৭ম শ্রেণির ৫ম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট উত্তর ও সমাধান ২০২১।
আমরা চাচ্ছি, আপনাকে ইউনিক এসাইনমেন্ট উত্তর দিয়ে সাহায্য করতে। সপ্তম শ্রেণীর পঞ্চম সপ্তাহের বাংলা প্রথম পত্র, কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা এসাইনমেন্ট উত্তর তুলে ধরা হলো। সম্পূর্ণ গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি। তো নিচে স্ক্রল করে দেখুন।৭ম শ্রেণির ৫ম সপ্তাহের এসাইনমেন্টউত্তর এখানেই পেয়ে যাবেন।
৭ম শ্রেণির ৫ম সপ্তাহের বাংলা এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
বাংলা এসাইনমেন্ট প্রশ্নঃ
৭ম শ্রেণির ৫ম সপ্তাহের বাংলা এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
মানুষ তার শারিরীক শক্তি দিয়ে কোনো কাজে যে শ্রম দেয় তাই শারিরীক বা কায়িক শ্ৰম । সৃষ্টিকর্তা আমাদের শারীরিক কাজকর্ম করার জন্য বিভিন্ন অঙ্গ-প্রতঙ্গ দান করেছেন। এ সব ব্যবহার করে যে শ্রম দেয়া হয় তাই শারিরীক কা কায়িক শ্রম। জীবনে বেচেঁ থাকার জন্য শারিরীক শ্রমের গুরুত্ব অপরিসীম।
কায়িক শ্রমের ভূমিকা কায়িক শ্রম মাধ্যমে সভ্যতাকে গড়ে তুলছেন,কামার,কুমার, তাঁতি, জেলেসহ আরও অনেকে। এরা নিজ নিজ কাজ করেন বলেই আমরা আরামদায়ক জীবন যাপন করতে পারি।
কৃষক যদি কষ্ট করে ফসল না ফলাতেন তাহলে সবাই কী খেয়ে বেঁচে থাকত? যদি দরজিরা পোশাক তৈরি না করতো,তবে সবাই কী পরিধান করত? তাই বলা যায়, বর্তমান সভ্যতার মূলে কায়িক শ্যম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মেধাশ্রমঃ চিন্তাভাবনা, জ্ঞান ইত্যাদি ব্যবহার করে যখন কোনো কাজ করা হয় তাকে মেধাশ্রম বলে। যেমন: এরকম একটি কাজ হলো ইতিহাস লেখা। ইতিহাস হলো মানব সমাজে ঘটে যাওয়া ঘটনার সারসংক্ষেপ। রাজনৈতিক,সামাজিক,অর্থনৈতিক,সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দিক সারসংক্ষেপ।
রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে ইতিহাস লেখা হয়। যা সহজ নয়। অনেক মেধা খাটিয়ে তা লিখতে হয় । আবার টিভিতে যখন সংবাদ দেখি যে সংবাদকর্মী এই সংবাদটি থেরি করে, তাকে সারাদিন থাকতে হয় ফিল্ডে। অনেক কষ্ট করতে হয়।
এছাড়াও যেমন,গল্পকবিতা লেখা,ছবি আঁকা, বিদ্যুৎ পাখা আবিষ্কার, এসব মেধা শ্রমের মাধ্যমেই।আমাদের মস্তিষ্ক খেটেই চলেছে মেধাশ্যম ও কায়িক শ্রম উভয়েই গুরুত্বপূর্ণ।
[তথ্যসুত্রঃ ৭ম শ্রেণির কর্ম ও জীবনমূখী পাঠ্যপুস্তক, NCTB। উল্লেখ্য, পাঠ্যপুস্তকের ব্যবহারে কোনো কপিরাইট আসে না। এসব ব্যবহার ফ্রী]
কুলি যে অবদান রাখেঃ কুলিরা মূলত বিভিন্ন দ্রব্য, সামগ্রী, মালামাল, ব্যাগ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যায়। সেগুলো বহন করার কাজে শ্রম দেয়। এভাবেই তারা সভ্যতা ও মানুষের প্রয়োজন মিটিয়ে সহযোগিতা করছে। ভারী বোঝা বহন করা ও সেগুলো এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া অনেকটাই কঠিন। বিশেষ করে বর্তমানে মানুষ ট্রেন থেকে, বাস থেকে নামার পর বোঝা বহনে কুলিদের সাহায্য নেয়। এর বদলে পারিশ্রমিক দেয়। অথবা কোন বিশেষ কাজে যখন বোঝা বহন করে উঠাতে হয়, তখন কুলির প্রয়োজন পড়ে।
