আপনি কি অনলাইনে ভিডিও দেখে প্রতিদিন ৫০০ ১০০০ টাকা আয় করার guide bangla তে খুজছেন? তাহলে এ ব্যাপারে আমরা আপনাকে সহযোগিতা করতে পারি, বিশ্বস্ত তথ্য দিয়ে। ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে করার পরিমাণ এবং কোয়ালিটি খুবই কম হয়।
তারপরো আমি ইন্টারনেটের অন্যান্য স্প্যামিং সাইট থেকে কয়েকশ গুণ ভালো সাইট নিয়েই আলোচনা করব। যাতে আপনাদের এ বিষয়ে আর স্প্যামিংয়ের স্বীকার না হতে হয়।
তাছাড়াও আপনাদের কাছে কিছু ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করার অ্যাপস দেখাব। তাহলে চলুন দেরী না করে শুরু করি।
ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে কি সম্ভব?
প্রথমে আপনাকে কিছুটা ধারণা দিয়ে দেই। যে এসব ওয়েবসাইট থেকে আয় করার উপায় কি রকম? এসব সাইট আপনাকে স্পন্সর করা ভিডিও গুলো দেখিয়ে থাকে।অথবা কোনো এপ্লিকেশন একটি নির্দিষ্ট সময় ব্যাপী চালানোর কথা বলে। এভাবে আয় করা যায়।
এখন প্রকৃত পক্ষে কোনো নির্দিষ্ট অ্যাপ বা ওয়েবসাইটও নেই যেখান থেকে পেমেন্ট বিকাশে পাওয়া যাবে। তবে ঘাবড়ালে হবে না। এক্ষেত্রে বিকাশে টাকা পাওয়ার কিছু উপায় শেয়ার করা যাবে।
২০টি লেজিট ওয়েবসাইট, যারা আপনাকে পেমেন্ট দিবে। তাদের সম্পর্কে আলোচনা করা যাক।
সাইটগুলোর লিংক এদের নামের উপর ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন। সেখানেই আছে।
ভিডিও দেখে ইনকাম করার অ্যাপ গুলো কি কি?
আপনাদের ২০টি ওয়েবসাইট কিংবা এপের বর্ণনা দেব। যেখান থেকে সহজেই ভিডিও দেখে আয় করতে পারবেন। অনলাইনে আয় করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ভিডিও দেখে বা এড দেখে আয়।
এরকম কতগুলো সাইট বা এপস আছে। যেখান থেকে এড বা ভিডিও দেখে টাকা আয় করা যায়।
সাইটগুলোর লিংক এদের নামের উপর ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন। সেখানেই আছে।
১। National Consumer Panel। অনলাইন সার্ভে, ছোটো ভিডিও প্ল্যাটফর্ম।
এটি এমন একটি কোম্পানি যারা কাস্টমারদের বিভিন্ন তথ্য-ব্যবহার সম্পর্কিত ডাটা সংগ্রহ করে। মানে তথ্য সংগ্রহ করে। এজন্য তারা জরিপ কিংবা ভিডিও আকারে জরিপ প্রদান করে। সেগুলো পূরণ করেও আপনি এখানে আয় করতে পারেন।
তার আগে ভিডিও জরিপ সম্বন্ধে ধারণা দিয়ে রাখি। ভিডিও জরিপ এমন একটি জরিপ ব্যবস্থা, যেখানে ভিডিও দেখে টাকা আয় করা যায়। একই সাথে জরিপও পূরণ করা সম্ভব।
তার আগে ভিডিও জরিপ সম্বন্ধে ধারণা দিয়ে রাখি। ভিডিও জরিপ এমন একটি জরিপ ব্যবস্থা, যেখানে ভিডিও দেখে টাকা আয় করা যায়। একই সাথে জরিপও পূরণ করা সম্ভব।
এবং সে ভিডিওতে বিভিন্ন পণ্যের সম্বন্ধে জানা যায়। আর এই মাধ্যমে মূলত সাইটে ইউজারদের অর্থ দিয়ে থাকে।
এখানে যে সকল জরিপ আছে সেগুলো পূরণ করার মাধ্যমে আপনাদের থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করবে। এবং তার বদলে যথাপোযুক্ত অর্থ প্রদান করবে। এটি ডাটা এন্ট্রি জব এর মত নয়।
