মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট


মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট


অনলাইনে আয় করাতে এত আগ্রহ কিসের?

সভ্যতার শুরু থেকেই মানুষের মধ্যে জানার অদম্য কৌতূহল ছিল। ছিল অজানাকে জানার ব্যাপক আগ্রহ। একইভাবে বর্তমানের অনলাইনে আয় করা নিয়ে গুগল সার্চ ইঞ্জিন এর বদৌলতে মানুষের আগ্রহ দেখছি। সে বিষয়টি মাথায় রেখে আজকের এই লেখালেখি। 

অনলাইনে আয় করার জন্য আমরা অনেকেই বিবিধ মাধ্যমে ঘাটাঘাটি করেছি। ব্লগ পোস্টও কম বেশি পড়েছি। সেখানে হয়তো লক্ষ করেছিলেন যে একই কথা ঘুরেফিরে বারবার রিপিট করা হয়েছে।মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট এর উপায়সমূহ জানবো।

আজকের ব্লগে বিকাশে পেমেন্ট নেয়ার ১০টি ওয়েবসাইট ও নিয়মিত আয় করার উপায় জানবো। আশাকরি আমার লিখা পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়বেন।

যেমনঃ ধরুন, কোথাও যদি আপনি অনলাইনে আয় করার ব্যাপারে ব্লগ পড়তে যান, দেখবেন ফ্রিল্যান্সিং সাইট তুলে ধরবেই ধরবে। এটার অবশ্য কারণ আছে। যেমন ধরুন, ফ্রিল্যান্সিং সাইটে সকল ধরনের ক্যাটাগরিতে আয় করার সুবিধা আছে। একটি ফ্রীল্যান্সিং সাইটকে বলা যায় একের ভিতরে সব।

কিন্তু একটি ব্যাপার কেউ লক্ষ্য করে না। কোনো ব্লগারই লক্ষ করে না যে, যারা নতুন। অর্থাৎ ফ্রীল্যান্সিংয়ে নতুন তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সার সাইটে কাজ করা কঠিন বৈকি অসম্ভব! কমপক্ষে এক বছর-দু বছর অভিজ্ঞতার প্রয়োজন পড়ে। অথবা নিজের একাউন্টের বয়স হতে হয়। তা না হলে কি যে সে এসে আপনার হাতে টাকা ধরিয়ে দেবে।

তাহলে প্রশ্ন হলো মোবাইল দিয়ে অনলাইনে আয় করব কি করে? আরো চাচ্ছি বিকাশে পেমেন্ট। তবে কি বলি উপায় আছে? আছে! তা জানতে হলে বাংলাদেশি বিকাশ পেমেন্টের সাইটগুলোকে জানতে হবে।ইন্টারনেটে যতগুলো পোস্ট আপনারা এ পর্যন্ত পড়েছেন, সবগুলোতেই একটা বিষয় সবসময় মাথায় কাজ করেছে।


মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট নিন সহজেই।

আমি চাইবো নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট নেয়ার ব্যাপারটি সম্পূর্ণ খোলাসা করে দেওয়া। প্রথমত অনলাইনে আয় করার জন্য আপনার বিশেষ দক্ষতা থাকলে, সেটি ব্যাপক সহজ হয়। 

যেমন ধরুন, ওয়েব ডিজাইনিং, ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর এর কাজ জানা। অথবা বিভিন্ন ওয়ার্ড ডকুমেন্ট, স্প্রেডশিটের কাজ ভালোমতো জানলে আরকি। ইংরেজি আর্টিকেল লিখতে পারদর্শী হলে টাকা আসমান থেকে পড়বে।

আমি ভাবছি কদিন পর ইংরেজি ব্লগসাইট খুলবো। ওখানে দারুন ভিউ আসে। তখন আর কোনো অসম্ভব কিছু হয়না। চাইলেই অনলাইনে আয় সম্ভব হয়। আরএই সুবিধাটিই করে দেবে ফ্রিল্যান্সিং সাইট। তবে আমরা কিন্তু বিকাশে পেমেন্ট করার ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করছি। দ্বিধান্বিত হওয়ার দরকার নেই। আমরা কোন প্রকারের ডলারে পেমেন্ট দেয় এমন ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করবো না।

অনলাইনে বিকাশে আয় করার জন্য যে কয়টি মাধ্যম আছেঃ

১। আর্টিকেল লেখালেখি

২। ফ্রীল্যান্সিং জব। ইত্যাদি। আমি সেগুলো রিভিল করছি। আর দেখুন এখানে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট করার ব্যপারটা কিন্তু আমি ঘোলাটে রাখতে চাইনি।

