ফ্রি ফায়ার খেলে টাকা ইনকাম
আজকে আমি আপনাদের সামনে ফ্রী ফায়ার খেলে টাকা ইনকাম করার কতগুলো উপায় বলব। ফ্রি ফায়ার খেলে নিমিষেই ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করা যাবে। তবে এ সকল উপায়গুলো আপনাকে মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।পাশাপাশি সেখান থেকে ভালো আয় করার সুযোগ খুঁজতে হবে। ফ্রী ফায়ার বর্তমানে ব্যাপক জনপ্রিয় গেম হয়েছে। এখান থেকে উপার্জন করাও যথেষ্ট সহজ হয়ে গিয়েছে।
অনেকেই Free Fire রিলেটেড বিভিন্ন কাজকর্ম করে উপার্জন করছে। কাজেই আপনি কেন বসে থাকবেন?
{tocify} $title={Table of Contents}
ফ্রী ফায়ার (Garena free fire) কী?
ফ্রী ফায়ার একটি জনপ্রিয় মাল্টিপ্লেয়ার ব্যাটেলিয়ান গেম। এটি একটি ব্যাটেল রয়েল গেম গেম। এর কনসেপ্ট হলোঃ একটি ময়দানে বা একটি ম্যাপ এর ভিতরে একাধিক অনলাইন প্লেয়ারদের কে প্রবেশ করানো হবে। তাদেরকে Gun ও হাতিয়ার দেয়া হবে একে অপরকে হত্যা করার জন্য। পরবর্তীতে যে একজন বেঁচে থাকবে, সেই হবে পুরো ম্যাচের উইনার (বিজেতা)।এরকম একটি মাল্টিপ্লেয়ার ব্যাটেল রয়েল গেম ফ্রী ফায়ার। পাবজি(Pubg), কল অফ ডিউটি(COD) এর মতোই একটি এন্ড্রয়েড ব্যাটেল রয়েল গেম হল ফ্রী ফায়ার। যেটি লঞ্চ করেছে গ্যারেনা (Garena) নামক গেমিং কোম্পানি।
Free Fire গেম কেন জনপ্রিয়?
শুরুতে যখন লঞ্চ করা হয়, তখন খুব কম সংখ্যক ইউজাররাই ফ্রী ফায়ার গেমটি খেলত। কিন্তু বর্তমানে এর ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে।
তার কারণ এই গেমটি খুব দ্রুতই ইউজারদের মন জয় করতে পেরেছে। পাশাপাশি এদের মার্কেটিং, বিভিন্ন ইভেন্ট আইটেম অনেক বেশি আকর্ষণীয়। তো এই গেল ফ্রী ফায়ার সম্বন্ধে সামগ্রিক ধারণা।
তার কারণ এই গেমটি খুব দ্রুতই ইউজারদের মন জয় করতে পেরেছে। পাশাপাশি এদের মার্কেটিং, বিভিন্ন ইভেন্ট আইটেম অনেক বেশি আকর্ষণীয়। তো এই গেল ফ্রী ফায়ার সম্বন্ধে সামগ্রিক ধারণা।
তাছাড়া যদি বলি, ফ্রী ফায়ার গেমটি আসলে বাংলাদেশ-ভারত এখানেই তুমুল জনপ্রিয়। তাছাড়া পুরো পৃথিবীতে যদি তাকাই, অসংখ্য গেম আছে। যেগুলো ফ্রী ফায়ার কেউ টেক্কা দিতে পারে।
তার মধ্যে প্রথমেই রাখে পাবজিকে(Pubg)। পরবর্তীতে আছে মোবাইল লিজেন্ড এর মত কিছু ব্যাটেল অফ আরিনা গেমসমূহ। যার মধ্যে রয়েছে League of legends ।
তার মধ্যে প্রথমেই রাখে পাবজিকে(Pubg)। পরবর্তীতে আছে মোবাইল লিজেন্ড এর মত কিছু ব্যাটেল অফ আরিনা গেমসমূহ। যার মধ্যে রয়েছে League of legends ।
যাইহোক আজকের টপিকঃ ফ্রী ফায়ার থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়। যেহেতু এই টপিক সিলেক্ট করে নিয়েছি। সেহেতু অবশ্যই এ সম্বন্ধে উপায়গুলো বলব। যেগুলো হবে শতভাগ কার্যকরী এবং ইনকাম করার মাধ্যম।
যেকোনো একটি উপায় থেকে বা সোর্স থেকে ইনকাম করা সম্ভব। যেমন ধরুন, ফেসবুক একটি সোর্স। আর ফেসবুকের জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। সে দিক থেকে ফেসবুক একটি ইনকাম সোর্স হতে পারে।
ঐএকই ভাবে বাংলাদেশের তরুণ ও ছেলেমেয়েদের কাছে ফ্রী ফায়ার গেমটি ব্যাপক জনপ্রিয়। যেহেতু জনপ্রিয়তা বেশি, তাই এটিও ইনকাম সোর্স হতেই পারে।
Free fire খেলে টাকা ইনকাম করবো কিভাবে?
কথা না বাড়িয়ে ফ্রী ফায়ার থেকে টাকা ইনকাম | free fire khele taka income করার উপায় গুলো চলুন জেনে নেই।1. ইউটিউবিং বা গেমিং ভিডিও আপলোডঃ
কারা গেমিং ভিডিও আপলোড করবেন?