তাদের কিভাবে মূল্যায়ন করবোঃ আমরা কখনো কুলি,মুটে তাদেরকে অপমান করবো না। অবমূল্যায়ন করব না। বরং তাদেরকে সম্মান করতে শিখবে। তাদের শারীরিক শ্রম ব্যতীত সভ্যতা এগোবে না। কেননা এ কুলি জনগোষ্ঠী ব্যতীত মানুষের প্রয়োজন মিটে না। তারা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় বোঝা বহন করে আমাদের সহায়তা করে। তাদের মূল্যায়ন করতে হবে। সম্মান করতে হবে।
রাজমিস্ত্রি যেভাবে অবদান রাখেঃ রাজমিস্ত্রি মূলত দালানকোঠা নির্মাণ, ইমারত তৈরী, ভবন নির্মাণ অথবা কোন নির্মাণশৈলীতে পরিশ্রম দেয়। তারা সভ্যতায় নির্মাণ কাজে অংশ নিয়ে ভূমিকা রাখে। তারাও সভ্যতার প্রয়োজনে কাজ করে যায়।
তাদেরকে যেভাবে মূল্যায়ণ করবোঃ তারা কায়িক শ্রম দেয় বলে তাদেরকে অবমূল্যায়ন করব, এরকম যেন না হয়। কেননা তারা সভ্যতার প্রয়োজনে কাজ করে যাচ্ছে। নিজের পরিশ্রমে, মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কস্ট করে যাচ্ছে। আমরা তাদেরকে সম্মান করতে শিখবে। শ্রদ্ধা করবো। তাদের পারিশ্রমিক ঠিকমতো পরিশোধ করবো।
কামারেরা যেভাবে অবদান রাখেঃ কামারেরা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, লোহার তৈরি সামগ্রী, লোহার জিনিসপত্র যেমনঃ দা, ছুরি-কাঁচি যেগুলো ব্যবহার দৈনন্দিন করি, সেগুলো তৈরি করে। প্রত্যহ সকল যন্ত্রপাতির প্রয়োজন আছে। যেমন ছুরি-কাঁচি, দা আমাদের বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়।
যেভাবে মূ্ল্যায়ন করবোঃ কামারেরা আমাদের সমাজের অংশ। তারা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি তৈরি করে সমাজে অবদান রাখে। কাজেই তাদেরকে সম্মান ও মর্যাদা দিতে শিখব। তাদের কাজকে অবহেলার চোখে দেখা অনুচিত।
মুচি যেভাবে অবদান রাখেঃ মুচি জুতা পরিষ্কার করে, জুতা সেলাই করে দেয় অথবা ছেড়া জুতা কে ঠিক করে দেয়। জুতার রক্ষণাবেক্ষণ করে। বস্ত্র মানুষের মৌলিক অধিকার। যার মধ্যে আছে জুতো। জুতোগুলো রক্ষণাবেক্ষণ, পরিষ্কার রাখা আমাদের একান্ত প্রয়োজন। ছেড়া অপরিচ্ছন্ন জুতা নিয়ে আমাদের মুচির শরণাপন্ন হতে হয়।
তাদের যেভাবে মূল্যায়ন করবোঃ আমরা তাদের অবমূল্যায়ন করব না। ছোট করে দেখব না। তাদেরকে সম্মান দিবো। কেননা তারাও আমাদের দৈনন্দিন প্রয়োজন মিটিয়ে দেয়। এবং সভ্যতার অগ্রযাত্রায় তাদেরও ভূমিকা আছে। তাদের মূল্য পরিশোধে কৃপণতা করবো না।
এগুলো ছকে ভরাট করে নিবে।
৭ম শ্রেণির ৫ম সপ্তাহের কর্ম এসাইনমেন্ট প্রশ্নঃ
সপ্তম শ্রেণির ৫ম সপ্তাহের কর্ম ও জীবনমুখী এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজঃ সভ্যতার বিকাশে কায়িক ও মেধা শ্রম উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ। অন্তত ৩০০ শব্দে লিখতে হবে।
সভ্যতার শুরু থেকেই মানুষের শ্রম প্রতিটি ক্ষেত্রেই কাজে এসেছে। মানুষের মেধা মনন ও গায়ের জোরের সমন্বয়ে সভ্যতার ক্রমবিকাশ। কায়িক শ্রম ও মেধা শ্রম একে অন্যের পরিপূরক। একে অপরের উপর নির্ভরশীল কায়িক শ্রম এবং মানসিক শ্রম ব্যতিত সভ্যতার বিকাশ সম্ভব নয়। জীবন পরিচালনার জন্য যেরকম কায়িক শ্রমের প্রয়োজন। একইভাবে সভ্যতায় নানান সমস্যা সমাধান, এবং আধুনিকতার অগ্রযাত্রায় মেধাশ্রমের প্রয়োজন রয়েছে। তা না হলে বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা ও প্রযুক্তির ক্রমবিকাশ সাধিত হতো না।
