প্রাইভেট ব্যাংক প্রস্ততি ও জব প্রিপারেশন ।
আপনি কি বলতে পারেন বাংলাদেশে 50 হাজার টাকা বেতনের কয়টা জব একজন নতুন গ্রাজুয়েট এর জন্য অ্যাভেলেবল আছে? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হয়ত আপনার মাথায় বাংলাদেশের মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোর কথা চলে এসেছে। কিন্তু সেগুলোর চাহিদা খুবই কম। আপনার গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ অসংখ্য জবের পোস্ট আছে। কিন্তু সেখানে বেতন-ভাতাদি কম। এমতাবস্তায় প্রাইভেট ব্যাংক জব হবে আপনার প্রথম চাহিদা। যেখানে আপনি ভালো স্যালারির জব করতে পারেন। এবং প্রাইভেট ব্যাংক জব প্রিপারেশন নিয়ে আজকে আমাদের সম্পূর্ণ ব্লগ শুরু হবে।
এখন বাংলাদেশেও 25 থেকে 26 বছরের যুবক ভালো পরিমাণ স্যালারি নিয়ে, ভালো ক্যারিয়ার বিল্ড করে উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে নিজের গাড়ি- বাড়ি বানিয়ে নিতে পারে। উপরোক্ত কথাটির পড়ার পর আপনার কাছে মনে হতে পারে বিষয়টি অসম্ভব। একটু চিন্তা-ভাবনা করে যদি আমি আবার বলি, তবে বলবো, হ্যাঁ। বিষয়টি আসলেই সম্ভব। যদিও আপনার কাছে এটা অসম্ভব বলে মনে হয়।
কিভাবে এটা সম্ভব তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক। তবে এর আগে সম্পূর্ণ ব্লগটি অবশ্যই সতর্কতার সাথে বুঝে বুঝে পড়ুন। যাতে বিষয়গুলো আপনার কাছে সম্পূর্ণ পরিষ্কার হয়ে দাঁড়ায়। যদি আপনি প্রাইভেট ব্যাংক জব নিয়ে কোন ধরনের প্রিপারেশন নেয়ার কথা ভাবেন। তবে সম্পূর্ণ ব্লগে আমরা সেই বিষয়টিকে আরেকটু পরিস্কার ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করব।
আজকে আমরা যে সমস্ত বিষয়ে জ্ঞানার্জন করবোঃ
- প্রাইভেট ব্যাংক জব প্রস্তুতি।
- প্রাইভেট ব্যাংক পরীক্ষায় নম্বরের মান-বন্টন।
- পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্রের সমাধান।
- প্রাইভেট ব্যাংক জবে গণিতের জন্য প্রিপারেশন।
- ইংরেজি প্রিপারেশন।
- Analytical Ability প্রস্তুতি।
- Computer and IT প্রিপারেশন।
- সাধারণ জ্ঞানের প্রস্তুতি।
- লিখিত প্রশ্নের সমাধান।
- প্রাইভেট ব্যাংক জবের জন্য ভাইভা প্রস্তুতি।
- প্রাইভেট ব্যাংকের বেতন স্কেল ও পদক্রম।
প্রাইভেট ব্যাংকের বেতন স্কেল ও পদক্রম
একটি প্রাইভেট ব্যাংকে সাধারণত নিয়োগ করার কতগুলো পদ আছে। যেমনঃ
১। ম্যানেজমেন্ট ট্রেনিং অফিসার(MTO) এর বেতন কত?
উত্তরঃ একজন ম্যানেজমেন্ট ট্রেনিং অফিসার এর বেতন সর্বনিম্ন ৪৫ হাজার থেকে শুরু করে ৬৫ হাজার পর্যন্ত। প্রাইভেট ব্যাংক জবে মূলত প্রতি বছরে বছরে স্যালারির পরিমাণ বাড়ে। যেমন ধরুন, এক বছর পর পর ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা স্যালারি বেড়ে যায়। এটা অবশ্য কর্মদক্ষতা ও লক্ষ্যপূরণের উপর নির্ভর করে।
২। প্রবেশনারি অফিসার (PO) এর মাসিক স্যালারি কত?
উত্তরঃ প্রবেশনারি অফিসারদের বেতন সর্বনিম্ন ৩৫,০০০ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকার মতন হয়। প্রতি বছরে ৫ -৮ হাজার টাকা স্যালারি বাড়ার সম্ভাবনা অনেকাংশেই থাকে।
৩। জুনিয়র অফিসার (JO) এর মাসিক বেতন কত দাঁড়ায়?