ফ্রী ফায়ারে প্রো এমনকি নুব প্লেয়ারের মত কিছু ক্যাটাগরি আছে। যারা খেলা কম পারে, বা নতুন খেলাতে প্রবেশ করেছে, তাদেরকে বলা হয় Noob(New) এর মানে হচ্ছে নতুন।অপরদিকে যারা অনেকদিন ধরে খেলছে, পাশাপাশি ব্যাপক গেমপ্লে ও স্কীল দেখিয়ে সহজেই যে কাউকে আকর্ষণ করতে পারে। তাদেরকে বলা হয় প্রো প্লেয়ার। আর প্রো প্লেয়াররাই চাইলে গেমিং ভিডিও আপলোড করে আয় করতে পারেন।
এর মধ্যে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে, ইউটিউব ভিডিও আপলোড করবেন। দেখানোর মতো গেমপ্লে ভিডিও আপলোড করে সহজে সাবস্ক্রাইবার অর্জন করা যাবে।
গেমপ্লে ভিডিও আপলোডিং এর জন্য ভালো লোকেশনঃ
যদি আপনি শুধুমাত্র ভারত-বাংলাদেশের মাঝে তা সীমাবদ্ধ রাখতে চান, তবে হয়ত সাবস্ক্রাইবার খুবই কম পাবেন। তার কারণ ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে জায়গাগুলোতে গেমপ্লে কেউ তেমন একটা পছন্দ করে না।পছন্দ করে এন্টারটেইনমেন্ট ও আনন্দ-হাসি ইত্যাদি। জানুন free fire খেলে টাকা ইনকাম করার নিয়ম।
গেম-প্লে পুরো পৃথিবী কে দেখানোর জন্য যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলেন, অর্থাৎ কোনো রকম লোকেশন বাংলাদেশ-ভারতের না রেখে world-wide রাখেন। তবে ব্যাপক ভিও পাবেন।
পাশাপাশি সাবস্ক্রাইবার আসবে। তার কারণ ভালো গেমপ্লে এর মূল্য এদেশীয়রা দিতে না জানলেও, পুরো পৃথিবী কিন্তু একটি গেমপ্লে এর মূল্য দিতে জানে।
কিভাবে গেমিং চ্যানেল খুলবেন?(free fire খেলে টাকা ইনকাম)
আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। মানে হলো নিজের একটি জিমেইল একাউন্ট থাকলে সহজেই এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলা যায়। এর জন্য শুধুমাত্র নিজের জিমেইল একাউন্ট sign in করে নিন।ইউটিউব চ্যানেল এ প্রবেশ করুন। your videos অপশন এ প্রবেশ করুন। ভিডিও আপলোড করুন। ইউটিউব চ্যানেল খোলার সময় Category অবশ্যই gaming রাখবেন।
পরবর্তীতে হয়তো youtube studio এপলিকেশন এ গিয়ে ইউটিউব চ্যানেলটিকে সাবমিট করতে হতে পারে। তবে এটা করা সহজ। এব্যাপারে আপনি ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে নিতে পারেন।
একটি গেমিং চ্যানেল খোলার পর আপনাকে নিজের চ্যানেলের নাম সেট করতে হবে। নামটি অবশ্যই গেইমিং নিশ রিলেটেড হতে হবে। তাছাড়া আপনাকে নিজের চ্যানেলের লোগো প্রোফাইলে সেট করতে হবে।
পরবর্তীতে হয়তো youtube studio এপলিকেশন এ গিয়ে ইউটিউব চ্যানেলটিকে সাবমিট করতে হতে পারে। তবে এটা করা সহজ। এব্যাপারে আপনি ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে নিতে পারেন।
একটি গেমিং চ্যানেল খোলার পর আপনাকে নিজের চ্যানেলের নাম সেট করতে হবে। নামটি অবশ্যই গেইমিং নিশ রিলেটেড হতে হবে। তাছাড়া আপনাকে নিজের চ্যানেলের লোগো প্রোফাইলে সেট করতে হবে।
চ্যানেলের জন্য গেমিং ইন্ট্রো তৈরিঃ
একটি গেমিং চ্যানেলের ইন্ট্রো তৈরি করা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আপনি সেটা কটু তৈরি করে নিতে পারেন Kinemaster Diamond এপ ব্যবহার করে। একটি Intro তৈরি করা সহজ।একটি intro ফাইল ডাউনলোড করতে হয়। পরবর্তীতে কাইনমাস্টার ডায়মন্ড নামক অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে সেটি অপটিমাইজ করতে হয়। intro আপনি সরাসরি ব্যবহার করে নিজের পরিচয়টা প্রকাশ করাতে পারেন।
পাশাপাশি ইউটিউব গেমিং ভিডিও আপলোড করে নিতে পারেন। free fire খেলে টাকা ইনকাম করুন সহজেই।
সবচেয়ে ভালো হয় যদি ভয়েস এড করতে পারেন। কেননা যদি তা না করেন, তাহলে ইউটিউব মনিটাইজেশন পেতে বা এড দেখাতে কষ্ট হবে।
সবচেয়ে ভালো হয় যদি ভয়েস এড করতে পারেন। কেননা যদি তা না করেন, তাহলে ইউটিউব মনিটাইজেশন পেতে বা এড দেখাতে কষ্ট হবে।
যেমন ধরুন, ইউটিউবে গেমিং চ্যানেলে ভয়েস এড না করা হলে, সেটি মনিটাইজেশনের জন্য উপযুক্ত হবে না।
গেমিং চ্যানেলের ভিজিটির বাড়ানোর উপায়ঃ
