সমাজে বন্ধুদের মিস করা নিয়ে কিছু কথা।
মানুষ সামাজিক জীব। সমাজবদ্ধ জীবন বাস করবে এটাই স্বাভাবিক। সমাজে বাস করতে গিয়ে বিভিন্ন বন্ধুর সাথে দেখা-সাক্ষাৎ মিলে। তাদের সাথে মিলেমিশে থাকা জীবনের সার্থকতা। আপনার জীবনে বন্ধু নেই, মানে হল আপনি কোন সামাজিক মানুষ নন। একজন সামাজিক মানুষের অজস্র বন্ধু থাকে।
বন্ধুদের মিস করাঃ
বন্ধুদের মাঝে পাওয়া যায় সুখ, হাসি ঠাট্টা ও খুশির মিলন। বন্ধুত্বে আছে অমৃতের স্বাদ। যখন বন্ধুদের মাঝে থাকবেন মনে হবে আপনি কোথাও হারিয়ে গিয়েছেন। কোন সুখের ঠিকানায় আপনার অবস্থান। মনে পড়ে, শৈশবের সেই ছোট দিন গুলোতে। যখন বয়স পাঁচ থেকে ছয় বছর ছিল তখনই বন্ধু শব্দটি পাই, পড়তে গিয়ে।
বন্ধুদের চেহারা অনেকে ভুলতে পারে না।
বন্ধুদের মিস করা নিয়ে কিছু কথার তালিকাঃ
যখন একটি ছোট্ট ছেলে অপর একটি ছোট্ট শিশুর কাছে আসে দুষ্টুমি করে। একে অপরকে হাত পা দিয়ে আঘাত করে। তার মাঝেই বন্ধুত্বের বন্ধন ফুটে উঠে। একটা সময় তারাই দেখা যায় বন্ধুত্ব নিয়ে বেড়ে ওঠে।
বন্ধু কখনোই আপনাকে দুঃখ দিতে চাইবে না। আপনার সুখে সুখী হবে। আপনার দুঃখে দুঃখী হবে
বন্ধু আপনাকে ভালোবাসবে। আপনার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবে। কখনো কখনো আপনাকে নিয়ে হাসি ঠাট্টাও করতে দ্বিধা করবেনা। এর মাঝেই তো হাসি খুশি মিশে আছে।
আমার শৈশবের বন্ধুদের কথা মনে পড়লে এখনো মন কেঁদে ওঠে। জীবনের ধারাবাহিকতায় একসময় হয়তো বন্ধুদের সাথে আর দেখা সাক্ষাৎ হবে না। মনে পড়বে, সেই পুকুর পাড়ে, মাঠে, স্কুল মাঠে কিংবা পুলের উপরে বসে থাকা সেই আড্ডা'র কথা।
বন্ধুদের নিয়ে হয়তো কত জায়গায় ভ্রমণ করতেন কিংবা কত জায়গায় বেড়াতে যেতেন, সেসব কথা গুলো ভেসে উঠবে। মাঝে মাঝে হয়ত বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা দিয়ে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টায় শেষ করে দিয়েছেন। কিংবা একসাথে বসে টংগের দোকানে চা-নাস্তা করা এ ব্যাপার গুলো আসলেই মন কেদে উঠবে। যখন মনে দুঃখ গুলো নাড়া দেয় তখন পুরো শরীরে বিদ্যুতের মতো চমকে উঠে।
বন্ধুত্বের বন্ধন কখনোই ভেঙে যাবার জন্য নয়। শৈশব কিংবা কৈশরের সেই বন্ধুটিকে আপনি কখনোই ভুলে যাবেন না। তাকে জান দিয়ে আগলে ধরুন।
