকে সেই অ্যাডগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে হবে।
শেয়ার করা সেই অ্যাড হতে যদি কেউ পণ্য কিনে তাহলে আপনি সেখান থেকে নির্দিষ্ট হারে কমিশন। ঠিক এইভাবে আপনি ইচ্ছে করলেই এই অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম।
আপনি শুধুমাত্র সাইন আপ এর মাধ্যমেও এখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যখন অ্যাপসটি ইন্সটল করে সাইন আপ করবেন তখন সঙ্গে সঙ্গেই আপনার একাউন্টে 1 ডলার চলে আসবে।
এয়ারটেল আরো একটি ব্যবহার রয়েছে আপনি বন্ধুদের সঙ্গে এই অ্যাপসটি শেয়ার করতে পারেন।
বর্তমানে আপনি যদি একজন ব্যক্তিত্ব রকেট একাউন্ট খুলে দেন এবং সেই এপ এ লগইন করিয়ে নেন তাহলে আপনি বোনাস হিসেবে পাবেন 200 টাকা। এর জন্য আপনাকে অবশ্যই এজেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
আপনাকে তাদের একটি সিম ব্যবহার করে কাজ করতে হবে। তারা আপনাকে যে কোড দিবে সেই কোড ব্যবহার করে আপনি যদি গ্রাহকের রকেট একাউন্ট খুলে দিতে পারেন এবং তার নিজ একাউন্টে অ্যাপের মাধ্যমে লগইন করে দিতে পারেন তাহলে আপনি পেয়ে যাবেন 200 টাকা বোনাস।
পড়ুনঃ
এই অ্যাপ এর মাধ্যমে টাকা আয় করার জন্য মূলত refer & earn এর option রয়েছে। আপনি নিজের referral link বা code এর মাধ্যমে অন্যান্য ব্যক্তিদের এই app টিতে যোগ করিয়ে income করতে পারবেন।
তাছাড়া, app টির থেকে সোজা শপিং করলেও প্রচুর cashback পেয়ে যাবেন।অ্যাপস (apps) ডাউনলোড করে টাকা আয় করার সুবিধাও এখানে দেওয়া হয়েছে।
এই অ্যাপটি ইনস্টল করার পর আপনাকে বিভিন্ন রকম অ্যাক্টিভিটি কাজ করতে বলা হবে।সেই অ্যাক্টিভিটি ওয়ার্ক গুলো কমপ্লিট করার পরিবর্তে আপনি কিছু রিওয়ার্ড আর্নিং করতে পারবেন।
সাধারনত,এখানে আপনাকে সার্ভে কমপ্লিট করতে হয়,তবে Swagbucksঅ্যাপ ছাড়াও এর ওয়েবসাইট ভিসিট করে একই কাজ করতে পারবেন।
যে অ্যাক্টিভিটি গুলো আপনাকে এই অ্যাপস থেকে করতে হবে সেগুলো হচ্ছে সার্ভে কমপ্লিট করা,question অ্যানসার করা,গেমস খেলা এবং ভিডিও ওয়াচ করা।
আপনি যে পয়েন্ট আর্নিং করবেন সেগুলো আপনি গিফট কার্ডের মাধ্যমে অ্যামাজন,পেপাল এবং আরো অন্যান্য জায়গায় সেই পয়সাকে ব্যবহার বা খরচ করতে পারবেন। আপনার যদি পেপাল একাউন্ট না থাকে,তাহলে কিভাবে খুলবেন সেটি জানতে এখানে ক্লিক করুন।
যেমন গেম খেলা,অ্যাপ ইনস্টল করা,সার্ভে কমপ্লিট করা ,এডস ভিউ করে এবং আরো অনেক ছোট ছোট টাস্ক কমপ্লিট করার পরিবর্তে বিটকয়েন দেয়া হয়। পরবর্তী ক্ষেত্রে এই বিটকয়েন গুলি অনেক সাইট আছে যেখান থেকে ক্যাশ এ কনভার্ট করে নিতে পারবেন।
এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভিডিও watch ,গেম খেলে,ওয়েবসাইট ভিজিট করে, সার্চ করে এবং অন্যান্য বিভিন্ন অ্যাক্টিভিটি করা পরিবর্তে আর্নিং করতে পারবেন। পার্ক এর সব থেকে ভালো গুন্ হচ্ছে Perk.tv এখানে আপনি “ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম “ করতে পারবেন।
আপনি এদের গিফট কার্ড বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করতে হবে যেমন PayPal, Walmart, ইত্যাদি।
পৃথিবীর বড় বড় অ্যাড সংস্থা, ব্র্যান্ড এবং মার্কেটিং এজেন্সি এখান থেকে ফটো ক্রয় করে।এখানে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে রেজিস্টার করুন,এবং সেখানে আপনার ছবিগুলো আপলোড করেদিন।
আপনার ছবিগুলি ভাল রেটিং পেলে তার ভাইরাল হওয়ার চান্স থাকবে।এখানে আপনি একটা একটা ছবি থেকে 5 থেকে 100 ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন।
এছাড়া এখানে বিভিন্ন টাস্ক করার পরিবর্তে ফেভারিট স্টোর থেকে ক্রয় করে ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।পেমেন্ট আপনি নিজের ব্যাঙ্ক বা paytm এ redeem করে নিতে পারবেন।
আজ আমরা বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্পর্কে জানলাম। আপনি এই সাধারণ কিছু অ্যাপে অবসরকালীন কাজ করে। কিংবা যখন মন চাইবে, তখনই কাজ করে কিছু টাকা আয় করে নিতে পারবেন। এতে করে আপনার হাত খরচের টাকার জন্য কারো কাছে ধার চাইতে হবে না।
বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম বলতে কি বুঝায়?
প্রথমত টাকা ইনকাম করার জন্য অ্যান্ড্রয়েড apps এর অভাব নেই। আপনি যদি আমাকে বলেন, একশটি এন্ড্রোয়েড এপলিকেশন উল্লেখ করার জন্য। যেগুলো থেকে টাকা ইনকাম করা যাবে। তাহলে আমি নির্দ্বিধায় সেগুলো বের করে আনতে পারব।তার জন্য আমার কেবলমাত্র খানিকটা ইন্টারনেট হতে রিসার্চ করার প্রয়োজন পড়বে। যদি আমাকে বলেন, ২০টি অ্যান্ড্রয়েড বাংলাদেশি apps বের করার জন্য। যেগুলো থেকে টাকা ইনকাম করা যাবে। তাহলে আমি একটু হতাশ হব। এবং সর্বোচ্চ 10 টি অ্যাপ্লিকেশন বের করে আনা সম্ভব হবে।
সে দিক থেকে বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম মানে হল, ঐসকল এদেশীয় টাকা আয় করার apps এর ব্যবহার। যেগুলো থেকে সম্পূর্ণরূপে অনলাইনে উপার্জন করার সুযোগ মিলে বা সহজ হয়।
কেননা বাংলাদেশের কোন নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন নেই, যেটি Fiverr app এর মতো সর্বোচ্চ সুবিধা প্রদান করতে পারে। ঠিকমতো অনলাইনে আয় করার জন্য।
যেমনটা অন্যান্য বৈদেশিক অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে ঠিকই দেখা যায়। সে দিক থেকে বাংলাদেশী কিছু টাকা আয় করার apps উল্লেখ করবো। যেগুলো থেকে আপনারা অবশ্যই টাকা আয় করতে পারেন।
তবে কিছু ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন রাখতে হবে। যেমন ধরুন, আপনি চাইলে যেকোন প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারে টাকা ইনকাম করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। প্লে স্টোরে হাজার হাজার বাংলাদেশি apps রয়েছে। যেগুলো আয় করার সুবিধা দিবে বলেই তৈরি হয়েছে। কিন্তু সেগুলো 90 ভাগই হলো ভুয়ো, ফেক ও স্ক্যাম।
কাজেই কিছু বাংলাদেশি apps ব্যবহারে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন। তবে সকল বাংলাদেশী অ্যাপ যে বিশ্বস্ত এবং ট্রাস্টেড হতে পারে, তেমনটা নয়।
সেগুলো হয়তো গুগলের কোন প্রকার এডস নয়। বরং পপ্যাডস কিংবা স্প্যামিং এডস। এ সমস্ত এডস ও apps থেকে দূরে থাকুন। এবং টাকায় ইনকাম করার সঠিক উপায় জেনে নিন।
যেমনটা অন্যান্য বৈদেশিক অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে ঠিকই দেখা যায়। সে দিক থেকে বাংলাদেশী কিছু টাকা আয় করার apps উল্লেখ করবো। যেগুলো থেকে আপনারা অবশ্যই টাকা আয় করতে পারেন।
বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম করা কি আসলে সম্ভব?