একবার যদি গেমিং চ্যানেল তৈরি করতে পারেন। ভালোমতো মার্কেটিং করতে পারেন। মানে হল আপনাকে অবশ্যই ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও গুলোকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ( SEO) করতে হবে।পাশাপাশি ইউটিউব চ্যানেলের জন্য অপটিমাইজ করতে হবে। ভিজিটর বাড়াতে Video SEO করবেন, বেশি বেশি সোশ্যাল শেয়ার করবেন।
কারণ আমরা সবাই জানি, গুগল এরপর দ্বিতীয় সবচেয়ে বড় ইউটিউব গুগোল এর পর সবচেয়ে বড় সার্চ ইঞ্জিন হলো ইউটিউব৷ সে দিক থেকে ইউটিউব এর ভিডিও গুলো অপটিমাইজ করা অনেক বেশি জরুরী।
কারণ আমরা সবাই জানি, গুগল এরপর দ্বিতীয় সবচেয়ে বড় ইউটিউব গুগোল এর পর সবচেয়ে বড় সার্চ ইঞ্জিন হলো ইউটিউব৷ সে দিক থেকে ইউটিউব এর ভিডিও গুলো অপটিমাইজ করা অনেক বেশি জরুরী।
তার জন্য আমি আপনাকে সাজেস্ফ করব youtube video SEO নিয়ে সম্পূর্ণ একটি কোর্স শিখে নিয়ে নিতে।
তো এই গেল ইউটিউব ভিডিও আপলোড নিয়ে। যে আপনি ভালো ও ভিজিটর সাবস্ক্রাইবার অর্জন করতে পারবেন।
তো এই গেল ইউটিউব ভিডিও আপলোড নিয়ে। যে আপনি ভালো ও ভিজিটর সাবস্ক্রাইবার অর্জন করতে পারবেন।
এবার সরাসরি চলে যাবেন ইউটিউব মনিটাইজেশন এরদিকে। একটি গেমিং চ্যানেল ভালোমতো উপার্জন করা যায়, শুধুমাত্র মনিটাইজেশন করিয়ে।
শুরুর ভিডিওগুলো অবশ্যই ২০-৩০ মিনিটের মধ্যে হতে হবে। বা চেয়ে বেশি হলেও সমস্যা নাই। ছোট ভিডিও হলে ওয়াচ টাইম কভার করতে একটু ঝামেলা হবে। মানে হলঃ এই যে ইউটিউব ভিডিও আপলোড করছেন।
ইউটিউব মনিটাইজেশন কখন পাবেনঃ
যদি ইউটিউব ভিডিওগুলোতে 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম হয়, পাশাপাশি 1000 সাবস্ক্রাইবার হয়, তবে আপনি নিমিষে ইউটিউব মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করতে পারবেন।পাশাপাশি ইউটিউব মনিটাইজেশন পেয়ে যাবেন। পরবর্তীতে free fire খেলে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
যদি আপনি কোন রকমের ইউটিউব ভিডিও এর মধ্যে ভেজাল না করেন, মানে হল ইউটিউব মনিটাইজেশন এর প্রোগ্রাম পলিসিকে ব্রেক করে এমন কোনো কিছু না করেন। তবে মনিটাইজেশন পাবেন।
যদি ইউটিউব এড পলিসি আপনি না মানেন, তবে মনিটাইজেশন পাবেন না। তাছাড়া বাড়তি কোনো সমস্যা নেই।
তো এই গেল, ইউটিউব মনিটাইজেশন পাওয়ার উপায়।
যদি আপনি কোন রকমের ইউটিউব ভিডিও এর মধ্যে ভেজাল না করেন, মানে হল ইউটিউব মনিটাইজেশন এর প্রোগ্রাম পলিসিকে ব্রেক করে এমন কোনো কিছু না করেন। তবে মনিটাইজেশন পাবেন।
যদি ইউটিউব এড পলিসি আপনি না মানেন, তবে মনিটাইজেশন পাবেন না। তাছাড়া বাড়তি কোনো সমস্যা নেই।
তো এই গেল, ইউটিউব মনিটাইজেশন পাওয়ার উপায়।
ইউটিউবে প্রতি হাজার ভিওতে কত আয় হয়?
একবার যদি পেয়ে যান, তবে আপনি প্রতি হাজার ভিও এর জন্য সর্বনিম্ন চার ডলার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ 10 ডলার পর্যন্ত উপার্জন করে নিতে পারবেন।এখন ইউটিউবে গেম নিশ সিলেক্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যেটি আমাকে সবার আগে বলে দেওয়া আমার উচিত ছিল।
ইউটিউব নিশ(Niche) মানে কি?
নিশ মানে হল ক্যাটাগরি সিলেক্ট। আপনি চাইলে একদম মাইক্রোনেশিয়ার দিকে নজর দিতে পারেন। ধরুন, ইউটিউবে কোন টপিকে বা কোন ক্যাটাগরিতে আপনি ভিডিও তৈরি করতে চাচ্ছেন? সেটাই নিশ।যেমন আপনার নিশ হবে গেমিং। মানে হল আপনি গেমিং ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করবেন। এখন সেই চ্যানেলের কনটেন্টগুলো অবশ্যই গেম রিলেটেড হবে।
যেমন আপনি অবশ্যই ফ্রী ফায়ারের ভিডিও আপলোড করতে যাচ্ছেন। এখন ফ্রি ফায়ারে কি গেমপ্লে দেখানো ছাড়া আয় করা যায় না? অবশ্যই করা যায়। এবং আপনি সহজেই সাবস্ক্রাইবার পাবেন।
মোটকথা, সম্পূর্ণ বুঝেশুনে ব্যাপারটি পড়ুন। দেখুন একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে নিন।।
ইউটিউবে ফ্রী ফায়ারের ইভেন্ট দেখিয়ে টাকা ইনকামঃ
আপনাকে গেমপ্লে দেখাতে হবে না আপনি শুধু মাত্র ফ্রি ফায়ারে আসা বিভিন্ন ইভেন্ট গুলো সুন্দর মত বুঝাবেন। যাতে ভিজিটর তারা সহজেই ইভেন্টগুলো কিভাবে ফিলাপ করতে হয়? তা বুঝতে পারে। বেশি বেশি কন্টেন্ট পাবো কিনা?