কায়িক শ্রমঃ যে কর্মে মানুষের দেহের পরিশ্রম কিংবা দৈহিক পরিশ্রম প্রয়োজন পড়ে তাকে কায়িক শ্রম বলে। উদাহরণঃ রিকশাচালক, মজুর, শ্রমিক, কুলি, রাজমিস্ত্রি। অর্থাৎ যারা দৈহিক পরিশ্রম করে জীবিকা নির্বাহ করে তারা সকলেই কায়িক শ্রমের উদাহরণ। সৃষ্টিকর্তার সকলকেই শারীরিক জোর বা সক্ষমতা দিয়েছেন। শারীরিক শ্রমের উপর নির্ভর করে বহু মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। একেই কায়িক শ্রম বলা যায়।
মেধা শ্রম বলতে যে কাজে মেধা ও মানসিক শ্রমের প্রয়োজন। যে কর্ম চিন্তা-ভাবনা, বুদ্ধিমত্তা ও মেধার সমন্বয় করে সাধিত হয়, তাই মেধা শ্রম। যেমনঃ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যবসায়ী, ইত্যাদি।
সভ্যতার বিকাশে কায়িক ও মেধাশ্রমের গুরুত্বঃ
আমরা এখন নিজেদের আধুনিক মানুষ হিসেবে দাবী করি। কিন্তু আমি এটা জানি না যে মানুষের মেধা ও শ্রমের যুগপৎ সম্মেলনে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছাতে পেরেছি। সভ্যতার যে অগ্রযাত্রা সাধিত হয়েছে, তাতে মানবজাতির মেধা ও শ্রমের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এশিয়ার নাগরিক এবং দক্ষিণ এশীয় সভ্যতায় আমাদের পরিচয় মেলে।
সভ্যতার শুরুতে মানুষ গুহায় বসবাস করতো। এবং বিভিন্ন ভয়ংকর জন্তু থেকে বাঁচার জন্য গুহায় বসবাস করত। এবং ফলমূল সংগ্রহ করত। তখন গুহা খনন করা ছিল বিশেষ দক্ষতা। যেখানে কায়িক শ্রম ও মেধা শ্রম এর যৌথ প্রয়োগ আছে। আর এর মধ্য দিয়েই সে দক্ষতা অর্জন করা শিখে। সভ্যতা শুরুতেই মানুষ ফলের গাছ রোপন ও কৃষিজমিতে ফসল আবাদ করা শিখে। যেখানে শারীরিক ও মানসিক শ্রমের পরিচয় মেলে।
শিকার করার জন্য প্রাণী ও ফলমূল ইত্যাদি সহজে পাওয়ার সুবিধা থাকার পাশাপাশি পানিও থাকতে হবে। এ ব্যাপারটা বুদ্ধি খাটিয়ে মানুষ তখন অনুধাবন করেছিল। আর তাই আমরা দেখছি প্রাচীন সভ্যতাগুলোর নদীর ধারে বিকাশ লাভ করেছে। এখানে মানুষের মেধাশ্রমের প্রয়োজন দেখা গেছে।
এছাড়াও আধুনিক সভ্যতায় মানুষের আগুন আবিষ্কারের কাহিনী মেধা শ্রমের উদাহরণ। প্রাকৃতিক ঘটনা দেখে শেখা আগুন ধরানোর কৌশল আয়ত্ত করা ইত্যাদি মেধা শ্রম ও কায়িক শ্রমের সমন্বিত উদাহরণ। আগুনের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে, আগুনকে নিজের কাজে লাগানোর দক্ষতা অর্জন করেছে মেধা শ্রম ও কায়িক শ্রম একসাথে প্রয়োগ ও অনুশীলনের মাধ্যমে।
সভ্যতার বিকাশে অবদান রাখে চাকা আবিষ্কার এবং চাকার ব্যবহার। এর জন্য মানুষের প্রয়োজন হয়েছে শারীরিক পরিশ্রম এবং মেধাশ্রম। এছাড়া সভ্যতার বড় বড় নিদর্শন, যেমনঃ ঐতিহাসিম ইমারত, পিরামিড, আগ্রার তাজমহল প্রকৃত মেধা শ্রম ও শারীরিক পরিশ্রমের উদাহরণ। বর্তমান যুগের ট্রেন, গাড়ি, এরোপ্লেন সেগুলোতেও মানুষের মেধাশ্রম ও শারীরিক পরিশ্রমের দৃষ্টান্ত রয়েছে।