স্কুল জীবনে সকলের মত আমারও বন্ধুদের অভাব ছিল না। তারা ছিল অসাধারণ। একসঙ্গে চলতাম। একসঙ্গে স্কুলে আসতে হতো। একসঙ্গে স্কুল থেকে বাড়িতে যেতাম। একইভাবে বিকালবেলা খেলতাম। এমনকি স্কুলের পিছনের বেঞ্চে বসে হাসি ঠাট্টা করা, মজা করা, গান গাওয়ার কথাগুলো মনে পড়ে। ধুমছে খেলাধুলা করার কথা কথা গুলোও মনে পড়ছে।
সে কলেজ লাইফে আরো কিছু বন্ধুদের সাথে পরিচয়। তাদের সাথে কথাবার্তা হয়, নতুন বন্ধু মিলে। তবে সেই হাই স্কুলের বন্ধুদের মতো কোথাও পাই নি। তাদের সঙ্গে পাঁচ বছরের চলা ও স্কুল পালানোর কথাগুলো মনে পড়লেই মন কেঁদে ওঠে।
বন্ধুদের মিস করা নিয়ে কথা : কখনোই বন্ধুকে ভুলবেন না।
বন্ধুদের কখনো ভুলে যাওয়া উচিত নয়। তারা নিজের স্মৃতিতে থাকবে। এটাই স্বাভাবিক।
বন্ধুহীন মানুষ হল অন্ধকার আঁধারের মতো। যেখানে আলো নামক বস্তুর কোন দেখা মিলে না। বন্ধুহীন মানুষের কোন চিন্তা ভাবনা থাকে না। সে এ জীবন উপভোগ করবে কিভাবে তা নিয়ে দ্বিধান্বিত থাকে। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ কখনোই বন্ধুহীন হতে পারেনা।
বন্ধুকে নিয়ে চলবে। এটাই স্বাভাবিক। জীবনে একেকটি স্তর পেরোতে হয়। একেকটি স্তর পেরোতে গিয়ে বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি আসে। বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে সে বাধা বিপত্তি মোকাবেলা করলে ব্যাপারটি সহজ হয়ে যায়। যখন আপনি বড় হবেন, কিংবা নিজের হাল ধরার একটি সময় আসবে। তখন বন্ধুদের প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারবেন।
পড়ুনঃ
তার কারণ যেকোনো ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে, কিংবা পথ চলতে বন্ধুদের সাহায্য কোথাও না কোথাও আসে ঠিকই। সে বন্ধুদের কে অবহেলা করে চলে যাওয়া উচিৎ নয়। এটা আসলে অন্যায়। যে বন্ধুদের সাথে চলেন, যে বন্ধুদের কাছে আনলেন, সে বন্ধুদের ফেলে চলে গেলেন। সেটা আসলে পাষাণ দের কাজ।
বন্ধুত্বের সম্পর্ক কি?
বন্ধুত্ব একটি পবিত্র সম্পর্ক। তার কারণ এটি সুস্থ-স্বাভাবিক মনের বহিঃপ্রকাশ। বন্ধুত্বের মধ্য দিয়ে এটাই প্রমাণিত হয় যে, মানুষ সামাজিক জীব। সে সমাজে বসবাস করতে পারে।
প্রাণীদের মাঝেও বন্ধুত্বের পরিচয় পাওয়া যায়। যেমন ধরুন, ডলফিন। কত সুন্দর করে একজন আরেকজনকে পছন্দ করে। একসাথে ঘুরে বেড়ায় এমনকি ডলফিনরা একজন আরেকজনের সাথে কোন ভাবে যোগাযোগ করে নিতে পারে। যদি বলি হাতি, সিংহ কিংবা নীল তিমি নিজেদের মধ্যে তাদের মাঝেও সমাজবদ্ধ পরিচয় পাওয়া যায়।
পড়ুনঃ
- টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে।
- লাইকি থেকে টাকা ইনকাম করব কিভাবে?