তো কিছু লোক আছেন, যারা নিয়মিত এটা সার্চ করেন যে "ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট", এড দেখে টাকা ইনকাম। আপনাদের বলি, এসকল উপায়ে আংশিক ডলার উপার্জন করা সম্ভব। তবে টাকা ইনকাম একেবারেই অযৌক্তিক। সেরকম সাইট থাকলেও সেটা স্ক্যাম।


বিকাশে পেমেন্ট নেয়ার বাংলাদেশি ওয়েবসাইটঃ

আমরা ব্যবহার করতে পারি, এরকম আর্নিং ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে শতকরা ১ ভাগ ওয়েবসাইট বাংলাদেশি। এবং বাকি ওয়েবসাইটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের হোস্টিং বা সার্ভারে অবস্থিত। বিকাশে পেমেন্ট এর মাধ্যমে অনলাইনে আয় করার জন্য আর্টিকেল লেখালেখি সবচেয়ে বেশী কার্যকর। 

কিছু দেশি ওয়েবসাইট আছে যেখানে অনলাইনে আর্টিকেল লিখে আয় করা যায়। তারা উপযুক্ত টাকা বিকাশে পেমেন্ট দিয়ে দেয়। অথবা ঝামেলায় যেতে চায়না। সরাসরি টাকা বিকাশে পেমেন্ট করে দেয়।

মোবাইল দিয়ে বাংলা লিখে আয় বিকাশে পেমেন্ট।

আর্টিকেল লিখে আয় করার এরকম কতগুলো ওয়েবসাইট সম্বন্ধে বুঝলাম। আমি তাদের রিভিউ গুলো দিয়ে দিবো। যাতে বুঝতে সুবিধা হয়। অন্যান্য সাইটের মতো তাদের অফারগুলোকে রিভিল করবো না। বরং সাইটগুলা কতটুকু বিশ্বস্ত, কিভাবে বেশি আয় করা যাবে সেগুলো বলবো।

কদিন আগে রিসার্চ করে প্রতিবর্তন ওয়েবসাইটটি পেলাম। বেশ ভালো রিভিউ আছে এর। আরো আছে টেকটিউনস। আর আপনার যদি কোন রকমের আর্টিকেল লেখার দক্ষতা নাই থাকে, শুধু কবিতা, গল্প লিখতে জানেন। তাহলে আছে বিশ্বস্ত গ্রাথোর ওয়েবসাইট। এবং আমি যতটুক জানলাম এবং নিজেও পার্সোনালি গ্রাথোরে কাজ করেছি। সাইটগুলো যেগুলো উল্লেখ করবো ওদের বিশ্বস্থতা শতভাগ। ওয়েবসাইটগুলো সম্বন্ধে জেনে নিন।


1. জে আইটিঃ অনলাইন আয়ের সমাধান। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট 

এই সাইটে আর্টিকেল রাংটিং এর সুবিধা আছে। পাশাপাশি আয় বিকাশে পেমেন্ট নেয়া যায়।

ওয়েবসাইটটির কর্মজীবনঃ

শুরুতেই এ সাইটে প্রতিটি আর্টিকেলের জন্য ১০৳ করে দেয়া হতো। আর ১০০৳ হলেই মোবাইল রিচার্জ। ৫০০ টাকাতে বিকাশে পেমেন্ট। ভালো আর্টিকেল দেখে ১০০৳ পর্যন্তও দিতো। পরবর্তীতে এসইও করা আর্টিকেল জন্য 100 টাকা দেয়া শুরু করে। প্রতি আর্টিকেলেই এরকম রেঞ্জ ছিল।

সদ্য নতুন তারা নিজের ওয়েবসাইটে আপডেট আনে। আপডেটের মধ্য দিয়ে সেটি করা হলো খুবই ভালো এবং কিছুক্ষেত্রে ঝটিল।

আয়ের নীতিমালা

তাদের নীতিমালা এরকম যে, সাবমিট করা অনলাইন আর্টিকেলটিতে 1000 ভিউ যখনই হবে, ঠিক তখনই তাকে 500 টাকা পেমেন্ট দেয়া হবে। এটি অনেকটা যুগান্তকারী। তবে কিছু ঝামেলার। কেননা সকল পোস্টে তো ১০০০ ভিউ আসবে না। তবে কত টাকা আসবে ওটা ভিউ এর উপর নির্ভর করে। অনেক ক্ষেত্রে 1000 ভিউ একটা আর্টিকেল আসা সম্ভব পর হয়ে যায়। এছাড়া যারা নিয়মিত আর্টিকেল লিখবে, তাদের বিভিন্ন সুবিধা দেবে বলে তারা উল্লেখ করেছে।

ওয়েবসাইটঃ blog.jit.com.bd

যেমনঃ ২০টি পোস্ট লিখলে টি-শার্ট দেয়া হবে। ওয়াও!!! পরবর্তীতে ৫০টি না কতটি যে মনে নেই। প্রায় ৬০টি পোস্ট করলে মোবাইল ফোন গিফট করা হবে। ইত্যাদি।