বরং এটি আপনার কাছ থেকে বিভিন্ন ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে নিবে।ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ গুলোতেও উপার্জিত অর্থ পরে আমার দেখানো উপায়ে বিকাশে ট্রান্সফার করে নিতে পারবেন।
এর এপ ব্যবহার করে অ্যান্ড্রয়েড কিংবা আই-ফোনের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রোডাক্ট স্ক্যান করতে পারেন। কিংবা এই এখানে এই সাইটের নিজস্ব অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন।
এর এপ ব্যবহার করে অ্যান্ড্রয়েড কিংবা আই-ফোনের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রোডাক্ট স্ক্যান করতে পারেন। কিংবা এই এখানে এই সাইটের নিজস্ব অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন।
এখানে যত বেশি জরিপ পূরণ করবেন, তত বেশি আয় করতে পারবেন। এর নিজস্ব অ্যাপ আছে। সেখান থেকে জরিপ পূরণ করলে আয় করা যায়। এখান থেকে এন সি পি পয়েন্ট অর্জন করতে পারেন।
সে পয়েন্টগুলো পরবর্তীতে গিফট কার্ড কিংবা অনলাইন ক্যাশ নেয়ার জন্য রিডিম করে নিতে পারেন। ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ কি কি সেগুলো জানব।
২। AppNana তে টাকা ইনকাম করুন
এপনানা এমন একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। যেখানে ভিডিও দেখার পরিবর্তে পয়েন্ট রিডিম করার ব্যবস্থা আছে। এটি জনপ্রিয় অনলাইন এপ্লিকেশন।যেটি প্লে স্টোর থেকেও ডাউনলোড করা যায়। এখানে আপনি পয়েন্ট জমিয়ে এমাজন গিফট কার্ড, গুগল গিফট কার্ড রিডিম করতে পারেন।
পয়েন্ট গুলো আপনারা ২০-৩০ সেকেন্ডের ভিডিও দেখে রিডিম করতে পারবেন। এখানে বন্ধু-বান্ধব রেফার করার মাধ্যমেও আয় করা যায়। যখন কেউ আপনার রেফারটি গ্রহণ করবে। সাথে সাথে ২৫০০ পয়েন্ট নিয়ে নিতে পারবেন।
এপনানার মিনিমাম পে-আউট হলো ২ ডলার। যেটি পেপাল অথবা গুগল গিফট কার্ড রিডিম করে নিতে পারেন। গত ব্লগে আমি দেখিয়েছিলাম কিভাবে পেপাল বিজনেস একাউন্ট তৈরি করে নিতে হয়। যেখানে আমি আমার লাইভ একাউন্টে টিউটোরিয়ালসহ দেখিয়েছি। দেখতে নিচের ব্লগটি পড়ুনঃ
এখানে আপনাকে সিমপ্লি রেজিস্ট্রার করতে হয় জি-মেইল একাউন্ট ব্যবহার করে। সাথে পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে। তারপর এটি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
পয়েন্ট গুলো আপনারা ২০-৩০ সেকেন্ডের ভিডিও দেখে রিডিম করতে পারবেন। এখানে বন্ধু-বান্ধব রেফার করার মাধ্যমেও আয় করা যায়। যখন কেউ আপনার রেফারটি গ্রহণ করবে। সাথে সাথে ২৫০০ পয়েন্ট নিয়ে নিতে পারবেন।
এপনানার মিনিমাম পে-আউট হলো ২ ডলার। যেটি পেপাল অথবা গুগল গিফট কার্ড রিডিম করে নিতে পারেন। গত ব্লগে আমি দেখিয়েছিলাম কিভাবে পেপাল বিজনেস একাউন্ট তৈরি করে নিতে হয়। যেখানে আমি আমার লাইভ একাউন্টে টিউটোরিয়ালসহ দেখিয়েছি। দেখতে নিচের ব্লগটি পড়ুনঃ