- ফ্রিতে মোবাইল রিচার্জ নেয়ার অ্যাপ।
বন্ধুত্বের উদাহরণঃ
বন্ধুত্বের সম্পর্ক ফুটে উঠে এ দুনিয়ায় সকল ক্ষেত্রে। আপনি বন্ধুত্বের পরিচয় সব জায়গায় পাবেন। যেমনটাঃ ফুটবলের দিকে নজর দিন। এই যে আমরা মেসি-নেইমার বলে দুই দলে বিভক্ত হয়ে পড়ছি। কেউ ব্রাজিল সাপোর্ট করছে। অপর দল আর্জেন্টিনার সাপোর্টার। অথচ সেই মেসি-নেইমারের মধ্যেই না কত সুন্দর বন্ধুত্ব।
কত সুন্দর বন্ধুত্বের সম্পর্ক। যেমনটা 2021 সালের কোপা ফাইনাল আর্জেন্টিনার কাছে ব্রাজিল 1-0 তে পরাজিত হওয়ার পর, মেসি-নেইমার এক অপরকে কোলাকুলি করে। জড়িয়ে ধরে। তাদের মাঝে সে বন্ধুত্বের সম্পর্ক ঠিকই পাওয়া যায়। তারা ঠিকই ম্যাচ শেষে ড্রেসিং রুমে গিয়ে কথা বলে। দেখা সাক্ষাৎ করে। ভাব বিনিময় করে। বন্ধুদের মিস করা নিয়ে স্ট্যাটাস জেনে নিন, কিছু কথা বলারই থাকে।
বন্ধুদের মিস করা নিয়ে স্ট্যাটাসঃ বন্ধুত্ব শুভ্র, নির্মলঃ
1. বন্ধুত্বের সম্পর্ক সুন্দর, শুভ্র, মলিন। তার কারণ বন্ধুত্বের মাঝে কখনোই হিংসা-বিদ্বেষ, বৈষম্য থাকেনা। আপনার বন্ধু যদি কালো হয়, দেখতে অসুন্দর হয়, তারপরও সে বন্ধুই। তারপরও তার জন্য সেই একই টান থাকবে। বিপদে তার জন্যই আপনি এগিয়ে যাবেন। এ সম্পর্কের জন্যই বন্ধুত্ব হলো একটি পবিত্র সম্পর্ক আমি মনে করি।2. বন্ধুত্বের মাঝে আপনি কখনোই মন্দ কিছু দেখবেন না। বন্ধু এক অপরকে সাহায্য করে। একে অপরকে ভালবাসে ও পছন্দ করে। ভিতর থেকে একে অপরকে পছন্দ করে। সৃষ্টি জগতের সবার মধ্যে যদি বন্ধুত্ব স্থাপন হয়ে যায়, তবে জগত হবে সুন্দর। সভ্যতা উন্নতি হবে। মানুষের মানুষের বৈষম্য হিংসা-বিদ্বেষ কমে যাবে। তৈরি হবে ভাই-ভাই সম্পর্ক।
3. বন্ধুদের মিস করা সবচেয়ে কঠিন অনিরাময় প্রক্রিয়াগুলির মধ্যে একটি, যা আপনি থামিয়ে দিতে পারেন না। আমরা অনেক কারণে বন্ধুদের মিস করি। অর্থ, সাফল্য, মৃত্যু, একটি তর্ক বা একটি ভুল বোঝাবুঝিই পারে বন্ধুত্বের মধ্যে ফাটল ধরাতে।
4. বন্ধুদের মিস করা নিয়ে কিছু কথা শেয়ার করি।বন্ধুত্ব একটি প্রতিফক হিসাবে কাজ করে যে, একজন বন্ধুকে হারানো জীবনের অনন্ত যাত্রার অং। যদিও টাকা, দূরত্ব বা অন্যান্য অসুবিধার ক্ষেত্রে বন্ধুকে হারানোতে আপনি কিছু করতে পারেন না, কিছু করার থাকে না। বন্ধুদের মিস করা নিয়ে কিছু কথা আপনাকে বন্ধুত্বের বিষয়ে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দেবে।
5. আমার মনে আছে যখন আমরা খেলতাম এবং ভাবতাম যে কোনো কিছুই আমাদের আলাদা করবে না; আমরা জানতাম না যে জীবন আমাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করাইয় এমন ফাটল ধরাবে।
6. একদিন আমি তোমাকে বলেছিলাম যে আমাদের বন্ধুত্ব সবকিছুকে কাটিয়ে উঠবে। আমি মনে করি আমরা কখনই সে বন্ধুত্ব প্রমাণ দিতে পারি নি। সে হারানো বিকেল আর আড্ডাগুলোকে অনেক বেশি মিস করছি।
7. এটা ভাবা কঠিন যে তুমি আমার কাছে কখনও ভাইয়ের মতো ছিলে না, সাক্ষাত ভাই আমার। এখন আমরা একে অপরকে কি অবস্থা, কেমন আছোস জানাতে ব্যস্ত। বাদ বাকি খুব কমই কথা বলি। আমরা কি পারবো না সে সোনালি দিনগুলোতে ফিরে যেতে?