এখানে বিভিন্ন রেগুলার রাইটার আছে যারা নিয়মিত লেখালেখি করে। ভালো ইনকাম করতে চান? তবে সেখানে কাজ করুন। তবে প্রযুক্তি, অনলাইন ইনকাম অথবা বিভিন্ন টিউটোরিয়াল লিখতে চাইলে তারা কদর দিবে। সেখানে যেসকল ক্যাটাগরি আছে ওখানে লিখতে পারবেন। গল্প লেখালেখি, সৃজনশীল লেখালেখি ওখানে প্রযোজ্য না।

১০০০ ভিজিটরে ৫০০৳ রহস্য কি?

তারা আর্টিকেল নিয়ে কিভাবে বেশি টাকা পেমেন্ট করে? প্রথমত তাদের ওয়েবসাইট প্রতিটি আর্টিকেলে 1000 ভিউ হলে, নির্দিষ্ট সিপিএম, সিপিসি আসে। যেহতু তাদের অথোরিটি ভালো। এবং প্রযুক্তি ও ফিন্যান্স রিলেটেড সাইট, তাই সিপিসি রেট দারুন।

এছাড়া সকলেরই ড্যাসবোর্ড আছে। যার কারণে কত আয় হচ্ছে সেটাও দেখবেন। এবং নিজে কতটুকু নিচ্ছেন সেটাও দেখতে পাবেন। তাদের ধারণা যুগান্তকারী। তারা একটি ব্যবসা-সফল উদ্যোগ নিয়েছে। সকলকে আর্নিং সুবিধা দিয়ে বড় ব্লগসাইট দাড় করাতে চাইছে। অন্যান্য শীর্ষ ওয়েবসাইট যেমনঃ সামহোয়্যারইন ব্লগ, টেকটিউনস তারা যেভাবে যাত্রা শুরু করতে চেয়েছিল, জে-আইটি অথোরও ঠিক একই ভাবে যাত্রা শুরু করতে চাইছে। অর্থাৎ বিভিন্ন রাইটার থেকে ভালো ভালো পোস্ট নিচ্ছে।

বলা হচ্ছে 1000 ভিউতে 500 টাকা পেমেন্ট করা হবে। বিষয়টাতে আবার আসা যাক। সিপিসি রেট কিওয়ার্ডের উপর নির্ভর করে। ভালো কিওয়ার্ডে সিপিসি রেটও ভালো। ১০০০ ভিউতে কমে ২০টা ক্লিক পড়ে গেলে ইনকামও হবে বেশি। কমপক্ষে ১০ ডলার ইনকাম হবে। সিপিএম সহ ১২-১৫ ডলার। তার মধ্যে শুধু ৬ ডলার দেয়া হয় রাইটারকে।

জে-আইটি সাইটটি তো মানি ইনকাম, প্রযুক্তি রিলেটেড এটা মাথায় রাখা উচিত। সম্প্রতি “ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম 2022” কিওয়ার্ড নিয়ে টপ র্যাংক পোস্ট করেছিলাম। তবে এডসেন্স এপ্রুভ নেই বলে এড দেখিয়ে রেভিনিউ পাচ্ছি না । যেখানে ৩০ টাকা রেভিনিউ পার ক্লিক।

এবার ভাবুন ভালো অথোরিটি ও প্রযুক্তি নিশে আরো ভালো ৪০ টাকা রেভিনিউ তো আসবেই আসবে। তো কি ভাবলেন? ব্লগ সাইট খুলতে চান? দ্রুত খুলুন, যদি আর্টিকেল লিখা ভালো জানেন।

আবার, ফিন্যান্সের (অনলাইন আয়) বিষয় অনুযায়ী গুগোল অ্যাডসেন্সের একটা শর্ত আছে। বাংলাদেশের মতো দক্ষিণ এশিয়ার দেশের যেকোনো সাইটে মাসিক 50 হাজার পেজভিউ থেকে মাসিক কমপক্ষে ১ হাজার ডলার আয় করা সম্ভব হবেই। যেহেতু জে-আইটি সাইটটি এগুচ্ছে সেহেতু তারা রীতিমতো বেশি প্রফিট দেয়ার চেষ্টা করছে। পরবর্তীতে নিজেদের ব্যবসা ঠিক হয়ে গেলে, নিজেদের মতো করে আয় করা শুরু করবে।

প্রযুক্তি অথবা অনলাইন আয় ব্যাপারে লেখালেখি করতে আগ্রহী থাকলে এটি বেস্ট। আমি অবশ্যই বলবো, এখানে লেখালেখি করেন, এতে ভালো সুবিধা পাবেন। আমি বলবো, ভালো ভালো পোস্ট লিখে বেশি অর্জন করার চেষ্টা করুন। যাতে অনলাইনে আয় বেশি হয়। আর না হলে এটা এতটা সহজ হবে না।

2. প্রতিবর্তনঃ জীবন ও প্রযুক্তি বিষয়ক বাংলা ব্লগ। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট app ।

কিভাবে আয় হয়?