এখানে আপনাকে সিমপ্লি রেজিস্ট্রার করতে হয় জি-মেইল একাউন্ট ব্যবহার করে। সাথে পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে। তারপর এটি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
যদি পেপাল ব্যবহার করেন, তাহলে সাথে সাথে পেমেন্ট রিডিম করতে পারবেন। আর গিফট কার্ড হলে, রিডিম কোর্ড ১ সপ্তাহ পর আসে।
৩। SuccessBux । সহজেই ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে
সাক্সসেস বাক্স একটি অনলাইন ওয়েবসাইট। এটি আরেকটি ফ্রী ওয়েবসাইট। যে্টি ভিডিও দেখে টাকা আয় করার সুবিধা দেবে। এই ওয়েবসাইট রেগুলার ইউজারদেরকেই কেবল এলাও করে।এখানে কোনো ভিডিও রান করে, আপনি দরকারী কাজে যেতে পারবেন না। বরং মাঝে মধ্যেই ভিডিও তে ক্লিক করতে হয়।
এখানে আয় করার কিছু উপায় আছে। প্রথমত এখানে ভিডিও দেখে টাকা উপার্জন করা যায়। আবার অনলাইন রেডিও শুনেও আয় করা যায়। এছাড়াও রেফার করে।
এখানে আয় করার কিছু উপায় আছে। প্রথমত এখানে ভিডিও দেখে টাকা উপার্জন করা যায়। আবার অনলাইন রেডিও শুনেও আয় করা যায়। এছাড়াও রেফার করে।
আবার অন্যের প্রোডাক্ট টেস্ট বা রিভিও করেও আয় করা যায়। এখানে ১০ মিনিট ধরে যেকোনো রেডিও শুনলেই পাবেন $0.005।
এখানে কিছু পেইড মেম্বারসিপ আছে। যেগুলো টাকা দিয়ে কিনে নিলে, আপনি আপনার রেফারদের থেকে ১০০ ভাগ আয় পাবেন। রেফার করার ভালো প্রতিভা থাকলে এই ওয়েবসাইট আপনার জন্য। এখানে মিনিমাম ১ ডলার উইথড্র করতে পারবেন। উইথড্র করার উপায় পেপাল কিংবা পেয়জা।
এখানে কিছু পেইড মেম্বারসিপ আছে। যেগুলো টাকা দিয়ে কিনে নিলে, আপনি আপনার রেফারদের থেকে ১০০ ভাগ আয় পাবেন। রেফার করার ভালো প্রতিভা থাকলে এই ওয়েবসাইট আপনার জন্য। এখানে মিনিমাম ১ ডলার উইথড্র করতে পারবেন। উইথড্র করার উপায় পেপাল কিংবা পেয়জা।
৪। Swagbucks: অনলাইনে বেস্ট ভিডিও-সার্ভে প্ল্যাটফর্ম
সোয়াগ বাক একটি আন্তর্জাতিক মানের জরিপ পূরন করার সাইট। জরিপ পূরণ করা শিখে নিতে পারলে, অনলাইনে জরিপ পূরন করেই প্রচুর টাকা ইনকাম করা যায়।২০০৫ সালে লঞ্চ হওয়া সোয়াগবাক একটি ক্যালিফোর্নিয়া ভিত্তিক কোম্পানি। যেটি অনলাইনে এড দেখার জন্য টাকা পে করে।
অহ না, এটি ডলার পে করে। সোয়াগবাক অনলাইন দুনিয়ায় সবচেয়ে পুরাতন এবং জনপ্রিয় সাইট। এর যথেষ্ট খ্যাতি আছে। তারা আসলেই অর্থ আয় করার সুযোগ দেয়। যারা তাদের দেয়া ভিডিওগুলো ওয়াচ করে বা দেখে তারা আয় করে।
তারা বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখার জন্য অর্থ প্রদান করে। পেমেন্ট দেয়। সেটা হতে পারে ইউটিউবে ভিডিও অথবা কোন ভিন্ন সাইটের ভিডিও।
তারা বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখার জন্য অর্থ প্রদান করে। পেমেন্ট দেয়। সেটা হতে পারে ইউটিউবে ভিডিও অথবা কোন ভিন্ন সাইটের ভিডিও।