উত্তরঃ জুনিয়র অফিসারের বেতন সর্বনিম্ন ২৫,০০০ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩০,০০০ টাকা। প্রতি বছরে সেলারি বাড়ে।
প্রাইভেট ব্যাংকে চাকরির যোগ্যতা
একটি প্রাইভেট ব্যাংকে বিভিন্ন নিয়োগ পদ ভেদে যোগ্যতার তালিকা দেয়া হলোঃ
ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনিং অফিসার (MTO) যোগ্যতা: MTO পদের জন্য আপনাকে অবশ্যই মাস্টার্স (MSC) অথবা MBA সম্পুর্ণ করে নিতে হবে। আপনা্র SSC এবং HSC তে GPA 4.50-5.00 থাকতে হবে। এছাড়া মাস্টার্স অথবা এমবিএ তে CGPA 3.00 লাগবে।
প্রবেশনারি অফিসার (PO) যোগ্যতা: কো্নো কোনো ব্যাংকের ক্ষেত্রে যোগ্যতা মাস্টার্স থাকাটা বাধ্যতামূলক নয়। আর MTO এর মতোই যোগ্যতা থাকা লাগে।
জুনিয়র অফিসার (JO) পদে যোগ্যতা: এজন্য স্নাতক(Honours) সম্পুর্ণ থাকতে হবে। এছাড়া SSC-HSC-তে কমপক্ষে GPA 3.00-3.50 থাকতে হবে। স্নাতকে CGPA- 2.50 থাকতে হবে।
বাংলাদেশে প্রাইভেট ব্যাংক প্রস্তুতি ও জব প্রিপারেশন
আমার মনে হয়, আপনি একজন প্রাইভেট ব্যাংক জব পদপ্রার্থী। এজন্যই বোধহয় আপনি আমার ব্লগটি পড়তে এসেছেন। তাহলে চলুন, প্রাইভেট ব্যাংক জবের প্রস্তুতি,ব্যাংক ভাইভা প্রস্তুতি কিভাবে হবে, কিভাবে ভালো লিখিত পরীক্ষা দিবেন তা নিয়ে আলোচনা করা যাক।
প্রাইভেট ব্যাংক জব পরীক্ষায় নম্বরের মানবন্টন
প্রাইভেট ব্যাংক জব লিখিত পরীক্ষার সম্পূর্ণ মার্ক 100। 100 নম্বরের মধ্যে 70 থেকে 75 নম্বর আসে নৈব্যক্তিক সঠিক করার মাধ্যমে। এবং বাকি 25 থেকে 30 নম্বর আসে বিবৃতিমূলক প্রশ্নে।
প্রাইভেট ব্যাংকে নৈবিত্তিক প্রশ্নের জন্য কতগুলো নির্ধারণী বিষয় আছে। যেমনঃ গণিত, ইংরেজি বিশ্লেষণ করার দক্ষতা, কম্পিউটার এবং প্রযুক্তি রিলেটেড জ্ঞান এবং সাধারন জ্ঞান।
প্রতিটি বিষয়ভেদে কত নম্বরের মানবন্টন থাকবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই। তবে মোট 70 থেকে 75 নম্বর mcq আসবে। সমগ্র বিষয়গুলোকে নিয়ে। তবে যে কোন প্রাইভেট ব্যাংক, ব্যাংক এর জব সার্কুলার প্রকাশের আগে এ বিষয়ে বলে দেয়। এবং প্রতিটি প্রাইভেট ব্যাংক জব সার্কুলার এর মধ্যে বেশ ব্যতিক্রম থাকে।
বিবৃতিমূলক প্রশ্ন আসবে গণিত, ইংরেজি এবং বিশ্লেষণ যোগ্যতা এর উপর নির্ভর করে। এখানে বিশ্লেষণ যোগ্যতা মানে হলো কোন একটি বিষয়কে সঠিক ভাবে ম্যানেজ করার প্রক্রিয়া। যেটা আমরা কমার্স সেকশনে খুব ভালো করে জেনেছি। লিখিত টপিক এর মধ্যে আছে essay, translation করার মত প্রশ্ন। যেখানে বাংলা থেকে ইংরেজিতে ট্রান্সলেট করতে হবে। একইভাবে কোন একটি ইংরেজী লেখনি লিখতে হবে। .