প্রতিবর্তন ওয়েবসাইটে একটি সহজ চিন্তা নিয়ে এগোচ্ছে আমার মনে হয়। কেননা তারা শুরুতেই বলেছে, 700 ওয়ার্ডের আর্টিকেল হলে 30 টাকা দেয়া হবে। এবং 1000 ওয়ার্ডের আর্টিকেল হলে 50 টাকা। এভাবে যত ওয়ার্ডের আর্টিকেল লেখা সম্ভব, তাতে বেশি বেশি টাকা প্রদান করা হবে। আর্টিকেল বিচার-বিবেচনা করে সাইটের অগ্রগতি নিশ্চিত করতে চাইছে।

আমার ধারণা, তাদের এডমিন যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেন, সেখানকার কিছু শিক্ষার্থী প্রতিবর্তনে আর্টিকেল লিখে যাচ্ছে। শিক্ষার দোয়ার আলো ছড়াবে, এটা খুবই সুন্দর। আমার ভাষ্যমতে, তারা বড় বড় আর্টিকেল চাইছে আর্টিকেল র্যাংক করানো জন্য।

ওয়েবসাইটঃ pratiborton.com

তারা নতুন কাজেই, তাদের ডোমেন অথরিটি কম। অর্থাৎ ব্যাকলিংক কম। এর জন্য সার্চ পেজে আর্টিকেল নিয়ে আসার জন্য বেশ দীর্ঘ আর্টিকেল লিখতে হয়। অনপেজ এসইও ভালোভাবে করতে হয়। এতে গুগল সার্চের ১ম পেজে চলে আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

এই সাইটে মোটামুটি সকল বিষয়ে আর্টিকেল লেখা যায়। আপনারা একবার আর্টিকেল লিখার পলিসি দেখে আসতে পারেন। লিঙ্কে ক্লিক করে চলে যান। তাদের আর্নিং প্রোগ্রামে সরাসরি প্রবেশ করুন। সেখান থেকে অনলাইনে বিকাশে পেমেন্ট দেওয়া হয়।

যখনই আপনার একটা আর্টিকেল পাবলিশ হবে, তখন সাথে সাথেই তারা সেটি ফেসবুক পেজে শেয়ার করবে। আপনার ফেসবুক আইডিতে ঐ আর্টিকেলটি শেয়ার করে স্ক্রিনশট দিতে হবে। তাদের ফেসবুক পেজে যোগাযোগ করলে সাথে সাথে বিকাশে পেমেন্ট করে দেবে। অর্থাত কখনোই পেমেন্ট দিতে দেরি করে না। মানে সঙ্গে সঙ্গে বিকাশে পেমেন্ট করে দেয়। দ্রুত মুহূর্তের মধ্যে পেমেন্ট নিয়ে নিতে প্রতিবর্তন সবচেয়ে বেস্ট। আর্নিং নীতিমালা পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

3. গ্রাথোরঃ লাল সবুজের লেখক।

নতুন, আর্টিকেল লিখার ক-খ জানেন না? তবে আপনাদের সামনে হাজির গ্রাথোর, লাল-সবুজের লেখম। গেস্ট ব্লগিং এর জন্য এই সাইটটি আমার খুবই বিরক্তিকর লাগে। এবং এদের আর্টিকেল কোয়ালিটিও খারাপ। তাদের আর্টিকেল গুলো কিছুটা কম কোয়ালিটি সম্পন্ন ও ছোটো। সত্যি বলতে এটি আমার দেখা সবচেয়ে আবর্জনা সাইট।

এবং তারা কখনও আর্টিকেল বিবেচনা করে আপনাকে পেমেন্ট করবে না। অর্থাৎ ছোট দৈর্ঘ্যের অথবা বাজে কোয়ালিটির আর্টিকেল হোক না কেন, তারা সেখানে যেভাবে পেমেন্ট করবে। একইভাবে যত ভালো এবং ট্রেন্ডিং কোয়ালিটির আর্টিকেল হোক না কেন তারা এক্ষেত্রে ওই একই পেমেন্ট করবে।

তো আমি পার্সোনালি সাজেস্ট করব যারা লেখালেখিতে কোনোরুপ দক্ষ নন, কখনো আর্টিকেল লেখালেখি করেননি। তারা একটা স্পেশাল রেঞ্জে পেমেন্ট পাবেন। বিশেষ করে প্রতি আর্টিকেলের জন্য ৮ টাকা করে পাবেন। প্রো মেম্বারসিপে প্রতি আর্টিকেলের জন্য ১০ টাকা করে পেমেন্ট করা হয়। প্রো মেম্বারশিপ নিতে ৬০০৳ টাকা লাগে। মেম্বারসিপ নিয়ে এতে দুই টাকারও ফায়দা নেই।