8. কত মজার সময় কেটে যায়, গতকাল আমরা অবিচ্ছেদ্য ছিলাম এবং আজ মনে হয় যেন আমরা আমাদের সেরা স্মৃতি একে একে হারিয়ে ফেলছি।
9. তোমার সাথে আমি আমার শৈশবের অনেক ভালো মুহূর্ত কাটিয়েছি, কিন্তু আমি যদি সৎ থাকি, আজ আমি তোমার উপর ভরসা করার জন্য আগুনে হাত দিতাম না।
10. এটা দুঃখজনক মনে হয়, মানুষ কিভাবে বিচ্ছিন্ন হতে পারে, কিন্তু জীবন বদলে যায় এবং যারা আমাদের সঙ্গ দেয় তারাই সোনার রত্ন।
11. আমি মনে করি যে বন্ধুত্ব আমরা শিশু হিসাবে যা ভেবেছিলাম তার চেয়ে অনেক বেশি ভঙ্গুর কিছু।
বন্ধুত্ব ও বন্ধুদের মিস করা নিয়ে একটি গল্পঃ
আপনাদের একটি বন্ধুত্বের গল্প শোনাই। রেজা আর রাজু। এ দুজন বন্ধু। তাদের পরিচয় হয় সেই প্রাইমারি স্কুলে। যখন তারা প্রথম স্কুলে প্রবেশ করে, অর্থাৎ স্কুলে আসে। তখন রেজা ভারী কাদছিল। তার কারণ তা স্কুল ও স্কুল টিচারকে পছন্দ হয়নি। কারো সাথে তার ভাব মিলছিল না। সে তার মায়ের কাছে যাওয়ার জন্য বেশ কান্না করছিল।
তার কারণ তারা সে প্রাইমারি স্কুলে সবেমাত্র শিশু শ্রেণীতে ভর্তি হয়েছে। তাকে দেখে রাজু বেশ ঘাবড়ে যায়। তাকে জিজ্ঞাসা করে, "তোমার কি হয়েছে?'। রেজা রাজুর আদরের প্রশ্নটি শুনে শিশুমনে বলে, "আমি আম্মুর কাছে যাব। "
রাজু ছিল তার ক্লাসের ভর্তি হওয়া ছাত্রদের মধ্যে প্রথম। মানে তার বুদ্ধিমত্তা ভালই ছিল। সে রেজাকে বলে, "শোনো, এটাতো স্কুল। তোমার আম্মু তো এখানে আসতে পারবেনা। তোমার আম্মু তোমাকে নিতে আসলে তুমি যেতে পারবে।"
শুনে রেজা আর কিছু করল না। এবং রেজা রাজু সাথেই সে থাকার ভাব করে নিল। তার কারণ রাজুর সাথে তার কথাবার্তা ভালোই হয়। বাকি সকল শিশুরাই যার যার মতো করে থাকে। একে অপরের সাথে কথা বলতে ব্যস্ত।
কিন্তু রেজাকে সবাই এড়িয়ে যাচ্ছে। রাজু রেজার সাথে ভালো কথাবার্তা বলায় রেজা রাজু সাথেই থাকার চেষ্টা করল। পরবর্তীতে দেখা যায় রাজুর বাড়ির পাশেই রেজাদের বাড়ি।