জি অবশ্যই। তবে কোন প্রকার high রেটিংস ও ডাউনলোডস ছাড়া, দুর্বল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করতে যাবেন না। আজকের ব্লগে উল্লেখিত অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।তবে কিছু ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন রাখতে হবে। যেমন ধরুন, আপনি চাইলে যেকোন প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারে টাকা ইনকাম করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। প্লে স্টোরে হাজার হাজার বাংলাদেশি apps রয়েছে। যেগুলো আয় করার সুবিধা দিবে বলেই তৈরি হয়েছে। কিন্তু সেগুলো 90 ভাগই হলো ভুয়ো, ফেক ও স্ক্যাম।
কাজেই কিছু বাংলাদেশি apps ব্যবহারে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন। তবে সকল বাংলাদেশী অ্যাপ যে বিশ্বস্ত এবং ট্রাস্টেড হতে পারে, তেমনটা নয়।
বিকাশে টাকা ইনকাম করার ২০টি বাংলাদেশি apps:
বর্তমানে অনলাইনে টাকা আয় করাটা যেমন সত্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার পাশাপাশি অনলাইনে স্ক্যাম সাইটেরও অভাব পড়ছে না। হয়তো এমন সব বিরক্তিকর এডভার্টাইজিং দেখেছেন, যেখানে বলা আছে যে: আপনাকে একদিনের মধ্যেই ধনী ব্যক্তিতে পরিণত করবে।সেগুলো হয়তো গুগলের কোন প্রকার এডস নয়। বরং পপ্যাডস কিংবা স্প্যামিং এডস। এ সমস্ত এডস ও apps থেকে দূরে থাকুন। এবং টাকায় ইনকাম করার সঠিক উপায় জেনে নিন।
বর্তমানে ডিজিটাল যুগে অনেক স্মার্ট ফোন apps আছে। যেগুলো আপনাকে সরাসরি টাকা আয় করার জন্য সুযোগ সুবিধা প্রদান করবে। এবং এটা অসম্ভব বলে কিছু না।
বাংলাদেশি অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করা ব্যাপারটিকে সহজ করি। চলুন, একধাপ এগিয়ে যাই। এবং আপনাদের মাঝে আমি এমন বাংলাদেশি টাকা আয় করার apps ব্যবহার বর্ণনা করছি। এসমস্ত বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম 2022 সালে করা যাবে।
1. iFarmer: Invest করে আয় করার app পেমেন্ট বিকাশে
আমরা সবাই জানি, বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। বাংলাদেশ কৃষি কাজ ব্যাপক জনপ্রিয়। এখানকার GDP এর একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আসে কৃষি খাত থেকে।তবে বাংলাদেশের কৃষকেরা কৃষিকাজ করার বিনিময়ে উপযুক্ত মূল্য, পারিশ্রমিক ও উপযুক্ত অর্থ-সম্পদ পায় না। তার কারণ হলো বাংলাদেশের একপ্রকার মধ্যস্থতাকারী লোক।
এই অবস্থার পরিত্রানের একটি অন্যতম উদ্যোগ হবে iFarm নামক একটি বাংলাদেশি app। বাংলাদেশি এই app ব্যবহার করে আপনিও টাকা ইনভেস্ট করে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারেন।
কিভাবে আপনি iFarmer থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন?
এটি খুবই সহজ। কিছু স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন নিয়ে IFarm app থেকে টাক আয় করুন।
এই অবস্থার পরিত্রানের একটি অন্যতম উদ্যোগ হবে iFarm নামক একটি বাংলাদেশি app। বাংলাদেশি এই app ব্যবহার করে আপনিও টাকা ইনভেস্ট করে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারেন।
কিভাবে আপনি iFarmer থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন?
এটি খুবই সহজ। কিছু স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন নিয়ে IFarm app থেকে টাক আয় করুন।
Step 1: iFarm App এ রেজিস্ট্রার করুনঃ বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নেয়ার পর অ্যাপটি ইন্সটল করে নিন ।এখন অ্যাপটি ওপেন করুন। তাহলে নিচের মত করে ইন্টারফেস দেখাবে। নিচে দেখানো চিত্রে অপশনে ক্লিক করে, লগইন অপশন এ ক্লিক করুন।
তারপর একেবারে নিচে সাইন আপ অপশন দেখবেন। সেখানে ক্লিক করলে সাইন আপ করার একটি ইন্টারফেস চলে আসবে।
সেখানে নিজের নাম, জিমেইল, পাসওয়ার্ড দিয়ে সহজে সাইনআপ করে নিতে পারবেন।
কেবলই অ্যাপ্লিকেশনটি একেবারে নতুন। যার কার।ণে বিশেষ কোন কাজ দেখা যাচ্ছে না। যদি এখন থেকেই অ্যাপ্লিকেশন লেগে যান। তবে একটা সময় সফল উদ্যোগ হিসেবে, কোনো পরিশ্রম ছাড়াই ইনভেস্ট করে মুনাফা-লভ্যাংশ উপার্জন করতে পারবেন।
Step 2: কোনো একটি প্রজেক্টে টাকা ইনভেস্ট করুন।
নিচের চিত্রে দেখানো একটি প্রজেক্ট যেখানে গরুর ফার্ম এ কোন একটি প্রজেক্টে টাকা ইনভেস্ট করতে হবে যা 6 মাস অবধি বলবৎ থাকে সেখান থেকে আপনি সাত ভাগ মুনাফা নিমিষেই উপার্জন করে নিতে পারেনStep 3: প্রজেক্ট সম্পন্ন হওয়ার সময় অবধি অপেক্ষা করুন।
Step 4: মূলধন সহ লভ্যাংশ উত্তোলন করুন।
কৃষকদের কাছ থেকে টাকা বিনিয়োগ করে কৃষজ সম্পদ [গবাদি পশু, সবজি, ফসল] ক্রয় করুন। তাদের কিছু শরিয়াহ-অভিযোগ সংস্থা রয়েছে। আপনি তাদের উদ্যোগে খামার করতে পারবেন।এবং এর মধ্য দিয়ে চাষাবাদ কিংবা লালন পালন শেষে তারা তাদের পণ্য বিক্রি করবে। বিক্রি করার সময় একটি নির্দিষ্ট শতাংশ মুনাফা আপনাকে প্রদান করা হবে।
আপনি এই অ্যাপের মাধ্যমে আপনার ভার্চুয়াল খামারটিকে দূর থেকে পর্যবেক্ষণ করতে পারেন! এই app এর উদ্যোগে কৃষকদের ক্রমাগত তাদের পণ্য কীভাবে উন্নত করা যায়? সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়। এ নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও, টিউটোরিয়াল প্রকাশ পায়।
আপনি এই অ্যাপের মাধ্যমে আপনার ভার্চুয়াল খামারটিকে দূর থেকে পর্যবেক্ষণ করতে পারেন! এই app এর উদ্যোগে কৃষকদের ক্রমাগত তাদের পণ্য কীভাবে উন্নত করা যায়? সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়। এ নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও, টিউটোরিয়াল প্রকাশ পায়।
আপনি নিশ্চিত যে, এই ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগগুলিতেও বিনিয়োগ করা টাকা থেকে প্রচুর পরিমাণে লাভ হবে। আপনি আপনার বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত সুবিধা ব্যবহারে আবার বিনিয়োগ করতে পারবেন
যদি ফসল নস্ট হয়/ গবাদি পশু মারা যায় তাহলে কি হবে?