এ ধরনের টপিকে যদি আপনি প্রতিনিয়ত ভিডিও আপলোড করেন। তাহলে আপনার কনটেন্ট এর অভাব হবে না। তার কারণ ফ্রী ফায়ারে ইভেন্ট আসতেই থাকে।
মোটকথা, সম্পূর্ণ বুঝেশুনে ব্যাপারটি পড়ুন। দেখুন একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে নিন।।
ইউটিউবে ফ্রী ফায়ারের ইভেন্ট দেখিয়ে টাকা ইনকামঃ
আপনাকে গেমপ্লে দেখাতে হবে না আপনি শুধু মাত্র ফ্রি ফায়ারে আসা বিভিন্ন ইভেন্ট গুলো সুন্দর মত বুঝাবেন। যাতে ভিজিটর তারা সহজেই ইভেন্টগুলো কিভাবে ফিলাপ করতে হয়? তা বুঝতে পারে। বেশি বেশি কন্টেন্ট পাবো কিনা?
এ ধরনের টপিকে যদি আপনি প্রতিনিয়ত ভিডিও আপলোড করেন। তাহলে আপনার কনটেন্ট এর অভাব হবে না। তার কারণ ফ্রী ফায়ারে ইভেন্ট আসতেই থাকে।
এবং এই ইভেন্ট কিভাবে ফিলাপ করতে হবে? এর মাধ্যমে কিভাবে এই আইটেম গুলো কালেক্ট করে নেয়া যাবে? এগুলো আপলোড করলে অনেক বেশী উপকৃত হবেন।
কন্টেন্ট বা ভিডিও কি হবে তা নিয়ে চিন্তা করতে হবেনা। অনেক বেশি ভিডিও তৈরি করতে পারবেন। কারণ ফ্রী ফায়ার ইভেন্ট একের পর এক আসতেই থাকবে।
ফ্রী ফায়ার রিলেটেড ইভেন্ট আপলোডিং করে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করলে সেখানে ভিও এর অভাব হবে না।
কন্টেন্ট বা ভিডিও কি হবে তা নিয়ে চিন্তা করতে হবেনা। অনেক বেশি ভিডিও তৈরি করতে পারবেন। কারণ ফ্রী ফায়ার ইভেন্ট একের পর এক আসতেই থাকবে।
ফ্রী ফায়ার রিলেটেড ইভেন্ট আপলোডিং করে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করলে সেখানে ভিও এর অভাব হবে না।
আপনাকে ইভেন্ট রিলেটেড গেমিং চ্যানেল খুলার সময় লোকেশন অবশ্যই বাংলাদেশ লোকেশন সিলেক্ট করে ভিডিওগুলো আপলোড করতে হবে। যাতে করে ভিজিটর অবশ্যই বাংলাদেশি হয়।
আর আপনাকে অবশ্যই ভিয়েস এড করতে হবে। তার কারণ ভয়েস যদি এড না করেন, তাহলে ইভেন্টগুলো বোঝাবেন কি করে?
free fire ইভেন্ট দেখিয়ে ভিডিও করতে কি কি দরকার?
তেমন কোনো ক্যামেরার প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র স্ক্রিন রেকর্ড করবেন। তাহলেই যথেষ্ট। অর্থাৎভাল স্ক্রিন রেকর্ডিং অ্যাপ্লিকেশন ক্রয় করে নিবেন।প্লেস্টোরের গুলো মোটেও ভালো নয়। আপনি যদি স্ক্রীন রেকর্ড এপের প্রেমিয়াম ভার্শন ক্রয় করেন, তাহলে আপনি ভালো কোয়ালিটি, অর্থাৎ এইচডি কোয়ালিটি তে স্ক্রিন রেকর্ড করতে পারবেন।
কেন ইভেন্ট দেখিয়ে ইউটিউব ভিডিও আপলোড করবেন?
যদি আপনি ইভেন্ট দেখিয়ে ভিডিও আপলোড করেন, তাহলে কিন্তু ভিজিটর এর অভাব হবে না। তার কারণ ফ্রী ফায়ার গেমে বাংলাদেশে সার্ভার এসে গেছে।আর বাংলাদেশ ও ভারতের সার্ভারের ইভেন্টের মধ্যে অনেক বেশি পার্থক্য থাকবে। সেদিক থেকে এই বাংলাদেশ সার্ভারের ইভেন্ট দেখানোর মত কোন ইউটিউবার আমি দেখছি না।
ইভেন্ট দেখায় এরকম ইউটিউবার এর পরিমাণ অনেক কমে গেছে। কারণ, আগে আমরা ভারতের বিভিন্ন চ্যানেল থেকে সেই ইভেন্টগুলো জানতাম।
ইভেন্ট দেখায় এরকম ইউটিউবার এর পরিমাণ অনেক কমে গেছে। কারণ, আগে আমরা ভারতের বিভিন্ন চ্যানেল থেকে সেই ইভেন্টগুলো জানতাম।
যখন কিনা আমাদের সার্ভার ছিল ভারত সার্ভার। কিন্তু এখন আমাদের সার্ভার হচ্ছে বাংলাদেশের সার্ভার। বাংলাদেশের সার্ভারে ইভেন্ট দেখায়, এমন কোন ইউটিউবার নেই। থাকলেও খুব কম।
সে দিক থেকে এই সুযোগে যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে ভালোমতো সাবস্ক্রাইবার বানিয়ে নিতে পারেন, তাহলে আপনার সাবস্ক্রাইবার বেশি থাকবে। আপনি দ্রুত একটি ব্র্যান্ডে পরিণত হয়ে যাবেন।
সে দিক থেকে এই সুযোগে যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে ভালোমতো সাবস্ক্রাইবার বানিয়ে নিতে পারেন, তাহলে আপনার সাবস্ক্রাইবার বেশি থাকবে। আপনি দ্রুত একটি ব্র্যান্ডে পরিণত হয়ে যাবেন।
2. গেমিং ব্লগসাইটে লেখালেখিঃ
বর্তমান দুনিয়ায় গেইমিং একটি জনপ্রিয় নিশ মানে হল টপিক। ইউটিউব, ব্লগিং, ওয়েবসাইট সবকিছুতে এর জনপ্রিয়তা ধীরে ধীরে বাড়ছে। আর্নিংও যথেস্ট হয়।গেমিং নিশ রিলেটেড সাইটে ভিজিটর কেমন?