আমি অনেক আগেই কাজ করেছি। এবং তখন খুব নতুন ছিলাম। কিছুই বুঝতাম না যে কিভাবে আর্টিকেল লিখতে হয়? যখন নিজের ২-৪ টা আর্টিকেল র্যাংক করানো শিখলাম।

পরবর্তীতে বুঝলাম, আসলে এখানে ভালো লেখালেখি করার মূল্য দেয়া হয়না। যেমনটা টেকটিউনসে, প্রতিবর্তনে কিংবা জে-আইটিতে দেয়া হয়।

ওয়েবসাইটঃ grathor.com

আপনাদের কাছে একটা রিকোয়েস্ট এই ওয়েবসাইটে আপনাদের খুব একটা কস্ট করবেন না। কোনোভাবে পোষ্ট শেয়ার করার মাধ্যমে আয় করার জন্য এটি ভালো। সেখানে হাই-কোয়ালিটি পোস্ট লিখার দরকার নাই। কারণ হচ্ছে তারা সেটাকে কোনোভাবে মূল্যায়ম করবে না।

শুরুতেই গ্রাথোর সাইটের পোস্টগুলো সার্চ ইঞ্জিনের টপ লেভেল র্যাংক ছিল। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে অনেক পোস্টই সার্চ রেজাল্ট থেকে গায়েব হয়ে গিয়েছে। হয়তো তারা কোন একটা নিয়ম লঙ্ঘন করেছে অথবা তাদের পোস্টগুলো বর্তমান কোয়ালিটির সাথে মিলেনা। আপনারা ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার মাধ্যমে বুঝতে পারবেন অনেক বেশি আর্টিকেল লেখালেখি হয়। কিন্তু আর্টিকেলগুলো কোয়ালিটি বেশ খারাপ বলা চলে।

4. অর্ডিনারি আইটিঃ অনলাইন আর্নিং, কোর্স, ফ্রীল্যান্সিং জব।

আইডি আপনি যদি মোবাইলে মাসিক জব নিতে চান 8000 টাকা বেতনের তাইলে অর্ডিনারি আইটি হতে পারে প্রথম পছন্দ। মোবাইল দিয়ে অনলাইনে আয় করতে চান? তবে অডিনারি বেশ ভালো সাইট হবে। 

 এখানে আর্টিকেল লিখে আয় করা অসম্ভব কিছু না। তাদের আর্টিকেল লেখার জন্য বেশ কতগুলো কোয়ালিটি পলিসি আছে। কতগুলো রিকোয়ারমেন্ট আছে। সেগুলো পূরণ করে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন।

এখানে পুরো মাসিক বেতন নেয়ার ফ্রীল্যান্সিং জব নিতে পারেন। এখানে অবশ্য বিকাশে পেমেন্ট করা হয়। সপ্তাহে দুই থেকে তিনটি অথবা আরো বেশি আর্টিকেল লিখে দিলেই তবে তারা মাস শেষে 8000 টাকা বেতনের অনলাইনে আয় করার সুযোগ দিবে। তাদের কন্টেন্ট গুলো খুব ভালো মানের।

আর্টিকেল পাবলিশ করে এখানে যদি একবার গ্রহণযোগ্যতা পেয়ে যান, তবে সব সময়ের জন্য 8000 টাকা বেতনে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন।


ওয়েবসাইটঃ ordinaryit.com

আমি জানি, যারা ভালো আর্টিকেল রাইটার তাদের জন্য এই অ্যামাউন্টটা যায় আসে না। কারণ যদি নিজ থেকে ভালো আর্টিকেল লেখার দক্ষতা থাকে। আর একটু ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে নিলে সরাসরি এডসেন্স ব্যবহারের মাধ্যমে নিজের ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করা যায়।
বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম করর যেভাবে।

ভালো ব্লগারদের কাছে 8,000 টাকা কোন ব্যাপার না। ব্লগিং করে অনেক High-এমাজন্ট আয় করা সম্ভব। যদি একটি এডসেন্স একাউন্ট দিয়ে একাধিক একাউন্ট চালনা করা যায়।

যারা একটি বিশ্বস্ত উপায়ে মাসিক হাজার টাকা বেতনে আর্টিকেল রাইটার জব নিতে চান। তাদের জন্য অর্ডিনারি আইটি ভালো হবে। এবং আমি পার্সোনালি বলব সেখানে কাজ করার। কেননা বিশ্বস্ত তালিকায় এটি নাম্বার ১ য়ে আছে।তাদের আর্টিকেল রাইটিং নীতিমালা পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