আইফার্ম এপের সাথে ডেল্টা ইন্সুরেন্স এর পার্টনারশিপ আছে। আপনার বিপদের সময় ইন্সুরেন্স সহায়তা নেয়া যাবে।
এই বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়। এই এপ ব্যবহার করে সার্ভিস প্রোভাইড করে, দিনে কাজ করে ঐ দিনই টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন।
যদি ফসল নস্ট হয়/ গবাদি পশু মারা যায় তাহলে কি হবে?
আইফার্ম এপের সাথে ডেল্টা ইন্সুরেন্স এর পার্টনারশিপ আছে। আপনার বিপদের সময় ইন্সুরেন্স সহায়তা নেয়া যাবে।
2. Sheba Bondhu:বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় day to day সার্ভিস প্রদান কারী ওয়েবসাইট sheba.xyz। Sheba Bondhu হলো sheba.xyz এর একটি উদ্যোগ এবং মোবাইল app.এই বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়। এই এপ ব্যবহার করে সার্ভিস প্রোভাইড করে, দিনে কাজ করে ঐ দিনই টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন।
sheba.xyz এটার একটি উদ্যোগ হলো সেবা বন্ধু এই অ্যাপ্লিকেশন। অনেক ভালো একটি উদ্যোগ। এটি বাংলাদেশ এর একটি আর্নিং অ্যাপ। এটি মূলত একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ।
সেবা বন্ধু অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের সেবা.xyz এর যেকোনো একটি সার্ভিসে বন্ধুদেরকে রেফার করতে পারবেন। সে রেফার থেকে টাকা ইনকাম করা সম্ভব হবে। প্রত্যেকটি সার্ভিস সম্পন্ন করার আগে অবশ্যই বন্ধুকে রেফার করতে হয়। পরবর্তীতে সে বন্ধু যদি সার্ভিসটা গ্রহণ করে sheba.xyz ওয়েবসাইট থেকে।তবে তা থেকে টাকা ইনকাম করা যায়।
Sheba Bondhu মোবাইল app কিভাবে কাজ করে?
প্রথমে আপনাকে sheba bondhu appটি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে হবে। ডাউনলোড করা শেষে অ্যাপটি ইন্সটল করে নিন।পরবর্তীতে এই এপে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারেন।
Sheba Bondhu app এ রেজিস্ট্রেশন করার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া
সেবা বন্ধু অ্যাপটি ওপেন করলে নিচের মত করে ইন্টারফেস আসবে। সেখানে ' লগইন/রেজিস্ট্রেশন' অপশনে ক্লিক করবেন।তারপর আপনাকে 5 সংখ্যার একটি পিন নম্বর দিতে হবে। এটি পর পর দুইবার কনফার্ন করে দিবেন। এমন ভাবে পিন নম্বর সেট করবেন, যাতে কেউ সেটি আন্দাজ না করতে পারে। পিন নম্বর দেয়ার পরে 'এগিয়ে যান' অপশনে ক্লিক করে দিবেন।
পরবর্তীতে আপনার কাছে একটি ইন্টারফেস আসবে। সেখানে নিজস্ব ব্যক্তিগত তথ্যাদি দিয়ে পূরণ করতে হবে। নিজের একটি ন্যাশনাল আইডি কার্ড থাকলে NID Card দেখে তথ্য গুলো পূরণ করে নিন।
উল্লেখ্য যে, যদি আপনি শুধুমাত্র রেফার করার মাধ্যমে আয় করতে চান। তবে রেজিস্টারে কিছু তথ্যে ভুলত্রুটি দিলেও সমস্যা নেই। তবে শতভাগ সঠিক তথ্য দেয়ার চেষ্টা করবেন। যাতে এখান থেকে কোন সার্ভিস নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা না হয়।
সেবা বন্ধু অ্যাপে বন্ধুকে রেফার করার অপশন থাকে। যেখানে কোন সার্ভিস রেফার করতে চান? সেটি উল্লেখ থাকে।
পরবর্তীতে সে সার্ভিস যদি রেফার করা বন্ধু নিয়ে নেয়। তবে তার থেকে কিছু কমিশন আপনি নিজের একাউন্টে পাবেন। তাছাড়া এই অ্যাপে আপনি যদি কোনো পণ্য কিংবা কোনো কিছু কেনাকাটা করেন। তবে সেখান থেকে ভালো কমিশন পাবেন।
এখান থেকে সরাসরি টপ আপ করা যায়। অর্থাৎ রবি, এয়ারটেল, গ্রামীণফোন সিমে ফ্লেক্সিলোড করানো সম্ভব হয়। আর সেখান থেকেও কমিশন পাওয়া যায়।
এই অ্যাপ এর রেফারেন্স থেকে ইন্সট্যান্টলি পেমেন্ট নেওয়া যায়। সেবা বন্ধু এপে সর্বনিম্ন 10 টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ এক হাজার টাকা পর্যন্ত কমিশন পাবেন। যেকোনো একটি সার্ভিস রেফার করার জন্য। তাছাড়া এই অ্যাপে আপনি 11 টাকা হলেই মোবাইল রিচার্জ কিংবা বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে ক্যাশ আউট করতে পারবেন।
প্রথমবার ইন্সট্যান্টলি বিকাশে Send Money এর মাধ্যমে উইথড্র নেয়া যায়। পরবর্তীতে প্রতি সপ্তাহ পরপর রিওয়ার্ড নিতে পারবেন।
3. Sheba Delivery
সেবা ডেলিভারিও sheba.xyz এর একটি উদ্যোগ। এই এন্ড্রয়েড app গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাবে। সেবা ডেলিভারি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে যেকোনো জায়গায় পার্সেল ডেলিভারি করতে পারেন। এটি একটি sheba.xyz এর অফিশিয়াল সার্ভিস। ডেলিভারী কাজ করে সহজেই ইনকাম করে নিতে পারেন।এখানে তিনটি প্রয়োজনীয় বিষয় আছে। যদি আপনি সেবা ডেলিভারি ম্যান অথবা রাইডার হিসেবে কাজ করতে চান, তবে তা মানতে হবে।
১) আপনার একটি এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন ডাউনলোড করতে হবে। যেটি sheba delivery নামে পরিচিত।
২) অবশ্যই একটি স্মার্টফোন লাগবে।
৩) তাছাড়া একটি সাইকেল বা মোটরসাইকেল এর প্রয়োজন হবে। যদি আপনি নিজে অ্যাড্রেস কিংবা ঠিকানায় একজন ডেলিভারি পার্সেল ডেলিভারি ম্যান হিসেবে কাজ করতে চান, তবে।
তাছাড়াও নিজস্ব ন্যাশনাল আইডি কার্ডের প্রয়োজন আছে। যদি 18 বয়সের নিচে হন, তবে ডেলিভারি করার কাজে অংশ না নেয়া উচিত। পরবর্তীতে যদি কোন একটি এনআইডি কার্ড থাকে। সেটি ব্যবহার করতে পারবেন নিজেকে ভেরিফাই করতে।