একটি গেমিং নিশে যদি ব্লগ সাইট তৈরি করে নিতে পারেন। তবে ভিজিটর এর অভাব হয় না। তার কারণ একটি নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির অডিয়েন্স দেরকে আপনি সহজে আকৃষ্ট করে নিতে পারেন।ধরুন, আপনি ফ্রী ফায়ার নিয়ে একটি ব্লগ সাইট করলেন। তাহলে আপনি যে সকল অডিয়েন্স পাবেন, তারা আসলেই ফ্রী ফায়ার রিলেটেড হবে।
আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, আমি কতগুলো ফ্রী ফায়ার এর ব্লগ আপলোড করেছি। সে ব্লগগুলোতে ইম্প্রেশন ও পাশাপাশি ভিজিটর এর অভাব হয়না।
আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, আমি কতগুলো ফ্রী ফায়ার এর ব্লগ আপলোড করেছি। সে ব্লগগুলোতে ইম্প্রেশন ও পাশাপাশি ভিজিটর এর অভাব হয়না।
অনেক বেশি পরিমাণে থাকে। প্রতিদিন যে পরিমাণ ইম্প্রেশন আসে, তা থেকে বোঝা যায় যে ফ্রী ফায়ার রিলেটেড ব্লগ সাইটে ভিজিটর এর মাত্রা অনেক বেশি।
সে দিক থেকে ফ্রী ফায়ার নিয়ে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করে নেন।
যেমন ধরুন , কিভাবে ফ্রি ফায়ার খেলতে হয়?
ফ্রী ফায়ার ইভেন্ট নিয়ে ব্লগিং করতে পারেন। এ রিলেটেড বিভিন্ন অজানা রহস্য, ফ্যাক্ট থাকে। সেগুলো নিয়েও আপনি ভিডিও আপলোড করতে পারেন।
ফ্রী ফায়ারে বিভিন্ন টিপস-ট্রিক্স এগুলো নিয়ে ভিডিও আপলোড করা যায়। বিভিন্ন ইউটিউবার যেসকল ভিডিও দেয়, সে গুলোকে লেখালেখির মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলুন। এতোটুকুই যথেষ্ট।
গুগল এডসেন্স মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু রুলস রেগুলেশন পালন করতে হবে। অর্থাৎ গুগোল এড প্রাইভেসি পলিসি মেন্টেন রেখে, ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে। তাহলেই হবে।
সে দিক থেকে ফ্রী ফায়ার নিয়ে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করে নেন।
ব্লগ সাইটে কি ধরনের কনটেন্ট আপলোড করবেন?
সেটা হল মূল বিষয় না। বেশি কন্টেন্ট আপলোড করার দরকার নেই। আপনি নিজের মতো করে প্রতিদিন একটা করে কনটেন্ট আপলোড করলেই যথেষ্ট। ফ্রী ফায়ার গেম প্লে নিয়ে ব্লগ আপলোড করতে পারেন।যেমন ধরুন , কিভাবে ফ্রি ফায়ার খেলতে হয়?
ফ্রী ফায়ার ইভেন্ট নিয়ে ব্লগিং করতে পারেন। এ রিলেটেড বিভিন্ন অজানা রহস্য, ফ্যাক্ট থাকে। সেগুলো নিয়েও আপনি ভিডিও আপলোড করতে পারেন।
ফ্রী ফায়ারে বিভিন্ন টিপস-ট্রিক্স এগুলো নিয়ে ভিডিও আপলোড করা যায়। বিভিন্ন ইউটিউবার যেসকল ভিডিও দেয়, সে গুলোকে লেখালেখির মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলুন। এতোটুকুই যথেষ্ট।
এড দেখিয়ে ইনকাম করার নিয়ম ও মনিটাইজেশনঃ
গেমিং ব্লগ সাইটে খুব সহজে এডসেন্স মনিটাইজেশন পাওয়া যায়। আমার জানামতে একটি গেমিং ব্লগ সাইট থেকে, প্রতি 1000 ভিউতে অর্থাৎ পেজগুলোতে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে 10 থেকে 12 ডলার উপার্জন করে নেয়া যায়।গুগল এডসেন্স মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু রুলস রেগুলেশন পালন করতে হবে। অর্থাৎ গুগোল এড প্রাইভেসি পলিসি মেন্টেন রেখে, ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে। তাহলেই হবে।
তাছাড়া গেমিং ব্লগ সাইটে ভিজিটর অনেক বেশি থাকে। তার কারণ সবসময় গেমিং ব্লগ সাইট গুলোতে ভিও এর অভাব হয়না। এবং তাদের টপিক কোন সিজনাল টপিক নয়। সেই গেমটি সব সময় খেলা হয়, এবং রিলেটেড কনটেন্ট গুলো সব সময় ভিজিটরের কাছে আকর্ষণীয় হয়।
3. ফ্রী ফায়ার ডায়মন্ড টপ আপ করুনঃ
আজকের যুগে অনলাইনে ব্যবসায়ের ব্যাপক প্রচলন আছে। আপনি ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম হোয়াটসঅ্যাপ সকল সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটে দেখবেন, বিভিন্ন প্রোডাক্ট বাই সেল করা হয়।তো আপনি ফ্রি ফায়ার খেলেন? ফ্রী ফায়ার রিলেটেড কিছু ব্যবসায়ের ধারণা আপনাকে দেয়া যাক। তার মধ্যে প্রথমেই আসে, ফ্রী ফায়ার ডায়মন্ড টপ আপ। আমরা সবাই জানি, ফ্রী ফায়ার ডায়মন্ড টপ আপ আছে।
কেন free fire ডায়মন্ড টপ আপ ব্যবসা করবেন?