প্রাইভেট ব্যাংক জবের পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্ন সমাধান
আপনি কি প্রাইভেট ব্যাংক জবের জন্য নিজের প্রস্তুতি শুরু করে দিতে চান। তাহলে আমার প্রথম সাজেশন হবে পূর্ববর্তী প্রাইভেট ব্যাংক জব এর প্রশ্ন সমূহ গুলো পড়ে নেওয়া। সমাধান শুরু করা।
মার্কেটে অনেক বই আছে। যেখানে প্রাইভেট ব্যাংক জব প্রিপারেশন এর জন্য ভালো গাইড দেয়া আছে। তবে এরমধ্যে প্রফেসরস পাবলিকেশনের বই গুলোকে পড়ার জন্য সাজেস্ট করব। সেখানে সুন্দরভাবে গাইড দেয়া আছে, পাশাপাশি পূর্ববর্তী প্রশ্নসমূহের ভালো সমাধান দেয়া আছে।
বইটির নাম“Key to Private Bank Job”। আপনার উচিত বইটিকে সর্বমোট 3 বার পড়া, যদি আপনি প্রাইভেট ব্যাংক জব এ যোগ দিতে চান তো। সকল প্রাইভেট ব্যাংক জব এর পরীক্ষা একসাথে হয় না।. কাজেই যখন একটি নির্দিষ্ট ব্যাংক প্রস্তুতির জন্য পড়াশোনা করবেন তবে ওই ব্যাংকের খাতিরে যেসকল পূর্ববর্তী প্রশ্ন এসেছে সেগুলো পড়ে নেয়া দরকার। এর জন্য কোনো নির্দিষ্ট বই পড়ে নিতে পারেন।
প্রাইভেট ব্যাংক জবের প্রশ্ন পত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ প্রতিষঠান দ্বারা নির্মিত হয়। কাজেই আমি ব্যক্তিগতভাবে আপনাকে এমবিএ টেস্ট এর পূর্ববর্তী প্রশ্ন সমূহ পড়ার জন্য অনুরোধ করবো । এটি একটি সিক্রেট কথা যেটি বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রীরাই জানেনা।
প্রাইভেট ব্যাংকের জন্য গণিতের প্রস্তুতি
গণিতের সমাধান প্রাইভেট ব্যাংক যাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ম্যাথ বিষয়ক প্রশ্নের পরিমাণ অন্যান্য বিষয় থেকে বেশি আসে। বেশিরভাগ প্রতিযোগীরাই সম্পূর্ণ গণিতের সমাধান করতে পারে না। অথবা কোনো কোনো প্রশ্ন ছেড়ে যায়।কারণ হচ্ছে গতানুগতিক নিয়মে আমরা যেভাবে গণিত শিখে আসি, তার থেকে অনেকটাই ব্যতিক্রমী পদ্ধতিতে গণিতের প্রশ্ন আসে।এটি যেকোনো গণিতের পরীক্ষা থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।এখনযে প্রশ্ন আসে, ওই প্রশ্নপত্রে উত্তর দিয়ে কিভাবে ভালো নম্বর তুলব? এবং সম্পূর্ণ অ্যানসার করব?
এজন্য আপনাকে গণিতের প্রতি অনেক বেশি যত্নশীল হতে হবে। বেশি বেশি গণিতের অনুশীলন করতে হবে। বর্তমান পড়াশোনা পর্যন্ত সকল ক্লাসের ম্যাথমেটিক্যাল সমস্যা ও টপিক গুলা জেনে রাখুন। যাতে সামগ্রিক পর্যায়ের জ্ঞান নিয়ে যেকোনো প্রশ্নের সমাধান করতে পারেন। সেগুলো যে ভালো চর্চা করুন। এটি আপনার জন্য গ্রহণ উপযোগী হবে। কারণ সকল ক্ষেত্রেই আপনি গণিতের কোনো সাধারণ টপিক পাবেন না, যেগুলোতে কমন পড়ার সম্ভাবনা থাকে।
কিছু গণিতের বইপত্র
আগেই বলে রাখি, এটা স্পন্সর পোস্ট না। এরকম ২দিন হওয়ার ব্লগসাইট কোনো মক্কলই স্পন্সর করবে না। ভালো প্রস্তুতি এর জন্য আমি গণিতের বই সম্বন্ধে ধারণা দিতে পারি। যদি এমন হয় যে আপনি গণিতে খুব কাঁচা। কিন্তু প্রাইভেট ব্যাংক জবে এপ্লাই করতে চান । সেখানে ভালো পোস্টে এপ্লাই করতে চান। তবে প্রথমত আপনাকে গণিতের বেসিক নলেজ উন্নত করতে হবে। মানে হল আপনার গণিতের ভিত্তিটাকে শক্তিশালী করতে হবে।
ছোটবেলা থেকে যে সকল বিষয় আপনি দুর্বল ছিলেন, সে গুলোকে একবার দেখে নিতে হবে। যাতে অপ্রাসঙ্গিক বিষয়গুলোতে আপনি নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন। “Khairuls Basic Math” একটি অসাধারণ বই। যেখানে গণিতের বেসিক গুলো সম্পূর্ণ ভাবে ক্লিয়ার করে দেয়া হবে। এটি লিখেছেন Khairul Alam “Khairuls Advanced Math”, “Agarwal math’s” বইগুলাও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ, প্রাইভেট ব্যাংক জব এর ক্ষেত্রে। গণিতের জন্য “Khairuls Bank Math” বইটিও পড়ে নিতে পারেন।