এবং রাজুর মাকেও রেজার মা খুব ভালো করেই চেনে। তারা একই সাথে বেড়ে উঠলো। একই সাথে খেলাধুলা করত। একসময় তাদের মাঝে বন্ধুত্বের সম্পর্ক বেড়ে ওঠে। যেমনটা একসঙ্গে থাকলে হয়।
তারা একসংগে দোকানে যেত। একসঙ্গে খেলাধুলা করত। একবার রাজুকে একটি ছোট্ট শিশু না বুঝে কিল ঘুষি দিয়ে দেয়। তা দেখে রেজা নিজেকে আটকাতে পারলোনা। ছোট শিশু উপর অবুঝ রেজা কোন কিছু না বুঝেই ঢিল ছুড়ে মারল। এতে করে ওই অবুঝ শিশুর মাথা কেটে গেল। কেউ রাজুকে মারছে ব্যাপারটা সহ্য করতে পারছিল না বিধায় এমনটা করল।
এবং তার জন্য তারা মাফও চাইল এবং মায়ের কাছ থেকে পিটুনি খেলো। এভাবেই যখন স্কুলে পড়তে শুরু করে একসাথে স্কুলে আসে। একসাথে বেঞ্চে বসে। এমনকি একসাথে খেলাধুলা করে। তারা খুব ভালো দৌড়াতে পারে। গোল্লাছুট খেলে। সহজেই অন্যান্যদেরকে কাটিয়ে গোল্লাছুটে বেশ ভালো খেলতো।
কিন্তু প্রায় সময়ই তারা একে অপরের প্রতিপক্ষ হিসেবে থাকতো। তার কারণ উভয়ই বেশ ভালো খেলতো।
তারপর তারা হাই-স্কুলে উঠে। একসাথে একই স্কুলে ভর্তি হতে সক্ষম হয়। পাশাপাশি আরো বন্ধু পায়। তারা ৭-৮ মিলে একটি বন্ধু সার্কেল তৈরি করে নেয়।
যেখান থেকে তারা একসাথে ঘুরতে যেতো। স্কুলে এসে একসাথে আড্ডা দিত। এমনকি মাঠে বসে একসাথে গল্পগুজব, কত খেলা ধুলা করত। এভাবে মূলত প্রাইমারি স্কুল থেকে শুরু করে ছাত্র অবস্থায় এসে পুরো ফ্রেন্ড সার্কেল তৈরি হয়।
তাদের রেজা আর রাজুর বন্ধুত্বের সম্পর্ক কিন্তু চিরস্থায়ী। তারা একে অপরের বেস্ট ফ্রেন্ড।
শেষকথাঃ
বন্ধুত্ব একটি সুন্দর সম্পর্ক। কাজেই বন্ধুদের মিস করলে তাদের সাথে দেখা করুন। ভাব বিনিময় করুন। ভালো লাগলে শেয়ার করুন। যদি বন্ধুদের মিস করে থাকেন, তবে অবশ্যই শেয়ার করুন। ধন্যবাদ। খোদা হাফেজ।
সমাজ জীবনের সকলেরই বন্ধু থাকে। বন্ধু বিনা জীবন আসলে চিন্তা করা যায় না। আজকে আমরা বন্ধুত্ব নিয়ে কিছু কথা জানলাম। ভালো লাগলে বেশি বেশি শেয়ার করুন। যদি আপনি আপনার বন্ধুকে মিস করেন, ভালোবাসেন তবে অবশ্যই শেয়ার করেন। খোদা- হাফেজ।