এই তিনটি উপায়ে যদি আপনার কাছে সম্ভব বলে মনে হয়। তবে এখনই সেবা ডেলিভারিম্যান হিসেবে কাজ নিতে পারেন। এজন্য শুধু আপনার ছবি, জন্ম নিবন্ধন, ফোন নাম্বার এবং ন্যাশনাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
যদি আপনি নিজে কোন বাইক ব্যবহার করেন। তবে তার লাইসেন্স প্রদান করতে হবে। পাশাপাশি অন্যান্য কাগজপত্র প্রদান করে নিতে হবে।
সবকিছু অ্যারেঞ্জ করা থাকলে আপনি সেবা অফিসে ভেরিফিকেশন করতে পারেন। অথবা তাদের ফোন নম্বর 16516 ডায়াল করে তা সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে পারেন। যদি একবার নিজেকে ভেরিফাই করতে পারেন উপযুক্ত তথ্যাদি দিয়ে। তবে আপনি একজন সেবা ডেলিভারি ম্যান হিসেবে নিজ লোকেশনে কাজ করতে পারবেন।
যখন কোন পার্সেল বয়ে নিয়ে যেতে হবে তখন আপনি সেবা ডেলিভারি অ্যাপে নোটিফিকেশন পাবেন। ট্রাকিং করে নেওয়া যাবে। সেই মোতাবেক কাজ করলেই হবে।
প্রতিটি ডেলিভারি টাস্ক কেউ কাজ পূরণ করলে, তার জন্য নগদ ক্যাশ উপার্জন করে নিতে পারবেন।
আপনাকে একজন একক অর্থাৎ ইন্ডিভিজুয়াল রাইডার হতে হবে। আপনার কাজ অন্য কাউকে দিয়ে ছাড়িয়ে নিতে পারবেন না। নিজ থেকে কাজটি সম্পন্ন করে নিতে হবে। সেবা ডেলিভারি এর সাথে কতটি অর্ডার সম্পন্ন করেছেন, তা নিজের ড্যাশবোর্ডেই পেয়ে যাবেন। এখানে আয় করা সবটুকুই বিকাশে পেমেন্ট হিসেবে পেয়ে যাবেন।
বিকাশ অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় আছে। তার মধ্যে প্রথমেই আসে বিকাশে এপ্লিকেশন ব্যবহারে টাকা ইনকাম। আপনি বিকাশ অ্যাপ দিয়ে সহজে টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন। এর জন্য শুধুমাত্র রেফার করতে হবে। তাছাড়া নিজের অ্যাকাউন্ট খুলে নিলে বিকাশ অ্যাপের পলিসি অনুসরণ করলে ১৫০ টাকা সাইন আপ বোনাস পেয়ে যাবেন।
বিকাশ এপ ব্যবহার করে কাউকে রেফার করলে, এবং রেফার করা ব্যক্তি যদি এক সপ্তাহের মধ্যে কোন একটি পেমেন্ট ও সেন্ড মানি সম্পন্ন করে। তাহলে আপনি তার জন্য 50 টাকা পেয়ে যাবেন। প্রতিটি রেফারের জন্য যদি 50 টাকা পান। তাহলে আপনি যদি দিনে ২০টিরও বেশি রেফার সম্পন্ন করতে পারেন। তবে দৈনিক এক হাজার টাকা করে ইনকাম হবে।
শুরুতে এভাবে রেফার করে, অনেকেই সহজেই এক মাসের মধ্যে 50 হাজার থেকে 1 লক্ষ টাকা আয় করে নিতে পেরেছে। কিন্তু এখন অসংখ্য বিকাশ একাউন্ট তৈরী হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে সাইন আপ বোনাস নেয়ার জন্য। যার কারণে এখন হয়তো রেফার করে উপার্জন করা এত বেশি সহজ হবে না।
সবকিছু অ্যারেঞ্জ করা থাকলে আপনি সেবা অফিসে ভেরিফিকেশন করতে পারেন। অথবা তাদের ফোন নম্বর 16516 ডায়াল করে তা সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে পারেন। যদি একবার নিজেকে ভেরিফাই করতে পারেন উপযুক্ত তথ্যাদি দিয়ে। তবে আপনি একজন সেবা ডেলিভারি ম্যান হিসেবে নিজ লোকেশনে কাজ করতে পারবেন।
যখন কোন পার্সেল বয়ে নিয়ে যেতে হবে তখন আপনি সেবা ডেলিভারি অ্যাপে নোটিফিকেশন পাবেন। ট্রাকিং করে নেওয়া যাবে। সেই মোতাবেক কাজ করলেই হবে।
প্রতিটি ডেলিভারি টাস্ক কেউ কাজ পূরণ করলে, তার জন্য নগদ ক্যাশ উপার্জন করে নিতে পারবেন।
আপনাকে একজন একক অর্থাৎ ইন্ডিভিজুয়াল রাইডার হতে হবে। আপনার কাজ অন্য কাউকে দিয়ে ছাড়িয়ে নিতে পারবেন না। নিজ থেকে কাজটি সম্পন্ন করে নিতে হবে। সেবা ডেলিভারি এর সাথে কতটি অর্ডার সম্পন্ন করেছেন, তা নিজের ড্যাশবোর্ডেই পেয়ে যাবেন। এখানে আয় করা সবটুকুই বিকাশে পেমেন্ট হিসেবে পেয়ে যাবেন।
4. bKash:
bKash বাংলাদেশ অন্যতম নেতৃত্বস্থানীয় মোবাইল ব্যাংকিং, কিংবা ডিজিটাল ওয়ালেট সিস্টেম। ডিজিটাল বাংলাদেশি কারেন্সি লেনদেন ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ে বিকাশ জনপ্রিয়তার অনেক উপরে উঠে গেছে। এখানে সহজে সেন্ড মানি, পেমেন্ট সম্পন্ন করা যায়।বিকাশ অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় আছে। তার মধ্যে প্রথমেই আসে বিকাশে এপ্লিকেশন ব্যবহারে টাকা ইনকাম। আপনি বিকাশ অ্যাপ দিয়ে সহজে টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন। এর জন্য শুধুমাত্র রেফার করতে হবে। তাছাড়া নিজের অ্যাকাউন্ট খুলে নিলে বিকাশ অ্যাপের পলিসি অনুসরণ করলে ১৫০ টাকা সাইন আপ বোনাস পেয়ে যাবেন।
বিকাশ এপ ব্যবহার করে কাউকে রেফার করলে, এবং রেফার করা ব্যক্তি যদি এক সপ্তাহের মধ্যে কোন একটি পেমেন্ট ও সেন্ড মানি সম্পন্ন করে। তাহলে আপনি তার জন্য 50 টাকা পেয়ে যাবেন। প্রতিটি রেফারের জন্য যদি 50 টাকা পান। তাহলে আপনি যদি দিনে ২০টিরও বেশি রেফার সম্পন্ন করতে পারেন। তবে দৈনিক এক হাজার টাকা করে ইনকাম হবে।
শুরুতে এভাবে রেফার করে, অনেকেই সহজেই এক মাসের মধ্যে 50 হাজার থেকে 1 লক্ষ টাকা আয় করে নিতে পেরেছে। কিন্তু এখন অসংখ্য বিকাশ একাউন্ট তৈরী হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে সাইন আপ বোনাস নেয়ার জন্য। যার কারণে এখন হয়তো রেফার করে উপার্জন করা এত বেশি সহজ হবে না।
বিকাশ অ্যাপ দিয়ে ইনকাম করতে চাইছেন?