কারণ সবাই কমবেশি ডায়মন্ড টপ আপ করে। এবং যার কারণে ফ্রী ফায়ার এ ডায়মন্ড করার যে ব্যবসাটি রয়েছে, সেটিও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।ফ্রী ফায়ার এ যেসকল ডায়মন্ড টপ আপ এর অথোরিটিভ মার্কেটপ্লেসে রয়েছে। যদি আপনি সেগুলোর কথা বলেন, আমি বলবো অবস্থা নাজেহাল। যেমনঃ Codashop।
তার কারণ সেখানে অনেক বেশি টেক্স এমনকি চার্জ কাটা হয়। যার কারণে ডায়মন্ড অনেক বেশি দুর্লভ হয়ে যাচ্ছে। আর বিশ্বস্ত সাইট পাওয়া যাচ্ছে না, যেখান থেকে সহজেই ফ্রী ফায়ার ডায়মন্ড টপ আপ করা যাবে।
তার কারণ সেখানে অনেক বেশি টেক্স এমনকি চার্জ কাটা হয়। যার কারণে ডায়মন্ড অনেক বেশি দুর্লভ হয়ে যাচ্ছে। আর বিশ্বস্ত সাইট পাওয়া যাচ্ছে না, যেখান থেকে সহজেই ফ্রী ফায়ার ডায়মন্ড টপ আপ করা যাবে।
পাওয়া গেলেও সেগুলো হাতেগোনা। এবং সেগুলোতে খুব বেশি ভিড় থাকে। এবং সাথে সাথে ডায়মন্ড টপ আপ নেয়া যায়না।
তো ফ্রী ফায়ার প্লেয়ারদের এ দুর্ভোগের সময় ডায়মন্ড টপ আও এর ব্যবসা শুরু করে দিলে কেমন হয়?
ফ্রী ফায়ার ডায়মন্ড ব্যবসা শুরুর আগে যেসকল নলেজ নেয়া লাগবেঃ
আপনাকে কিছু নলেজ নিতে হবে। আর কিছু ইনভেস্টমেন্টের প্রয়োজন হবে। প্রথমত, ফ্রী ফায়ার এ ডায়মন্ড টপ আপ করার উপায় গুলো কি কি?
এক হলো গুগোল প্লে গিফট কার্ড। যেটা গুগল প্লে স্টোরে ব্যালেন্স হিসাবে জমা থাকে। সেটার মাধ্যমে সরাসরি গেমের ভিতরে ঢুকে ডায়মন্ড টপ আপ দেয়া যায়। এজন্য আপনি চাইলে কোন ইউজার আইডির মাধ্যমে ডায়মন্ড টপ আপ দিতে পারবেন না।
সরাসরি গেমের ভিতরে ঢুকে ডায়মন্ড টপ আপ দিতে হয়। এর পরেই আছে, শেল টপ আপ। ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ডায়মন্ড সহজে টপ আপ করতে পারেন।
তো ফ্রী ফায়ার প্লেয়ারদের এ দুর্ভোগের সময় ডায়মন্ড টপ আও এর ব্যবসা শুরু করে দিলে কেমন হয়?
ফ্রী ফায়ার ডায়মন্ড ব্যবসা শুরুর আগে যেসকল নলেজ নেয়া লাগবেঃ
আপনাকে কিছু নলেজ নিতে হবে। আর কিছু ইনভেস্টমেন্টের প্রয়োজন হবে। প্রথমত, ফ্রী ফায়ার এ ডায়মন্ড টপ আপ করার উপায় গুলো কি কি?