বইগুলা মাত্র আপনার খাতিরেই আমি উল্লেখ করলাম। যাতে এ বিষয়ে আপনি উপকৃত হতে পারেন। কোন ধরনের ব্যতিক্রমী চিন্তা ভাবনা নিয়ে আমি বইগুলো কে এখানে তুলে ধরতে চাই নি।
এখন আপনি চাইলে নিজেকে প্রস্তুত করে নিতে পারেন। কিভাবে? প্রাইভেট ব্যাংক জবের প্রশ্ন সমূহ পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্ন সমূহ সমাধান করার মাধ্যমে। এমনকি নিজে্র কাছে নিজের পরীক্ষা করে নিতে পারেন, যে পূর্ববর্তী প্রশ্নসমূহ আপনি সমাধান করার মাধ্যমে নিজেকে কেমন ভাবে প্রস্তুত করেছেন। “the first key to private bank” নামক বইটি আপনার নেয়া উচিত। এবং এ বইয়ে যত প্রকারে গণিতের প্রশ্ন আছে, সেগুলোর সমাধান করে নিন । যে সকল প্রশ্নের সমাধান আপনার জন্য কষ্টকর হয়ে পড়েছে, অথবা কঠিন লেগেছে সে গুলোকে নোট করে রাখুন । এটি খুবই দরকারি। কেননা এটি আপনার দুর্বল দিক, যেগুলো রিকভার করা খুবই জরুরী।
আপনার প্রাইভেট ব্যাংক জব প্রিপারেশন যদি এডভান্স লেভেলে নিতে চান, তাহলে এমবিএ এডমিশন এর যত টেস্ট পেপার আছে সেগুলো পড়ে নিতে পারেন। Saifurs MBA admission test নামক বইটিতে পূর্ববর্তী এমবিএ এডমিশন এর অনেক বিষয় বস্তু আছে। এবং প্রশ্নের সমাধান আছে। সেগুলো পরে নিলে উপকৃত হবেন।
প্রাইভেট ব্যাংক জবের জন্য ইংরেজি প্রস্তুতি
যারা প্রাইভেট ব্যাংকের প্রিপারেশনে ইতোমধ্যে যুক্ত হয়ে গেছেন, তাদের ক্ষেত্রে সফলতার একমাত্র চাবিকাঠি হল ইংরেজি্।কাজেই বুঝতে পারছেন প্রাইভেট ব্যাংক জবের জন্য ইংরেজি সফলতার চাবিকাঠি। এবং ইংরেজির গুরুত্ব কতটুকু তা ভাইভা, রিটেন এবং এমসিকিউ তে এসে বুঝবেন।
আমরা ছোটবেলা থেকেই ইংরেজিকে অনেকটাই অবহেলার মধ্য দিয়ে দেখি। ইংরেজি পড়তে চাই না। কিংবা এ বিষয়ে গ্রামাটিক্যাল নলেজ অর্জন করতে চাই না। অথচ পরবর্তী পর্যায়ে ইংরেজি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় যে কোন জবের জন্য। এর চাহিদা যে সবচেয়ে বেশি সেটা আমাদেরকে অবশ্যই মেনে নিতে হবে।ইংরেজিতে অ্যাডভান্স পর্যায়ে চলে যাওয়া মানে হল ইংরেজি বলায় , লেখায় ও চর্চায় অনেক বেশি দক্ষ হওয়া।
ইংরেজিতে দুর্বল হলে প্রাইভেট ব্যাংক জব প্রেপারেশন আপনার জন্য অনেকটাই হুমকিস্বরূপ হয়ে পড়বে। কেননা সকল বিষয়ের প্রশ্ন ইংরেজিত আসলে তবে সেগুলো উত্তর দিতে আপনার খুব ভেবাচেকা খেতে হবে। কাজে শুরু থেকেই ইংরেজির বেসিক নলেজ গুলো বিল্ড আপ করার চেষ্টা করুন। প্রথম থেকে ইংরেজি গ্রামাটিকেল টপিকগুলো আরেকবার ধরুন। সেগুলো পড়ুন।
এবং ইংরেজি ভোকাবুলারি একটু শক্তিশালী রাখার চেষ্টা করুন। “English language by S.M Zakir Hossain” নামক বইটি পড়ে নিতে পারেন। এটি ইংরেজিতে দক্ষ করার জন্য যথেষ্ট উপযোগী হবে।“ Saifurs Bank English book” , “Saifurs MBA English books” নামক আরও বই আছে। যেগুলো ইংরেজিতে আপনাকে দক্ষ করে তুলবে। প্রাইভেট ব্যাংক প্রস্তুতির জন্য যথেস্ট।
ইংরেজি ভুকাবুলারিঃ
জটিল ইংরেজি প্রশ্ন অনুশীলনের জন্যে আছে “The Bible of English by Rahman Publications”। এছাড়া ভোকাবলি প্রিপারেশন নেয়ার জন্য আমি আপনাকে সাহায্য করবো “Word smart or Saifurs vocabulary”। ব্যাংক জব এ ইংরেজিতে ভালো প্রস্তুতি রাখার জন্য ভুকাবুলারি জ্ঞান অনেক স্ট্রং করতে হয়। ভোকাবুলারি আরো শক্তিশালী করতে আমি একটি বই সাজেস্ট করতে পারি সেটি হল সাইফুর্স ভোকাবুলারি।