তার জন্য আপনি একজন বিকাশ এজেন্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন। একজন ক্ষুদে ব্যবসায়ী হয়ে কাজ করে নিতে পারেন। তার জন্য যা প্রয়োজন একটি স্মার্টফোন কিংবা বাটন মোবাইল। স্মার্টফোন হলে সবচেয়ে ভালো হবে।যেখানে বিকাশের অফিশিয়াল অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করা আছে। তাছাড়া একটি নিজস্ব দোকানের প্রয়োজন আছে, যেখানে বসে Bkash Agent হিসেবে কাজ করবেন।
বিকাশ এজেন্ট হওয়ার জন্য, আশেপাশের কোনো বিকাশ দোকানে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি ও ন্যাশনাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে রেজিস্টার করে নিতে হয়। পরবর্তীতে তারা আপনাকে ভেরিফাই করবে। বিকাশ কতৃপক্ষ কিংবা অথর একজন ক্ষুদে ব্যবসায়ী হওয়ার পারমিশন দিবে। তখন আপনি এজেন্ট হিসেবে কাজ করে নিতে পারবেন।
পরবর্তীতে বিভিন্ন সিম অপারেটরের টাকা রিচার্জ করে, হাজার হাজার টাকা পেমেন্ট করার পরিবর্তে টাকা ইনকাম করা যাবে। একজন বিকাশ এজেন্ট মানে ক্ষুদে ব্যবসায়ী বিকাশ দোকান থেকে প্রতি মাসে 15 হাজার টাকা ইনকাম করতে পারে। আপনার সম্পূর্ণ ইনকাম কত টাকার পেমেন্ট সম্পন্ন করেছেন, কত টাকা লেনদেন করেছেন? তার উপর নির্ভরশীল।
বিকাশে অ্যাপে রেফার করে আয়:
বিকাশের রেফারেল প্রোগ্রাম অনুযায়ী, যে কাউকে রেফার করে সাইন আপ করাতে পারলে 20 টাকা বোনাস পাবেন। তারপর যদি সে চার সপ্তাহের মধ্যে কোন পেমেন্ট সম্পন্ন করে। বিকাশের কোন সার্ভিস গ্রহণ করে। তবে তার জন্য অতিরিক্ত 20 টাকা পাবেন।পরবর্তীতে সব মিলিয়ে প্রতি রেফারে 50 টাকা আয় করে নেয়া যায়। রেফার সম্পন্ন করার জন্য আপনাকে প্রথমত বিকাশ এপ এ লগইন করতে হবে। তার আগে দেখে নিন, নিজস্ব ন্যাশনাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে, কোনো বিকাশ অ্যাকাউন্ট তৈরি করা আছে কিনা? তাহলে লগইন করে নিতে পারবেন।
এবার বিকাশের মেনু বারে ক্লিক করেন। reffer a friend নামক অপশনটিতে ক্লিক করুন। সেখানে রেফার করার লিংক পেয়ে যাবেন। সে লিংক নিজের বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। ফেসবুক ও সোশ্যাল শেয়ারিং বাড়ানোর চেস্টা করুন। যাতে করে এই লিংকে ক্লিক করে কেউ বিকাশে সাইনআপ কিংবা রেজিস্ট্রেশন করে নেয়। যত লোক রেজিস্ট্রেশন কিংবা সাইন আপ করবে ওই লিনক ব্যবহারে। আপনার তত বেশি ইনকাম হবে।
5. cWork:বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
cWork বাংলাদেশি মাইক্রো-জব করার app। এটি ভালোই উন্নতির পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারে চাইলে আপনিও মাইক্রো জব করে ইনকাম করতে পারেন। অর্থাৎ ভিডিও দেখে, জরিপ পুরন করে, অ্যাড দেখে, এড এ ক্লিক করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। একটি মাইক্রো জব প্লাটফর্মে।সাধারণ কিছু কাজ করে ইনকাম করা যায়। এর জন্য বিশেষ কোন দক্ষতার প্রয়োজন পড়ে না। শুধুমাত্র ইন্টারনেট কানেকশন ও app টি থাকলেই যথেষ্ট।
২০১৬ সালে জিপি এক্সিলারেটর প্রোগ্রামের মাধ্যমে সি ওয়ার্ক অনুমোদিত হয়েছে, বাংলাদেশের ৫ টি সেরা স্টার্টআপের মধ্যে একটি।
এটি একটি অসাধারণ মাইক্রো জব প্লেস। appটি প্লে স্টোর থেকে সহজে ডাউনলোড করা যায়। cwork এই নাম লিখে প্লে স্টোরে সার্চ করলেই অ্যাপ্লিকেশন পেয়ে যাবেন। এখানে আপনারা লেখালেখি করে আয় করতে পারবেন। কয়েকটি নিউজ, ব্লগ লিখে সহজেই আয় করা যায়।
যদি আপনি এখানে জরিপ পূরণ করেন। কোন মাইক্রো টাস্ক সম্পন্ন করেন। তবে তার জন্য সর্বনিম্ন 2 টাকা থেকে শুরু করে 20 টাকা ইনকাম করা যাবে। কিংবা কি ধরনের টাস্ক পুরন করছেন? কিংবা কোন জব সম্পন্ন করছেন? তার ওপর টাকার পরিমাণ নির্ভর করে।
CWork ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনটিতে সাধারণত লেখালেখি করে বেশি ইনকাম করা যায়। কোনো নিউজ কিংবা ব্লগ লেখালেখি করে আপনি ভালো ইনকাম করতে পারেন। আর এই বাংলাদেশি এপটিতে আপনি যা লেখালেখি করবেন, সেগুলো বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হয়।
কাজেই নিজ থেকে একটি ধারণা রাখতে পারেন। যেখানে আপনি একজন কন্ট্রিবিউটর হিসাবে কাজ করছেন। যে কিনা এই অ্যাপে লেখালেখি করে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জন্য কনটেন্ট বানাচ্ছে।
এখানে কিছু শক্ত পলিসি আছে। যেমন: চাইলে আপনি একটা কপি কনটেন্ট ব্যবহার করতে পারেন না। সম্পূর্ণ নিজের লেখা অরিজিনাল কন্টেন কিংবা ব্লগ পোস্ট এখানে সাবমিট করা যাবে। যদি পলিসির বিরুদ্ধে কিছু করেন, তবে তার জন্য আপনার একাউন্টে ক্ষতি হতে পারে।
সিওয়ার্ক ওয়েবসাইটে যখন ইচ্ছে হয় তখনই বিকাশে টাকা পেমেন্ট নিয়ে নিতে পারবেন। তা নিয়ে কোনো দ্বিধাগ্রস্ত হতে হবে না।
অপরদিকে নগদ অ্যাপে যদি আপনি টাকা জমা রাখেন। তবে সে হিসেবে মুনাফা অর্জন করা যায়। যেখান থেকে প্রতি বছর শেষে কমিশন পাওয়া যায়। অপরদিকে Nagad Uddokta এপে একজন উদ্যোক্তা বা এজেন্ট হিসেবে কাজ করতে হবে। যেমন: মোবাইলের বিল, পেমেন্ট ও লেনদেন হিসেবে আপনাকে কমিশন দেয়া হবে।
বিকাশে ও নগদে এজেন্ট হয়েকিভাবে কাজ করতে হয়? তার সম্বন্ধে জানতে নিচের লেখাটি পড়ে নিন। আমি সেখানে নগদ ও বিকাশে উদ্যোক্তা হয়ে কিভাবে আয় করতে হয়? তা উল্লেখ করেছি। পাশাপাশি নগদ উদ্যোক্তা হওয়ার উপায় গুলো সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
Nagad Income অ্যাপটি ব্যবহার করা খুবই সহজ। এখানে 2 ডলার এর বেশি হলে টাকা উইথড্র করতে পারবেন। তাও বিকাশের মাধ্যমে। এখানে স্পিন করে, ভিডিও দেখে, গেম খেলে সহজেই আয় করে নেয়া যায়।