6. টেকটিউন্সঃ প্রযুক্তিতে লিখে বিকাশে আয়।

বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট। টেকটিউনস সম্বন্ধে জানিনা এটা আসলেই মজার ব্যাপার। টেকটিউনসের মাসিক ভিজিটর প্রযুক্তিখাতে বেশ ভালো সংখ্যক।

প্রযুক্তি বিষয়ক সকল বিষয়ে আলোচনা হয় এখানে। প্রযুক্তির রিলেটেড বাংলা ব্লগের মধ্যে এর বেশ কদর আছে। প্রযুক্তি ব্লগগুলো থেকে বেশ ভালো আয় করা যায়।এখানে কাজ করা ব্লগাররা ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করে।

ওয়েবসাইটঃ techtunes.com

কিভাবে আর্টিকেল লিখবো? এখানে একটু ভিন্ন কিশিমে আর্টিকেল সাবমিট হয়। এখানে খুবই কম সময়ে একাউন্ট খুলা যায় এমনকি পোস্ট সাবমিট করা যায়। কিন্তু পোস্ট দিতে আয় করতে একটু অপেক্ষা করা লাগে। ধরেই, আয় করে নিবেন এমন না। তাদের বিশ্বস্ততা অর্জন করতে হয়।

পড়ুনঃ

সেখানকার অথোররা আপনার পোস্টগুলো আরেকবার রিভিউ করে আয় করার জন্য এপ্রুভ করে দিবে। তাদেরকে এর জন্য এপ্লিকেশনের মাধ্যমে জানান দিতে হয়। দ্বিধা বোধ করবেন না। সাইটে গেলেই সবকিছু পরিষ্কার হবে। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট করার উপায় জানুন।

তাদের বিশ্বস্ততা অর্জনে কয়েকটি আর্টিকেল লিখতে হয়। পরবর্তীতে এপ্রুভ হলে প্রতিটি আর্টিকেলের জন্য আপনাকে ঠিক 100 টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা পর্যন্ত পেমেন্ট করা হবে। চাইবেন এই সাইটে নিয়মিত কাজ করার। কারণ এখান থেকে অনেকেই নিজের ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করেছে। সাইটে শুধু নিজে ব্লগ লেখা যায় না।

এখানে লেখালেখি করে আর্টিকেল রাইটিং এ প্রফেশনাল হতে পারবেন। এখানে প্রযুক্তিবিষয়ক লেখালেখি প্রযোজ্য। এখানে আপনি ভাল আয় করার সুযোগ পাবেন। এখানে পেমেন্ট নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না। ওটা বিকাশে। টেকটিউনসের মত সাইট কখনো স্ক্যাম হয় না। পেমেন্ট অবশ্যই বিশ্বস্ততার সাথে নিবেন। আর হ্যাঁ অবশ্যই বিকাশে পেমেন্ট করা হয়।

যারা ব্লগিং করতে চান, অনলাইনে আয় করতে চান তারা টেকটিউনসের সাথে রিলেটেড লেখালেখি শুরু করতে পারেন। প্রযুক্তি বিষয়ক ব্লগসাইটের এমনিতেই অনেক কদর। তবে যে হারে প্রযুক্তি বিষয়ক সাইট আছে। বর্তমানে প্রযুক্তি ক্যাটাগরিকে অভারলোড বলা হচ্ছে।


মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট করার ফ্রীল্যান্সিং সাইট।

7. বিল্যান্সারঃ বাংলাদেশি ফ্রীল্যান্সিং

বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার সাইট বিল্যান্সার। কিছু সাইট আছে, যেগুলো বিল্যান্সার বাংলাদেশি ফ্রীল্যান্সিং শোনার পর পরই বেশ ভালো রিভিউ দিচ্ছে। “ফ্রিল্যান্সিং করে বিকাশে পেমেন্ট” এরকম কিওয়ার্ডে নিজের আর্টিকেল র্যাংক করাচ্ছে। অথচ জানা দরকার লাগে না যে এই সাইটে কিছু ঘাটতি আছে।

এখানে কেউ আপনাকে দিয়ে কাজটি করানোর পরে আপনাকে পেমেন্ট নাও করতে পারে। মানে প্রতারণা করলেও করতে পারে। আগে থেকে নিশ্চিত হয়ে তারপর কোন একটি কাজে বিড করা লাগে। এখানে কিছু সময় আর্টিকেল ভালো হারে ক্রয়-বিক্রয় হতো। তবে কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট আর্টিকেল ক্রয়-বিক্রয় করার জন্য বিজনেস শুরু করে দিয়েছে।
পড়ুনঃ
পিটিসি সাইট থেকে ইনকাম ২০২২। 