আমি আপনাদের কাছে কিছু গোপন পদ্ধতি আলোচনা করব। যার মাধ্যমে ইংরেজি প্রিপারেশন টাকে আরও বহুদূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন। এজন্য সম্পূর্ণ কতগুলো বই পড়ার দরকার নেই। কেননা এখানে একটি সামগ্রিক জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে প্রশ্ন নির্বাচন করা হয়। যার মাধ্যমে আপনার ইংরেজির দক্ষতা যাচাই করা হয়।
এর জন্য কোন একটি নির্দিষ্ট বই পড়ে নিলে কমন পেয়ে যাবেন, তা কিন্তু না। এজন্য আগে থেকে বেশি প্রাইভেট ব্যাংক প্রস্তুতির প্রয়োজন পড়ে। কোন একটি নির্দিষ্ট ইংরেজি গ্রামাটিকেল টপিক, অথবা টপিকের ওপর জ্ঞানার্জন থাকলে তার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়া যায়।
এটি আসলেই অনেক দারুন। ইংরেজি গ্রামারে মূলত 20 থেকে 22 টি টপিক সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এবং এর মধ্যে থেকে সকল ধরনের প্রশ্ন-উত্তর আসে। যদি একটির পর একটি টপিক, একের পর এক আলোচনা করেন কিংবা জ্ঞানার্জন করা শুরু করে দেন্, অথবা প্রস্তুতি নেন তবে কোন ধরনের সমস্যা হবে বলে আমি মনে করি না। এরমধ্যে প্রাইভেট ব্যাংক জবের ইংরেজি প্রশ্নের উত্তর দেয়া কঠিন বলে মনে হবে না।
ইংরেজিতে যখন লিখিত পরীক্ষা আসবে। তখন একটি চিরস্থায়ী টপিক, মানে হল যেগুলো সচরাচর সব সময় আমরা লেখালেখি করি। এসকল বিষয়গুলো সব সময় আমাদেরকে জানান রাখতে হয়। রাইটিং সেকশন এর পরীক্ষাটি খুব সহজভাবে উত্তীর্ণ হওয়া যখন আপনি প্রাইভেট ব্যাংক জব প্রস্তুতি জন্য পরীক্ষা দিতে যান, সেখানে আপনার হাতে সময় থাকে মাত্র 1 ঘণ্টা আর ।
এই 1 ঘন্টার মধ্যে আপনাকে এমসিকিউ এবং সৃজনশীল সম্পূর্ণ উত্তর করতে হয়।যদি আপনার লেখার স্পিড না থাকে, অথবা লেখার ধরন ঠিক না থাকে, তবে আপনার এ ক্ষেত্রে জটিলতা থাকবেই।কাজেই লেখালেখি করার দক্ষতা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
হিসাব নিকাশ বিষয়ে প্রস্তুতি নেয়া
Analytical Ability প্রাইভেট ব্যাংক জব প্রিপারেশন এর একটি অন্যতম বিষয়। এবং এটি অনেকটাই জটিল প্রাইভেট ব্যাংক জবের অন্যান্য বিষয়গুলো থেকে। একটি প্রাইভেট ব্যাংকের অথরিটি সব সময় দক্ষ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কে বাছাই করার কাজে উতপ্রোতভাবে লেগে থাকে।
কাজেই তারা সব সময় হিসাব নিকাশ করার বিষয়ে ভালো প্রশ্ন তৈরি করার কাজে এলার্ট থাকে।সে সকল প্রশ্ন সমূহ খুবই কঠিন হয়।হিসাব নিকাশ করা নিয়ে আমরা পূর্বে একাউন্টিং অথবা ম্যানেজমেন্ট বিষয়গুলো পড়েছি। সে সম্বন্ধে ভালো ধারণা রাখলে হবে। অথবা তথ্য-উপাত্ত ভালোভাবে সাজানোর জন্য আমরা পরিসংখ্যান পড়েছি। তো সে সমস্ত বিষয়ে কাজে লাগিয়ে আমাদেরকে প্রশ্ন-উত্তর করতে হবে। এ বিষয়ে আগে থেকে পড়াশোনা করা উচিত।
analytical ability এর জন্য কোন কোন বই ভালো হবে তা নিয়ে আলোচনা করা যাক। এর জন্য আমি আপনাকে কোন বই পড়ার জন্য পরামর্শ দেব না। বরং বলে রাখছি, যে আগে থেকেই আপনি পূর্ববর্তী জব প্রশ্নপত্র সমূহ দেখে নিন। সেগুলো উত্তর পড়ে নিন। যাতে এ সম্বন্ধে আইডিয়া থাকে, যে কোন পর্যায়ের প্রশ্ন তারা করতে পারে? মানে তারা কি সহজ প্রশ্ন করেন, নাকি কঠিন। পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করার মধ্য দিয়ে আপনার নির্দিষ্ট টপিক সমূহ সম্বন্ধে যাচাই করা সম্ভব হবে। যেগুলো সহজ করে নাকি কঠিন করে তা সম্বন্ধে আগাম জানবেন।