প্রথমত তাদের payment section এ যাবেন। সেখানে বিকাশ মোবাইল নম্বর দিয়ে এমাউন্ট সেট করে দিবেন। এবং সে টাকা বিকাশে ট্রানস্ফার করতে পারবেন।
Kormo Jobs এপে একটি অপশন আছে। যেখানে নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা, অর্জন কেরিয়ার পছন্দ, অভিজ্ঞতা ফিলাপ করে নিজস্ব CV তৈরি করতে পারেন। পরবর্তীতে তা ডাউনলোড করে বাস্তব কোন চাকরির ইন্টারভিউতে ব্যবহার করে নিতে পারেন। একটি মানসম্মত চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে এ CV এর ব্যবহার একধাপ এগিয়ে থাকে। বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম নিয়ে সম্পুর্ণ জানুন।
সে দিক থেকে kormo jobs থেকে অনেক ভালো সিভি তৈরি করা যায়। তাছাড়া এখানে ইউনিক ডিজিটাল সিভি তৈরি করা যায়। যা সবসময় তথ্যের মধ্য দিয়ে up to date থাকে। যখন কোন কোম্পানি কিংবা কেউ চাকরির বিজ্ঞপ্তি নিয়ে আসে। তখন এখানকার গুগোল ইন্টালিজেন্স সর্বপ্রথম সেটি যাচাই করে নেয়। যার কারণে কেউ মিথ্যা চাকরির বিজ্ঞপ্তি নিয়ে আসতে পারে না।
এখানে আপনার নিজস্ব ইন্টারেস্ট অনুযায়ী বিভিন্ন চাকরির খবরা-খবর, বিজ্ঞপ্তি দেখানো হবে। যেখানে আপনি চাইলে এপ্লাই করতে পারবেন। এই বাংলাদেশি app যে শুধুমাত্র একটি চাকরির পোর্টাল, কিংবা অনলাইন জব পোর্টাল, তা কিন্তু নয়। এখানে সরাসরি কোন একটি বাস্তব চাকরির ইন্টারভিউতে ভালো পারফরম্যান্স করার বিভিন্ন টিউটরিয়াল, ভিডিও পেয়ে যাবেন। চাকরি সহায়ক বিভিন্ন ভিডিও, ব্লগ পেয়ে যাবেন। যার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হতে পারবেন।
চাকরির নিয়োগ কর্তা ও চাকরী প্রার্থীদের জন্য এই app। বাংলাদেশ, ভারত ক ইন্দোনেশিয়া নিজস্ব পার্টনারশিপ অ্যাপ্লিকেশনটি প্লে স্টোরে বিদ্যমান। সর্বপ্রথম বাংলাদেশে এই appটি লঞ্চ হলেও পরবর্তীতে ভারত এবং ইন্দোনেশিয়াতে এই app এর যাত্রা শুরু হয়।
বাংলাদেশি এই app আপনার টাকা ইনকাম করার হয়তো কোনো সম্বল হয়ে দাঁড়াতে পারে।
uber এ কাজ করার জন্য কি কি প্রয়োজন?
১. ড্রাইভিং লাইসেন্স।
২. গাড়ি চালানোর দক্ষতা।.
এখান থেকে কত টাকা আয় করা যাবে?
রেজিস্ট্রেশন সম্পন হয়ে গেলে, এবং uber রাইডার হিসেবে কাজ করা ভেরিফাই করে নিতে পারলে। প্রতি মাসে 15000 থেকে শুরু করে 30 হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন।
কি কি প্রয়োজন আছে?
uber এর মতোই pathao একটি অ্যাপ্লিকেশন। এখানে কাজ করার জন্য একটি স্মার্টফোন প্রয়োজন, যেখানে pathao এপটি ইন্সটল করা আছে। তাছাড়া প্রয়োজন একটি লাইসেন্স এবং একটি মোটর বাইক।
পাঠাও অ্যাপ এ কাজ করার আগে আপনাকে অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এবং সেটিতে বিভিন্ন দরকার ডকুমেন্ট দিয়ে রেজিস্টার করতে হয়। নিজেকে ভেরিফাই করতে হয়। জানতে কোনো ইউটিউব ভিডিও কিংবা ব্লগ পোস্ট দেখে নিতে পারেন।
এখানে কিছু শক্ত পলিসি আছে। যেমন: চাইলে আপনি একটা কপি কনটেন্ট ব্যবহার করতে পারেন না। সম্পূর্ণ নিজের লেখা অরিজিনাল কন্টেন কিংবা ব্লগ পোস্ট এখানে সাবমিট করা যাবে। যদি পলিসির বিরুদ্ধে কিছু করেন, তবে তার জন্য আপনার একাউন্টে ক্ষতি হতে পারে।
সিওয়ার্ক ওয়েবসাইটে যখন ইচ্ছে হয় তখনই বিকাশে টাকা পেমেন্ট নিয়ে নিতে পারবেন। তা নিয়ে কোনো দ্বিধাগ্রস্ত হতে হবে না।
6. নগদ: Nagad
নগদ উদ্যোক্তা অ্যাপ্লিকেশন থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করা যাবে। তাছাড়া নগদ অ্যাপ থেকে টাকা আয় করা যায়। এর জন্য আপনাকে রেফার করে আয় করতে হবে।অপরদিকে নগদ অ্যাপে যদি আপনি টাকা জমা রাখেন। তবে সে হিসেবে মুনাফা অর্জন করা যায়। যেখান থেকে প্রতি বছর শেষে কমিশন পাওয়া যায়। অপরদিকে Nagad Uddokta এপে একজন উদ্যোক্তা বা এজেন্ট হিসেবে কাজ করতে হবে। যেমন: মোবাইলের বিল, পেমেন্ট ও লেনদেন হিসেবে আপনাকে কমিশন দেয়া হবে।
বিকাশে ও নগদে এজেন্ট হয়েকিভাবে কাজ করতে হয়? তার সম্বন্ধে জানতে নিচের লেখাটি পড়ে নিন। আমি সেখানে নগদ ও বিকাশে উদ্যোক্তা হয়ে কিভাবে আয় করতে হয়? তা উল্লেখ করেছি। পাশাপাশি নগদ উদ্যোক্তা হওয়ার উপায় গুলো সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
7. Nagad Income apk:
Nagad Income অ্যাপটি ব্যবহার করা খুবই সহজ। এখানে 2 ডলার এর বেশি হলে টাকা উইথড্র করতে পারবেন। তাও বিকাশের মাধ্যমে। এখানে স্পিন করে, ভিডিও দেখে, গেম খেলে সহজেই আয় করে নেয়া যায়।
প্রথমত তাদের payment section এ যাবেন। সেখানে বিকাশ মোবাইল নম্বর দিয়ে এমাউন্ট সেট করে দিবেন। এবং সে টাকা বিকাশে ট্রানস্ফার করতে পারবেন।
8. Kormo Jobs
Kormo Jobs একটি বাংলাদেশে ব্যবহার করার Google এর নিজস্ব app। অর্থাৎ বাংলাদেশের মানুষের ব্যবহার করার জন্য উপযুক্ত। এটি অনেকটা ক্যারিয়ার Based অ্যাপ্লিকেশন। মানে হলো: আপনার দক্ষতা ও কাজের যোগ্যতা অনুযায়ী যথাযথ কর্ম নিয়োগ এর সাথে যুক্ত করবে।Kormo Jobs এপে একটি অপশন আছে। যেখানে নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা, অর্জন কেরিয়ার পছন্দ, অভিজ্ঞতা ফিলাপ করে নিজস্ব CV তৈরি করতে পারেন। পরবর্তীতে তা ডাউনলোড করে বাস্তব কোন চাকরির ইন্টারভিউতে ব্যবহার করে নিতে পারেন। একটি মানসম্মত চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে এ CV এর ব্যবহার একধাপ এগিয়ে থাকে। বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম নিয়ে সম্পুর্ণ জানুন।