বিল্যান্সারে বাংলাতে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। ওয়েবসাইট ডিজাইনিং, লোগো ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি জব, ম্যানেজমেন্ট সবকিছুই আছে। কিন্তু তাদের সেখানে প্রজেক্ট সংখ্যা কম, যেখানে বিড করা যাবে । বৈদেশিক ফ্রিল্যান্সিং সাইটের মত অত উপার্জন করা যায় না। এগুলো যদি ভাল কোয়ালিটির হতো, তবে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা কখনো ফাইবারে বসে থাকত না। অবশ্যই এখানে সহজ নিয়মে কাজ করতে চলে আসত।

ওয়েবসাইটঃ blancer.com


8. কাজ কি ডট কমঃ ফ্রীল্যান্সিং সাইট।

আরো আছে কাজ কি ডট কম। বিল্যান্সারের চাচাতো ভাই। এখানেও বিকাশে পেমেন্ট করা হয়। ফ্রিল্যান্সিংয়ে থাকলে আপনি নিজের ক্যারিয়ার শুরু করুন। সেখানে অনেক অর্জন করা সম্ভব। ফ্রীল্যান্সিংয়ে আপনার প্রোফাইল আপনার মূল পরিচয় বহন করবেন। এ জন্য আপনার প্রোফাইল যথেস্ট বয়স হতে হয়। আর কাজ কি ডট কম থেকেও উপার্জন করা যায়। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট সম্বন্ধে জানুন


মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার বোনাস ওয়েবসাইটঃ

9. Fiverr.com

আমি একটা বোনাস ওয়েবসাইটে কথা বলছি। সেটা হলো fiverr.com। আমার পরিচিত অনেকেই আছে ফাইবারে বেশ ভালো উপার্জন করছে। তারা অনেকেই দিন দিন 10-20 ডলার করে আর্নিং করছে। সেখানে কিছুদিন কাজ করছে। আর কিছুদিন ক্লায়েন্ট এর জন্য বসে থাকছে। fiverr.com য়ে নিজে একটি শপ(মজা করে বলা) খুলে নিতে পারেন।

অনলাইন শপ, যেখানে আপনি কাস্টমারদের প্রয়োজন পূরণ করতে পারেন। সেখানে কখনো কখনো লোগো ডিজাইন, অফিশিয়াল কার্ড ডিজাইনার কনটেস্ট হয়। সকল সেক্টরের কাজ পাওয়া যায়। আপনি আপনার প্রোফাইল নিয়ে বসে থাকবেন, বিদেশি ক্লায়েন্টরাই আপনার কাছে কাজ নিয়ে আসবে। কন্টাক্ট করে কাজ করিয়ে নিবে সেখানে নিজের প্রজেক্ট জমা দিলে তা যদি তাদের ভাল লাগে তবে অবশ্যই ভালো ইনকাম হবে।

এরকম আমার আশেপাশে কিছু আত্মীয় আছে যারা অবসরে ফাইবারে বেশ ভালো কাজ করছে। এবং এখানে কাজ করার জন্য বেশি অভিজ্ঞতা প্রয়োজন পড়ে না। অর্থাৎ বেশি দিন যাবত কাজ করতে হয়না। নতুন হলেও সেখানে কাজ পাওয়া যায়, যদি কাজ আগে থেকেই জানেন।

আবার ফটোশপ ইলাস্ট্রেটর একটু ভালো জানলেই সেখানে কাজ করা যায়। তো আমরা অনেকেই কোন একটা ইমেজ সেটা যাই হোক না কেন সেটার ব্যাকগ্রাউন্ড সহজে রিমুভ করতে পারি। ফাইভারে এমনও হয় যে একটা ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করার জন্য 5 ডলার পেমেন্ট করে।(এটা সত্য ঘটনা) যেটা আসলে 10 সেকেন্ডের ব্যাপার মাত্র। অর্থাৎ বিদেশি মানুষগুলো এতো আলসে হচ্ছে যে অনলাইনে পুরোপুরি নির্ভর। ছোটখাটো কাজ গুলো ডলার ব্যবহারে করিয়ে নিয়ে নিচ্ছে। সেখানে আমাদের যুবকেরা খুব দারুণ সুযোগ পাচ্ছে নিজের অনলাইন ক্যারিয়ার গড়ার জন্য। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করার জন্য।

এবং fiverr.com এ কাজ করার জন্য আমি বলবোই বলবো। এটা আসলে অনেক দারুন। সেখানে গিগ তৈরি করে নিমিষের ডলার আয় করতে পারেন। পেমেন্টের জন্য বাংলাদেশে পেওনিয়ার একাউন্ট তৈরী করতে পারি। সেটাতে একান্তই কোনো ঝামেলা নেই। ন্যাশনাল আইডি কার্ড ব্যবহারে তৈরি করে নেয়া যায়।