“Saifurs Analytical ability book” প্রাইভেট ব্যাংকের প্রস্তুতির জন্য বেশ উপযোগী। পরবর্তীতে আর একটি বই আছে। যার নাম হচ্ছে “Khairuls Mental ability book”। এই বই গুলো আপনাকে প্রতিনিয়ত অনুসরণ করা উচিত ।
অবশ্যই পড়বেনঃ
প্রাইভেট ব্যাংকের সুবিধা- অসুবিধা।
প্রাইভেট ব্যাংক জবের জন্য কম্পিউটার এবং তথ্য প্রযুক্তির প্রিপারেশন
computer and IT রিলেটেড অসংখ্য বই আপনি মার্কেটে পেয়ে যাবেন। related job books। “Easy computer book”, “HSC computer shikkha by Mujibur Rahman” আপনাকে ব্যাক্তিগত ভাবে সাজেস্ট করব।
তাছাড়াও প্রাইভেট ব্যাংকের পূর্ব বছরের প্রশ্নপত্র দেখে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করব। যাতে এ বিষয়ে আপনার সামগ্রিক জ্ঞানার্জন হয়।
প্রাইভেট ব্যাংক জবের জন্য সাধারণ জ্ঞানের প্রিপারেশনঃ
সাধারণ জ্ঞানে প্রাইভেট ব্যাংক প্রস্তুতি এত বেশি গুরুত্বপূর্ণ না। এ সম্বন্ধে কমবেশি সকলেই ধারণা রাখতে পারে। এক্ষেত্রে সাধারণ প্রশ্ন আসবে, সেগুলো আমরা সকলে জানতে পারি। অন্যান্য বিসিএস পরীক্ষা অথবা পরীক্ষাগুলোতে সাধারণ জ্ঞান গুরুত্বপূর্ণ।
প্রাইভেট ব্যাংক প্রস্তুতির ক্ষেত্রে অন্যান্য বিষয়গুলো এক্ষেত্রে গুরুত্ব বহন করে. সম্পূর্ণ চিন্তা-ভাবনা করলে, সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন নিয়ে বেশি চিন্তা ভাবনা করা উচিত না। আপনি এক্ষেত্রে রিলাক্স মুডে থাকতে পারেন। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিভিন্ন টপিকগুলো থেকে ভালোমতন আয়ত্ত করেন। তাহলেই হবে। কারণ সাধারণ জ্ঞানের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রশ্ন আসে। আবার সাম্প্রতিক বিষয় গুলো সম্বন্ধে জ্ঞান অর্জন করলেও ভুল হবেনা।
লিখিত প্রশ্নঃ
প্রাইভেট ব্যাংক জব প্রিপারেশনে লিখিত প্রশ্ন আসে। এক্ষেত্রে ইংরেজি টু বাংলা ট্রান্সলেশন, বাংলা টু ইংরেজি ট্রান্সলেশন গুরুত্বপূর্ণ। আবার ইংরেজি Essay আসে। যেহেতু ১ ঘন্টার মধ্যেই এমসিকিউ ও রিটেন শেষ করা লাগে, কাজেই ভালো লেখালেখির দক্ষতা থাকা জরুরি।
Essay লিখার ক্ষেত্রে দৈনিক নিউজপেপার পড়ার অভ্যাস থাকতে হয়। ইংরেজি নিউজপেপার পড়লে ট্রান্সলেশন দক্ষতা বাড়ে।
প্রাইভেট ব্যাংক জবের জন্য ভাইবা প্রস্তুতি
MCQ এবং Written টেস্টে উত্তীর্ণ হয়ে গেলেই ভাইভাতে ডাকা হয়। ভাইভাতে উত্তীর্ণ হওয়ার উপায়
- নিজের স্ট্রং পারসোনালিটি থাকা চাই।
- ব্যক্তিত্ব হতে হবে সৎ এবং দায়িত্ববান।
- নিজের এটিটিউড তথা মনোভাবে ম্যাচুরিটি থাকা চাই
- ভাইভার উত্তর বই পড়ে দেয়া যায় না। উপস্থিত বুদ্ধি থাকা লাগে।
- প্রশ্নের উত্তর না পারলে বিনয়ের সাথে দুঃখিত বলে স্কীপ করলেই হবে।
- নিজের মধ্যে প্রফেশনালিটি থাকা চাই।
- ব্যাংক জব পাওয়ার মতোই ভাইভা পরীক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। আগে ঐ প্রাইভেট কোম্পানি সম্বন্ধে ভালোমতো জ্ঞান আহরণ করে নিন। এটা ভাইভায় কাজে আসবে। উত্তর দিতে সহজ হবে। ভাইভার জন্য এমন কারো সাথে দেখা করে নিন, যে সম্প্রীতি প্রাইভেট ব্যাংক জবে জয়েন দিয়েছে।
প্রাইভেট ব্যাংকের তালিকা (বাংলাদেশ)
বাংলাদেশের সর্ব মোট 48 টি প্রাইভেট ব্যাংক আছে। যার মধ্যে নয়টি বিদেশি। যারা বর্তমানে বাংলাদেশে অপারেটিং আছে। অর্থাৎ কাজ পরিচালনা করছে। ৪৮টি ব্যাংকের মধ্যে 39 টি হলো বাংলাদেশের স্থানীয় ব্যাংক।