সে দিক থেকে kormo jobs থেকে অনেক ভালো সিভি তৈরি করা যায়। তাছাড়া এখানে ইউনিক ডিজিটাল সিভি তৈরি করা যায়। যা সবসময় তথ্যের মধ্য দিয়ে up to date থাকে। যখন কোন কোম্পানি কিংবা কেউ চাকরির বিজ্ঞপ্তি নিয়ে আসে। তখন এখানকার গুগোল ইন্টালিজেন্স সর্বপ্রথম সেটি যাচাই করে নেয়। যার কারণে কেউ মিথ্যা চাকরির বিজ্ঞপ্তি নিয়ে আসতে পারে না।
এখানে আপনার নিজস্ব ইন্টারেস্ট অনুযায়ী বিভিন্ন চাকরির খবরা-খবর, বিজ্ঞপ্তি দেখানো হবে। যেখানে আপনি চাইলে এপ্লাই করতে পারবেন। এই বাংলাদেশি app যে শুধুমাত্র একটি চাকরির পোর্টাল, কিংবা অনলাইন জব পোর্টাল, তা কিন্তু নয়। এখানে সরাসরি কোন একটি বাস্তব চাকরির ইন্টারভিউতে ভালো পারফরম্যান্স করার বিভিন্ন টিউটরিয়াল, ভিডিও পেয়ে যাবেন। চাকরি সহায়ক বিভিন্ন ভিডিও, ব্লগ পেয়ে যাবেন। যার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হতে পারবেন।
চাকরির নিয়োগ কর্তা ও চাকরী প্রার্থীদের জন্য এই app। বাংলাদেশ, ভারত ক ইন্দোনেশিয়া নিজস্ব পার্টনারশিপ অ্যাপ্লিকেশনটি প্লে স্টোরে বিদ্যমান। সর্বপ্রথম বাংলাদেশে এই appটি লঞ্চ হলেও পরবর্তীতে ভারত এবং ইন্দোনেশিয়াতে এই app এর যাত্রা শুরু হয়।
বাংলাদেশি এই app আপনার টাকা ইনকাম করার হয়তো কোনো সম্বল হয়ে দাঁড়াতে পারে।
9. Uber Driver এপ থেকে আয় করুনঃ
Uber আমাদের দেশে একটি জনপ্রিয় অ্যাপ। এই অ্যাপ ব্যবহারে আপনি যেকোন মোটরবাইক অথবা অটো যেখান থেকে ইচ্ছে ভাড়া করতে পারবেন। এখানে একজন রাইডার হিসেবে কাজ করতে পারেন।uber এ কাজ করার জন্য কি কি প্রয়োজন?
১. ড্রাইভিং লাইসেন্স।
২. গাড়ি চালানোর দক্ষতা।.
এই অ্যাপ এ কিভাবে রেজিস্টার করবেন?
প্রথমত অ্যাপ্লিকেশনটি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন। এবার রেজিস্টার অপশনটিতে ক্লিক করেন। এখানে নিজস্ব ব্যক্তিগত তথ্যাদি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন।এখান থেকে কত টাকা আয় করা যাবে?
রেজিস্ট্রেশন সম্পন হয়ে গেলে, এবং uber রাইডার হিসেবে কাজ করা ভেরিফাই করে নিতে পারলে। প্রতি মাসে 15000 থেকে শুরু করে 30 হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন।
10. Pathao App app দিয়ে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
ধরুন, আপনার কাছে একটি মোটরবাইক আছে। তাহলে আপনি pathao এপ এ রাইডার অর্থাৎ চালক হিসেবে কাজ করতে পারেন। তা থেকে নিজে মাসিক ভালো পরিমাণে উপার্জনও নিতে পারবেন।.কি কি প্রয়োজন আছে?
uber এর মতোই pathao একটি অ্যাপ্লিকেশন। এখানে কাজ করার জন্য একটি স্মার্টফোন প্রয়োজন, যেখানে pathao এপটি ইন্সটল করা আছে। তাছাড়া প্রয়োজন একটি লাইসেন্স এবং একটি মোটর বাইক।
পাঠাও অ্যাপ এ কাজ করার আগে আপনাকে অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এবং সেটিতে বিভিন্ন দরকার ডকুমেন্ট দিয়ে রেজিস্টার করতে হয়। নিজেকে ভেরিফাই করতে হয়। জানতে কোনো ইউটিউব ভিডিও কিংবা ব্লগ পোস্ট দেখে নিতে পারেন।
11. Foodpanda Mobile App
ফুডপান্ডা বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মোবাইল অ্যাপ। এখানে একজন ডেলিভারি বয় হিসেবে কাজ করতে পারবেন। এর নিজস্ব এপলিকেশন এ গিয়ে ডেলিভারি ম্যান হিসেবে কাজ করার আবেদন করা যায়। তার জন্য একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং রাইড করার দক্ষতা থাকা লাগে।প্রথমত এই অ্যাপটি মোবাইলে ইন্সটল করতে হবে। নিজের লোকেশন ড্রপ করে নিতে পারেন। যেখানে আপনি কাজ করতে চান। তারপর নিজের ন্যাশনাল আইডি কার্ড, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা দিয়ে ভেরিফাই করে নিতে হবে। এবার এখানে কাজ করা শুরু করতে পারবেন।
12. Cointiply Mobile App
কয়েন্টপ্লি থেকে সবচেয়ে ভালো ইনকাম করা সম্ভব। এটি বাংলাদেশের মাইক্রো-জব প্ল্যাটফর্ম নয়। এখানে বিটকয়েন আয় করা যায়। ভিডিও দেখে, এড দেখে, ওয়েবসাইট ব্রাউজ করে , মোবাইল অ্যাপ ইন্সটল করে বিটকয়েন আয় করা যায়।সে বিটকয়েন চাইলে ডলারে কনভার্ট করা যায়। কাজেই দ্বিধাগ্রস্ত হবেন না। যেকোনো ভালো একটা সাইট থেকে বিটকয়েন টাকাতে এক্সচেঞ্জ করে নিয়ে নিতে পারেন।
পড়ুনঃ
13. Messho app
বর্তমানে যে কয়টি অ্যাপ এর প্রচলন রয়েছে তার মধ্যে এই অ্যাপটি বেশ জনপ্রিয়। জনপ্রিয় হওয়ার পেছনের কারণ হলো একজন ব্যবহারকারী খুব সহজেই এই অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারে। আপনারা অনেকেই হয়ত এর পূর্বে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নামক একটি মার্কেটিং এর নাম শুনেছেন।Messho app এই অ্যাপটি ব্যবহারের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি বিভিন্ন ধরনের পণ্যের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। অর্থাৎ আপনাকে প্রথমত এই অ্যাপটি ইন্সটল করতে হবে এবং সেখানে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। এরপরে সেই অ্যাপে বিভিন্ন পণ্যের যে এড দেওয়া থাকবে আপনাকে সেই অ্যাডগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে হবে।
শেয়ার করা সেই অ্যাড হতে যদি কেউ পণ্য কিনে তাহলে আপনি সেখান থেকে নির্দিষ্ট হারে কমিশন। ঠিক এইভাবে আপনি ইচ্ছে করলেই এই অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম।
14. Champ Cash app