পরবর্তীতে নিজের ব্যাংক একাউন্টের সাথে সেটা অ্যাড করে সহজে মানি লেনদেন করা যায়। যেহেতু বিদেশ থেকে মুদ্রা নেয়ার ব্যাপারে ভাবছেন সেহেতু পেউউনার বেশ ভালো হবে। সেখানে আপনি শুধু টাকাটা জমা রাখতে পারেন পরবর্তীতে যেভাবেই হোক আপনি সেটি তুলে নিতে পারবেন। যেখানে পেপাল একাউন্ট খুলা অনেকটাই ঝামেলার।


10. হইচই বাংলা।

হইচই বাংলাদেশের জনপ্রিয় গেস্ট ব্লগিং সাইট। যারা গেস্ট ব্লগিং করে অনলাইনে আয় করতে চায় তাদের জন্য এটা বেশ উপযোগী। প্রতিটি পোস্টের জন্য 100 টাকা করে সম্মানী দেয়া হয়। এবং তাদের ওখানে হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জন করা সম্ভব। এবং 500 টাকা হলেই মূলত বিকাশে ক্যাশ আউট দেয়া সম্ভব। এখানে অনলাইনে ইনকাম করার জন্য প্রতিনিয়ত লেখালেখি করতে হয়।

গেস্ট ব্লগিং মানে অপরের ব্লগ সাইটে নিজে গিয়ে লেখালেখি করা। এ নিয়ে আমি একটি অতিব কার্যকরী ব্লগ লিখে রেখছি। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট নিয়ে আমরা আলোচনা করছি। অথোরিটি সাইট মানে ওই সাইটটি যেখানে আমি গেস্ট ব্লগিং করবো। তো অথোরিটি সাইটের সুবিধা হলো একটি ওয়েবসাইট খোলার পর তারা একটি উদ্ভাবনী চিন্তা নিয়ে সাইটটি পরিচালনা করছে।

অর্থাৎ তারা নিজেরা পোস্ট দিচ্ছে না। বরং গেস্ট ব্লগারদের থেকে অনেকটাই সুবিধা নিচ্ছে। এটি একটি বিশেষ উদ্যোগ। এ উদ্যোগ ব্যবহার করে তারা নিমিষের কর্মসংস্থান করে দিচ্ছে অনেক লোকের। নিজেরাও ভালো আয় করার সুবিধা নিচ্ছে।

যদি এরকম ওয়েবসাইটগুলো নিয়ে চিন্তাভাবনা করেন, কখনো যদি কোন ওয়েবসাইট থেকে আয় করার চিন্তা ভাবনা করেন। অথবা নিজের ব্লগসাইট খুলেন, অথবা কোনো একটি ই-কমার্স সাইট খুলতে চান তবে এই উদ্যোগটি কাজে লাগাতে পারেন। এটি অসাধারণ কনসেপ্ট।

যদি দেখুন সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলো যেমনঃ টেকটিউন্স, সামহোয়্যারইন ব্লগ সেগুলোও মূলত ওই একই কনসেপ্ট নিয়ে তৈরি। তারপরও বেশ ক'জন ব্লগার ওয়েবসাইটের শীর্ষে আছে ।তারা আসলেই অনেক অনন্য।


পরিশেষে আমি কি সফল?

আমি আলোচনা করেছি বিকাশে পেমেন্ট করে এমন কতগুলো ওয়েবসাইট। কিংবা মোবাইল দিয়ে অনলাইনে আয় বিকাশে পেমেন্ট। যতটুকু পড়লেন, পড়ে আপনি তা-ই জানতে পারলেন যা আমি জানি। বিকাশে পেমেন্ট করার বিশ্বস্ত সাইট হাতে গোনা এই কটা-ই।

বিকাশে পেমেন্ট নেয়ার সাইট বলতে আমি এই কটা সাইটকেই বুঝি। যদি আপনাদের কাছে এর চেয়েও আরো ভালো কোন বিকাশে পেমেন্ট করার সাইট থাকে তবে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এতে অন্যরা সুবিধা লাভ করবেন। দোয়া রাখবেন।খোদা হাফেজ।💝

পড়ুনঃ
Rakib

রাকিব "এক্সপার্ট বাংলাদেশ" এর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক। সে অবসর সময়ে ব্লগিং ও লেখালেখি করতে ভালোবাসে। তাছাড়াও, অনলাইনে নতুন কিছু শেখা তার প্রধান শখ।

Post a Comment

কমেন্ট করার মিনতি করছি। আমরা আপনার কমেন্টকে যথেস্ট মূল্য প্রদান করি। এটি আমাদের সার্ভিসের অংশ।

তবে কোনো ওয়েবসাইট লিংক প্রকাশ না করার অনুরোধ রইল।

Previous Post Next Post