প্রায় পাঁচ হাজার 600 বছর পূর্বে চাকার আবিষ্কার না হলে আমরা এসভ্যতার মুখ দেখতাম না। কেননা চাকার মধ্য দিয়ে সভ্যতার বিশাল পরিবর্তন এসেছে। আধুনিক যন্ত্রপাতি ইঞ্জিন, সবকিছুতে চাকার ব্যবহার অবলম্বন করা হয়েছে। এভাবে সভ্যতার এই বিশাল পরিবর্তন ও অগ্রযাত্রায় কায়িক ও মেধাশ্রম অবদান রেখে গেছে।
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
তো উত্তর গুলো কেমন লাগলো। দেখো তো, এই উত্তর অন্য কোথাও পাও কিনা। পেলে ঐসাইটের ইউ-আর-এল দিও। কেননা এগুলো সম্পুর্ণ আমার তৈরি। দয়া করে শেয়ার করো। তা হলে এসাইনমেন্ট লেখার পরিশ্রম স্বার্থক হবে। আর অবশ্যই আমাদের সাথে থেকো।
সপ্তম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে। এবং সে অনুযায়ী এসাইনমেন্ট উত্তর প্রকাশ করা হলো। যাতে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারে। সপ্তম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশের মধ্য দিয়ে অনেক শিক্ষার্থী উপকৃত হবে। এতে করে তাদের পাঠ্যপুস্তক বুঝতে সুবিধা হবে। বেশি ঘাঁটাঘাঁটি করতে হবে না। একই জায়গা থেকে উত্তর সংগ্রহ করতে পারবে।
সাইটে এসাইনমেন্ট উত্তর প্রকাশের কারণঃ
করোনা মহামারীর সময় অনেক গ্রাম পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার সুযোগ পায়নি। কেননা সেখানে পড়াশোনার ব্যাপার তীব্র ও জোরালো নয়। তাদের সহযোগিতার উদ্দেশ্যে মূলত অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করা। অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর প্রকাশ করা হয়েছে। যাতে করে তারা ও অন্যান্য শিক্ষার্থীরা উপকৃত হয়। এবং এসাইনমেন্ট উত্তর নিয়ে ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে পারে।
করোনা মহামারীর কারণে প্রায় এক বছরেরও বেশি সময় চলে গেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। আগামীতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কবে খুলবে তা নিয়ে বলা যাচ্ছে না। তবে বন্ধ থাকার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেশি। যার কারণে শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট জমাদান, অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্নপত্র ও উত্তর উল্লেখ করার মাধ্যমে পড়াশোনাকে কিছুটা এগিয়ে রাখা হচ্ছে। যাতে করে শিক্ষার্থীরা ৭ম শ্রেণির ৫ম সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১ এর উত্তর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জমা দেয়। এবং এ অনুযায়ী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা ও যথাযথ দায়িত্ব কর্তব্য পালন করে। তাদের ভুল ত্রুটি গুলো দেখেন এবং শিক্ষার অগ্রগতি নিশ্চিত করেন।
আমাদের ওয়েবসাইটের সব সময় 2021 এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তরপত্র পাবেন। এবং সেখান থেকে কালেক্ট করে নিতে পারেন। সপ্তম শ্রেণীর প্রশ্নপত্র ও উত্তর এখান থেকে নিয়ে নিন।
[বিঃদ্রঃ শিক্ষার্থীরা এসাইনমেন্ট উত্তর নিয়ে ব্যবহার করতে পারবে। তা ব্যতিত কেউ ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করলে কপিরাইট আইনের আওতাধীন আসবে। এর জন্য উপযুক্ত শাস্তি বহন করবে]