আপনি যদি মোবাইল দিয়ে এন্ড্রয়েড স্মার্টফোনে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে এই অ্যাপস টি আপনার জন্য সুবিধাজনক হতে পারে। Champ Cash app নামক এই অ্যাপটিতে বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে যার কারণে এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি।আপনি শুধুমাত্র সাইন আপ এর মাধ্যমেও এখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যখন অ্যাপসটি ইন্সটল করে সাইন আপ করবেন তখন সঙ্গে সঙ্গেই আপনার একাউন্টে 1 ডলার চলে আসবে।
এয়ারটেল আরো একটি ব্যবহার রয়েছে আপনি বন্ধুদের সঙ্গে এই অ্যাপসটি শেয়ার করতে পারেন।
15. Rocket app
আপনি যদি মনে করেন রকেট অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করবেন তাহলে সেটি সম্ভব। রকেট একাউন্ট খোলার মাধ্যমে আপনি চাইলে সেই অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন।বর্তমানে আপনি যদি একজন ব্যক্তিত্ব রকেট একাউন্ট খুলে দেন এবং সেই এপ এ লগইন করিয়ে নেন তাহলে আপনি বোনাস হিসেবে পাবেন 200 টাকা। এর জন্য আপনাকে অবশ্যই এজেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
আপনাকে তাদের একটি সিম ব্যবহার করে কাজ করতে হবে। তারা আপনাকে যে কোড দিবে সেই কোড ব্যবহার করে আপনি যদি গ্রাহকের রকেট একাউন্ট খুলে দিতে পারেন এবং তার নিজ একাউন্টে অ্যাপের মাধ্যমে লগইন করে দিতে পারেন তাহলে আপনি পেয়ে যাবেন 200 টাকা বোনাস।
পড়ুনঃ
16. Earn Talktime
এই অ্যাপ এর মাধ্যমে টাকা আয় করার জন্য মূলত refer & earn এর option রয়েছে। আপনি নিজের referral link বা code এর মাধ্যমে অন্যান্য ব্যক্তিদের এই app টিতে যোগ করিয়ে income করতে পারবেন।
তাছাড়া, app টির থেকে সোজা শপিং করলেও প্রচুর cashback পেয়ে যাবেন।অ্যাপস (apps) ডাউনলোড করে টাকা আয় করার সুবিধাও এখানে দেওয়া হয়েছে।
এই অ্যাপটি ইনস্টল করার পর আপনাকে বিভিন্ন রকম অ্যাক্টিভিটি কাজ করতে বলা হবে।সেই অ্যাক্টিভিটি ওয়ার্ক গুলো কমপ্লিট করার পরিবর্তে আপনি কিছু রিওয়ার্ড আর্নিং করতে পারবেন।
সাধারনত,এখানে আপনাকে সার্ভে কমপ্লিট করতে হয়,তবে Swagbucksঅ্যাপ ছাড়াও এর ওয়েবসাইট ভিসিট করে একই কাজ করতে পারবেন।
যে অ্যাক্টিভিটি গুলো আপনাকে এই অ্যাপস থেকে করতে হবে সেগুলো হচ্ছে সার্ভে কমপ্লিট করা,question অ্যানসার করা,গেমস খেলা এবং ভিডিও ওয়াচ করা।
আপনি যে পয়েন্ট আর্নিং করবেন সেগুলো আপনি গিফট কার্ডের মাধ্যমে অ্যামাজন,পেপাল এবং আরো অন্যান্য জায়গায় সেই পয়সাকে ব্যবহার বা খরচ করতে পারবেন। আপনার যদি পেপাল একাউন্ট না থাকে,তাহলে কিভাবে খুলবেন সেটি জানতে এখানে ক্লিক করুন।
17. Cointiply (টাকা আয় করার apps)
Cointiply একটি মাইক্রোনিচ ওয়েবসাইট যেখানে আপনি ফ্রিতে বিটকয়েন আর্নিং করতে পারবেন।এখানে আপনি খুব ছোট ছোট টাক্স কমপ্লিট করার পরিবর্তে কিছু বিটকয়েন পাবেন।যেমন গেম খেলা,অ্যাপ ইনস্টল করা,সার্ভে কমপ্লিট করা ,এডস ভিউ করে এবং আরো অনেক ছোট ছোট টাস্ক কমপ্লিট করার পরিবর্তে বিটকয়েন দেয়া হয়। পরবর্তী ক্ষেত্রে এই বিটকয়েন গুলি অনেক সাইট আছে যেখান থেকে ক্যাশ এ কনভার্ট করে নিতে পারবেন।
18. Perk app
পার্ক একটা খুবি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম যেখানে এই অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন টাক্স কমপ্লিট করার পরিবর্তে রিওয়ার্ড পাবেন।এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভিডিও watch ,গেম খেলে,ওয়েবসাইট ভিজিট করে, সার্চ করে এবং অন্যান্য বিভিন্ন অ্যাক্টিভিটি করা পরিবর্তে আর্নিং করতে পারবেন। পার্ক এর সব থেকে ভালো গুন্ হচ্ছে Perk.tv এখানে আপনি “ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম “ করতে পারবেন।
আপনি এদের গিফট কার্ড বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করতে হবে যেমন PayPal, Walmart, ইত্যাদি।
19. Foap – sell your photos
বন্ধুগণ,এবার আমি আপনাদের একটি ফটো অ্যাপস এর কথা বলব যেখানে আপনি প্রফেশনাল ভাবে ফটো তুলে সেল করতে পারবেন।পৃথিবীর বড় বড় অ্যাড সংস্থা, ব্র্যান্ড এবং মার্কেটিং এজেন্সি এখান থেকে ফটো ক্রয় করে।এখানে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে রেজিস্টার করুন,এবং সেখানে আপনার ছবিগুলো আপলোড করেদিন।
আপনার ছবিগুলি ভাল রেটিং পেলে তার ভাইরাল হওয়ার চান্স থাকবে।এখানে আপনি একটা একটা ছবি থেকে 5 থেকে 100 ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন।
20. Picxele
students দের জন্য একটি সুন্দর অ্যাপ্লিকেশন হচ্ছে Picxele. এই এপপ্স এর মাধ্যমে অনেক কিছু করা যায়। আপনি এখান থেকে বিভিন্ন পার্টটাইম ইন্টারশিপ,Brand Campaigns,Influencer marketing সঙ্গে কাজ করে আর্নিং করতে পারবেন।এছাড়া এখানে বিভিন্ন টাস্ক করার পরিবর্তে ফেভারিট স্টোর থেকে ক্রয় করে ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।পেমেন্ট আপনি নিজের ব্যাঙ্ক বা paytm এ redeem করে নিতে পারবেন।
শেষকথাঃ
প্রতিদিনের জীবনে আমাদের সকলেরই পকেট মানির প্রয়োজন আছে। নিজের হাত খরচ চালানোর জন্য টাকা আয় করা অনেক বেশি জরুরী। আপনার বয়স এখন যতই হোক না কেন। 18 বছরের কম হলেও টাকা আয় করা নিয়ে চিন্তাভাবনা করাটা দোষের কিছু নয়।আজ আমরা বাংলাদেশি app দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্পর্কে জানলাম। আপনি এই সাধারণ কিছু অ্যাপে অবসরকালীন কাজ করে। কিংবা যখন মন চাইবে, তখনই কাজ করে কিছু টাকা আয় করে নিতে পারবেন। এতে করে আপনার হাত খরচের টাকার জন্য কারো কাছে ধার চাইতে হবে না।
পড়ুনঃ
Thank you
ReplyDeleteHi
ReplyDelete