এক হলো গুগোল প্লে গিফট কার্ড। যেটা গুগল প্লে স্টোরে ব্যালেন্স হিসাবে জমা থাকে। সেটার মাধ্যমে সরাসরি গেমের ভিতরে ঢুকে ডায়মন্ড টপ আপ দেয়া যায়। এজন্য আপনি চাইলে কোন ইউজার আইডির মাধ্যমে ডায়মন্ড টপ আপ দিতে পারবেন না।
সরাসরি গেমের ভিতরে ঢুকে ডায়মন্ড টপ আপ দিতে হয়। এর পরেই আছে, শেল টপ আপ। ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ডায়মন্ড সহজে টপ আপ করতে পারেন।
সেজন্য আপনাকে আগে থেকেই শেল টপ আপ করতে হবে। তারপর গারিনার নিজস্ব ওয়েবসাইটে তা রিডিম করে ইউজার আইডিতে ডায়মন্ড পাঠাতে হবে।
শেল টপ আপ বেশি দাম নয়। মানে বেশি দাম নেই। আপনি কম দামে শেয়াল টপ করে নিয়ে, বেশি দামে ডায়মন্ড টপ আপ করতে পারেন। তারপর আছে, গুগল প্লে ব্যালেন্স এর মাধ্যমে ডায়মন্ড টপ আপ।
শুধু যে ইউজাররা ডায়মন্ড টপ আপ করে, তা কিন্তু না। অনেকেই উইকলি, মান্থলি পাশাপাশি লেভেল পাস ক্রয় করে ফ্রী ফায়ার গেম থেকে।
শেল টপ আপ বেশি দাম নয়। মানে বেশি দাম নেই। আপনি কম দামে শেয়াল টপ করে নিয়ে, বেশি দামে ডায়মন্ড টপ আপ করতে পারেন। তারপর আছে, গুগল প্লে ব্যালেন্স এর মাধ্যমে ডায়মন্ড টপ আপ।
শুধু যে ইউজাররা ডায়মন্ড টপ আপ করে, তা কিন্তু না। অনেকেই উইকলি, মান্থলি পাশাপাশি লেভেল পাস ক্রয় করে ফ্রী ফায়ার গেম থেকে।
সে দিক থেকে শেল টপ আপের মাধ্যমে সম্ভব নয়। আপনাকে ইউজার আইডি তে ঢুকে সরাসরি তা ক্রয় করে দিতে হবে।
এজন্য আপনাকে গুগল প্লে ব্যালেন্স রাখতে হবে। আপনি খুব কম মূল্যে মাত্র ৮২-৮৩ টাকায় প্রতি 1 ডলার ক্রয় করতে পারবেন।
সেটার জন্য আপনাকে বড় অথরিটি ডলার বাই সেল সাইটের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে। এবং আপনি যদি মাত্র 10 ডলার ক্রয় করেন। তাহলে আপনার কাছ থেকে বেশি মূল্য রাখা হবে।
একসাথে যদি আপনি 100 ডলার বা 200 ডলার রিডিম করেন, তাহলে আপনাকে খুব কম মূল্য দিতে হবে।
এজন্য আপনাকে গুগল প্লে ব্যালেন্স রাখতে হবে। আপনি খুব কম মূল্যে মাত্র ৮২-৮৩ টাকায় প্রতি 1 ডলার ক্রয় করতে পারবেন।
সেটার জন্য আপনাকে বড় অথরিটি ডলার বাই সেল সাইটের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে। এবং আপনি যদি মাত্র 10 ডলার ক্রয় করেন। তাহলে আপনার কাছ থেকে বেশি মূল্য রাখা হবে।
একসাথে যদি আপনি 100 ডলার বা 200 ডলার রিডিম করেন, তাহলে আপনাকে খুব কম মূল্য দিতে হবে।
যদি অনলাইনে এই ব্যবসার না জমে, তাহলে কি করবেন?
কারণ কেউ তো আর ফেসবুক বা ফেসবুকের যে কোন পেজ থেকে ডায়মন্ড টপ আপ নিতে আসবে না। যে কয়টি অথরিটি ফেবু পেইজ আছে, সেগুলো থেকে সময় নিলেও, অনেক অপেক্ষা করেও ডায়মন্ড টপ আপ নিবে।এর জন্য আপনি চাইলে লোকাল অর্থাৎ আপনার এরিয়াতে একজন ডায়মন্ড টপ আপ করার ব্যক্তি হিসেবে কাজ করতে পারেন।
আপনার এলাকাতে দেখবেন, অসংখ্য তরুণ ফ্রী ফায়ার খেলে। তাদেরকে আপনি ডায়মন্ড টপ আপ করার সার্ভিস প্রদান করতে পারেন।
সেখান থেকে প্রতি 100 টাকায় 5 টাকা লাভ করতে পারবেন। এরকম করে 1000 টাকায় আপনি 50 টাকা লাভ করতে পারবেন।
সেখান থেকে প্রতি 100 টাকায় 5 টাকা লাভ করতে পারবেন। এরকম করে 1000 টাকায় আপনি 50 টাকা লাভ করতে পারবেন।
4. লাইভ স্ট্রিমিং (Live Streaming) করে উপার্জনঃ
ফ্রী ফায়ার প্লেয়াররা লাইভ স্ট্রিমিং করো খুব ভালো উপার্জন করছে। লাইভ স্ট্রিমিং করার জন্য ইউটিউবে নিজস্ব প্ল্যাটফর্ম আছে। ইউটিউব গেমিং সেকশনে অনেক গেইমাররা সরাসরি লাইভে আসে। এবং স্ট্রিমিং করে ।স্ট্রিমিং করার উপকারিতা হলোঃ
এই যে স্ট্রিমিং হয়। সে ভিডিওগুলো ২-৬ ঘন্টা পর্যন্ত হয়। পরবর্তীতে যদি ভিডিওগুলো আপলোড দেয়া হয়, তবে সেগুলোর ডিউরেশন থাকে বেশি। বেশি বেশি এড রিপ্লেসমেন্ট করা যায়। বেশি ভিওয়ার্সে বেশি এড দেখে ইনকামও হবে বেশি।তাছাড়া ইউটিউব লাইভ স্ট্রিমিং এর super chat নামক ফিচারটি সংযুক্ত করা যায়। super chat মানে হল, ক্রেডিট ডোনেশন। যে আপনার গেমপ্লে দেখে মুগ্ধ হবে, সুপার চেট করার জন্য অবশ্যই আপনাকে টাকা ডোনেট করবে। এভাবে free fire খেলে টাকা ইনকাম করা যায় বেশি।
আপনি শুধুমাত্র গেম প্লেয়ার সেকশনে একটি জায়গায় নিজের বিকাশ, নগদ অথবা রকেট নম্বরটি দিয়ে রাখবেন। যে কেউ আপনাকে সে মাধ্যমে ডোনেশন করবে। সেখান থেকেও বেশি উপার্জন হয়।
লাইভ স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মগুলো কি কি?