প্রাইভেট ব্যাঙ্কে কিছু ক্যাটাগরি আছে । যেমনঃ
1. প্রচলিত বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকঃ
এ দেশে প্রায় 34 টির মত বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রচলন আছে। তারা এখানে মুনাফাভিত্তিক কার্যক্রম পরিচালনা করে। এবং প্রচলিত ব্যাংক এর মতোই তাদের কাজকর্ম।
চলুন 34 টি ব্যাংকের নাম গুলো জেনে নিন
- AB Bank Limited Bangladesh
- Commerce Bank Limited
- Bank Asia Limited
- Jamuna Bank Limited
- Meghna Bank Limited
- BRAC Bank Limited
- City Bank Limited
- Community Bank Bangladesh Limited
- Dhaka Bank Limited
- Dutch-Bangla Bank Limited
- Eastern Bank Limited
- IFIC Bank Limited
- Mercantile Bank Limited
- Midland Bank Limited
- Modhumoti Bank Limited
- Mutual Trust Bank Limited
- National Bank Limited
- National Credit & Commerce Bank Limited
- NRB Bank Limited
- NRB Commercial Bank Ltd
- NRB Global Bank Ltd
- One Bank Limited
- Padma Bank Limited
- Premier Bank Limited
- Prime Bank Limited
- Pubali Bank Limited
- Standard Bank Limited
- himanto Bank Ltd
- Southeast Bank Limited
- South Bangla Agriculture and Commerce Bank Limited
- Trust Bank Limited
- United Commercial Bank Ltd
- Uttara Bank Limited
- Bengal Commercial Bank Ltd
34 টি ব্যাংক বাদে বাকি আটটি ব্যাংক ইসলামী শরিয়া মোতাবেক পরিচালিত হয়। অর্থাৎ সেখানে কোন রকম মুনাফা-বাবদ, সুদের প্রচলন নেই। এ ব্যাংকগুলো ইসলামী শরিয়া অনুযায়ী চলে। এবং এখানে সুদমুক্ত মূলধন আদান প্রদানের প্রচলন আছে। চলুন সেসকল ব্যাংকের নাম গুলো জেনে নেই।
2. ইসলামি শাহরিয়ার মোতাবেক প্রচলিত ব্যাংকঃ
- Al-Arafah Islami Bank Limited
- EXIM Bank Limited
- First Security Islami Bank Limited
- ICB Islamic Bank Limited
- Islami Bank Bangladesh Limited
- Shahjalal Islami Bank Limited
- Social Islami Bank Limited
- Union Bank Ltd
- Foreign commercial banks
3. কিছু বৈদেশিক ব্যাংকঃ
- Bank Al-Falah Limited (Pakistan)
- Citibank N.A (United States of America)
- Commercial Bank of Ceylon PLC (Sri Lanka)
- Habib Bank Limited (Pakistan)
- HSBC (Hong Kong)
- National Bank of Pakistan (Pakistan)
- Standard Chartered Bank (United Kingdom)
- State Bank of India (India)
- Woori Bank (South Korea)
আপনি দেখলেন, বাংলাদেশে অনেক প্রাইভেট ব্যাংক আছে। কাজেই আপনি নির্দ্বিধায় বলতে পারেন, প্রাইভেট ব্যাংকের জবগুলো বাংলাদেশে বেশ চাহিদা জনক। কিন্তু কেউ একজন আপনাকে এসে বলল যে, “ আসলে প্রাইভেট জব গুলো অনেক চাপ, প্রেসার, টার্গেট এসব নিয়ে পড়ে থাকে। এখানে স্থায়ী কোনো জব এর নিশ্চয়তা নেই, কোন সিকিউরিটি নেই”। কিন্তু এটি সকল ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রযোজ্য না। এর ব্যতিক্রম অনেক। প্রাইভেট ব্যাংকে আরো অনেক ভালো ভালো সুবিধা আছে, যেগুলো আমরা অনেকেই এড়িয়ে চলি। এনিয়ে বিস্তারিত ব্লগ লিখবো ইনশা-আল্লাহ।
প্রায়শ যে প্রশ্নগুলা আপনাদের মনের মধ্যে থাকেঃ
প্রশ্ন ১ঃ কিভাবে একজন নতুন গ্রাজুয়েট লোক প্রাইভেট ব্যাংকে যোগদান করবে?