ভালো ভালো লাইভ স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম আছে। যার মধ্যে Twist হলো অন্যতম। আরো আছে Nimu tv, এর মতো বড়-বড় লাইভ স্ট্রিমিং সাইট।এছাড়া গ্যারেনার নিজস্ব লাইভ স্ট্রিমিং প্লাটফর্মে বাগুইআটিতে কাজ করে ভালো ডায়মন্ড আয় করা যাবে। যার মধ্যে আছে Booyah।
তো যাই হোক, লাইভ স্ট্রিমিং করে অনেক ইউটিউবাররা বেশি উপার্জন করছে।
5. খেলাঘর অ্যাপ এ free fire খেলে টাকা ইনকাম
ফ্রী ফায়ারে প্রায় সময়ই কাস্টম টুর্নামেন্ট হয়। খেলাঘর এমন একটি অ্যাপ, যেটি কাস্টম টুর্নামেন্ট অ্যারেঞ্জ করে। অ্যারেঞ্জ করার পর যে উইনার হয়, তাকে উইনার প্রাইজ দেয়া হয়।সেটি কম করে 100 টাকা থেকে শুরু করে, 1000 টাকা অব্দি হয়। খেলাঘরের মত এরকম গেমিং প্ল্যাটফর্ম আছে, যেখানে টুর্নামেন্ট খেলা হয়।
তার মধ্যে MPL একটি ভারতীয় প্লাটফর্ম। এসকল টুর্নামেন্টের জয়েন করার জন্য টুর্নামেন্ট ফি দিতে হয়।
টুর্নামেন্টয়ে জয়েন হওয়ার জন্য সর্বনিম্ন 10 টাকা থেকে শুরু করে, সর্বোচ্চ কোন কোন টুর্নামেন্টে 5 টাকা রাখা হয়। টুর্নামেন্ট ফী যত বেশি হবে, তত বেশি হবে উইনার প্রাইস। free fire khele taka income করার উপায়
সেসকল টুর্নামেন্ট খেলে আপনি আয় করতে পারবেন, ঠিকই। তবে আমি সাজেস্ট করবো না।
এ টুর্নামেন্টগুলোতে সলো, স্কোয়াড খেলা হয়। সেগুলো অবশ্যই কোন CS নয়, বরঞ্চ ক্লাসিক ম্যাচগুলোর মত হয়। এ ম্যাচগুলোতে ভালো টাকা আয় করা যায়। তাছাড়া অ্যাপ্লিকেশন টুর্নামেন্ট এর ফী উপর নির্ভর করে উপার্জন পাওয়া যায়৷
টুর্নামেন্টয়ে জয়েন হওয়ার জন্য সর্বনিম্ন 10 টাকা থেকে শুরু করে, সর্বোচ্চ কোন কোন টুর্নামেন্টে 5 টাকা রাখা হয়। টুর্নামেন্ট ফী যত বেশি হবে, তত বেশি হবে উইনার প্রাইস। free fire khele taka income করার উপায়
সেসকল টুর্নামেন্ট খেলে আপনি আয় করতে পারবেন, ঠিকই। তবে আমি সাজেস্ট করবো না।
এ টুর্নামেন্টগুলোতে সলো, স্কোয়াড খেলা হয়। সেগুলো অবশ্যই কোন CS নয়, বরঞ্চ ক্লাসিক ম্যাচগুলোর মত হয়। এ ম্যাচগুলোতে ভালো টাকা আয় করা যায়। তাছাড়া অ্যাপ্লিকেশন টুর্নামেন্ট এর ফী উপর নির্ভর করে উপার্জন পাওয়া যায়৷
এই টুর্নামেন্টে যত কিল করবেন, তত আয় হবে। যেমনঃ প্রতিটি কিল করার জন্য সর্বনিম্ন 3 টাকা থেকে শুরু করে, টুর্নামেন্ট অনুযায়ী সর্বোচ্চ 20 টাকা পর্যন্ত দেয়া হয়।
অর্থাৎ আপনি যদি 10 টাকার টুর্নামেন্টে গিয়ে পাঁচটি কিল করেন, তাহলে আপনি ইনকাম করে নিতে পারবেন সর্বনিম্ন 30 টাকা। অথবা যদি তিনটি করেন, তাহলে পেয়ে যাবেন 18 টাকা।
এসব অ্যাপ্লিকেশন মূলত টুর্নামেন্ট খেলার জন্য। আর খেলাঘরের(Khelaghor) মতো অ্যাপ্লিকেশনে আয় করা মোটেও বৈধ বলে আমি মনে করি না।
শেষ কথা:
ফ্রী ফায়ার খেলে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো নিয়ে আজকে আলোচনা করলাম। ফ্রী ফায়ার একটি জনপ্রিয় গেম । এ গেম থেকে আপনি ইউটিউবে , ব্লগিং করে আয় করতে পারেন। এইটা ঠিক আছে।কিন্তু কোন প্রকার জুয়া , কিংবা খেলা ঘরের মধ্যে এপ্লিকেশন গুলোতে না খেলার জন্য সাজেস্ট করছি। যেহেতু ফ্রী ফায়ার খেলে টাকা ইনকাম করার উপায় খুঁজছেন, সেহেতু আমি উল্লেখ করে বললাম।
তো ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। খোদা হাফেজ।
01921906432
ReplyDelete