Ans: তো যারা নতুন গ্রাজুয়েট করে তাদের অনেকেই নিজের ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে প্রাইভেট ব্যাংক জবের কথাই ভাবেন। তাদের জন্য একটাই উত্তর , যে শুরু থেকেই প্রাইভেট ব্যাংক জব প্রিপারেশন নেয়া উচিত। এবং খুব দ্রুত শুরু করে দেয়া উচিত। পরবর্তীতে যাতে পরীক্ষার মাধ্যমে আমরা প্রাইভেট ব্যাংক জব এ জয়েন করতে পারি। এজন্য অবশ্যই ভালোমতো প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।
প্রশ্ন ২ঃ প্রাইভেট ব্যাংক জব পাওয়ার জন্য কি ধরনের শর্ত থাকে?
Ans: প্রথম শর্তই হলো আপনাকে ভালোমতো প্রিপারেশন নিতে হবে। প্রিপারেশন এর ব্যাপারটা আমি অনেকবার উল্লেখ করেছি। আসলে এটা চাবিকাঠি জব পাওয়ার জন্য।এজন্য যেকোনো একটি প্রাইভেট ব্যাংকে জবের জন্য এপ্লাই করতে হবে। পরবর্তীতে প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেয়া হবে। সেখানে তিন ভাবে পরীক্ষা নেয়া যায়।
প্রথমত 100 নম্বরের পরীক্ষা হবে এক ঘণ্টার মধ্যে। একই সময় আপনাকে এমসিকিউ এবং লিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। পরবর্তীতে ভাইভার মুখোমুখি হতে হবে।কাজেই অনেকগুলো স্টেজ পার হয়ে আপনাকে প্রাইভেট ব্যাংক জব নিতে হবে। তো একটা জব পেতে আসলে কত কঠিন, সেটা আপনি সেখানেই উপলব্ধি করতে পারবেন। যারা সিলেক্ট হয়ে যায়, তারা দুই থেকে তিন মাসের মধ্যেই জয়েন করতে পারবেন।
প্রশ্ন ৩ঃ প্রাইভেট ব্যাংক জব কি আদৌ ভালো হবে?
Ans: হ্যাঁ , অবশ্যই। প্রাইভেট ব্যাংক জবে অনেক ভালো ইনকাম করা যায়। দ্রুত সময়ে একটি সমৃদ্ধ ক্যারিয়ার গড়তে প্রাইভেট ব্যাংক জব সবচেয়ে সহায়ক হবে । এখানে মানসিক চাপ এবং নিজের লক্ষ্য পূরণ করার প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু একজন দায়িত্বশীল। বুদ্ধিমান কর্মকর্তার মতো যদি আপনি সেগুলো কে সামলাতে পারেন , তবে আপনি দ্রুত সময়ে আপনার নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।
প্রশ্ন ৪ঃ কোন প্রাইভেট ব্যাংক জব সবচেয়ে ভালো হবে?
Ans: অনেক সুন্দর একটি প্রশ্ন। ইসলামি শাহরিয়ার প্রাইভেট জব সবচেয়ে ভালো হবে। যেমনঃ ইসলামি ব্যাংকের জবগুলা।
আরও পড়ুনঃ
কন্টেন্ট পড়ে অনেক উপকৃত হলাম।
ReplyDeleteধন্যবাদ, বলা উচিত ছিলো যে, পোস্টটি আমার বড় ভাইয়ের লিখা। উনি প্রাইভেট ব্যাংকে নতুন চাকরি পেয়ছেন। নিজ অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য থেকে সম্পুর্ণ পোস্টটি লিখা।
DeleteThanks, 🥰
ReplyDeleteAmi akjon blogger theke jenechi ,"GRE vocabulary" theke bank job onek common ashe.Asa kori uttorta janaben.Thanks.
ReplyDelete