এমনকি কখনো কখনো কোনো বিশেষ সাইটে টিভি দেখার মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। কিংবা তাদের নিজস্ব কোন ভিডিও যদিও ভিউ করেন, তাহলে সেখান থেকে আয় করার সুযোগ দিবে।
যেহেতু এটি একটি জরিপ সাইট। সেহেতু এখানে জরিপ পূরণ করে, অনলাইনে এড দেখে, আরো নানা ভাবে আয় করা যায়। এমনকি অনলাইনে শপিং করলেও তারা বিভিন্ন ডিসকাউন্ট দেয়। ডিসকাউন্ট কুপন ইউজ করে আয় করা যায়।
সোয়াগবাক তার ব্যবহারকারীদেরকে মোট $275,000,000 ক্যাশ এবং গিফট কার্ড প্রদান করেছে। ভিডিও দেখার পাশাপাশি, তারা যে সকল কাজের জন্য আপনাকে অনলাইনে অর্থ প্রদান করবেঃ
১) অনলাইন শপিং।
২) অনলাইন সার্ভে পূরণ। ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম 2022।
৩) তাদের অফার গুলো পূরণ করা।
৪) ওয়েব ব্রাউজিং।
৫) ওয়েবসাইটে কোন কিছু সার্চ করা।
৬) অনলাইনে কিংবা নিজের মোবাইলে বিভিন্ন। ধরনের গেম ইন্সটল করা।
৭) গেম খেলা।
৮) তাদের মোবাইলে এপ ব্যবহার করা। প্রভৃতি।
এখানে কিছুসংখ্যক ভিডিও দেখেই এস বি পয়েন্ট কামিয়ে নিতে পারেন। ভিডিও দেখার ক্যাটাগরী গুলো হলোঃ ফ্যাশন, ভ্রমণ,খাবার,স্বাস্থ্য,রান্না-বান্না।
সোয়াগবাক তার ব্যবহারকারীদেরকে মোট $275,000,000 ক্যাশ এবং গিফট কার্ড প্রদান করেছে। ভিডিও দেখার পাশাপাশি, তারা যে সকল কাজের জন্য আপনাকে অনলাইনে অর্থ প্রদান করবেঃ
১) অনলাইন শপিং।
২) অনলাইন সার্ভে পূরণ। ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম 2022।
৩) তাদের অফার গুলো পূরণ করা।
৪) ওয়েব ব্রাউজিং।
৫) ওয়েবসাইটে কোন কিছু সার্চ করা।
৬) অনলাইনে কিংবা নিজের মোবাইলে বিভিন্ন। ধরনের গেম ইন্সটল করা।
৭) গেম খেলা।
৮) তাদের মোবাইলে এপ ব্যবহার করা। প্রভৃতি।
এখানে কিছুসংখ্যক ভিডিও দেখেই এস বি পয়েন্ট কামিয়ে নিতে পারেন। ভিডিও দেখার ক্যাটাগরী গুলো হলোঃ ফ্যাশন, ভ্রমণ,খাবার,স্বাস্থ্য,রান্না-বান্না।
রাজনীতি, খেলাধুলা নিয়ে সারভে করেও আয় করা যায়। এখানে প্রথমবার সাইন আপ করলেই ৫০ এস বি পয়েন্ট দেয়া হয়।
এই এস বি পয়েন্টগুলা গিফট কার্ড হিসেবে রিডিম করে নিতে পারেন। গিফট কার্ড কিভাবে রিডিম করতে হয় তা ব্লগের একেবারে নিচে বলা আছে।
সোয়াগ বাক প্রায় ১৩ বছর ধরে পে করে যাচ্ছে। সোয়াগবাকে ভালোমতো কাজ করার জন্য সবচেয়ে বেস্ট Tree VPN.
এখানে জরিপ পূরণ করে পয়েন্ট জমিয়ে রাখতে পারবেন। নিজের মতামত শেয়ার করে আয় করতে পারেন। যেকোনো মন- পছন্দের গেম খেলে টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন।
৫। iRazoo: আয় হবে ইচ্ছেমতো
সার্ভে পূরণ কিংবা ভিডিও দেখা এই দুই উপায়ে এখান থেকে অতিরিক্ত টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন।এখানে জরিপ পূরণ করে পয়েন্ট জমিয়ে রাখতে পারবেন। নিজের মতামত শেয়ার করে আয় করতে পারেন। যেকোনো মন- পছন্দের গেম খেলে টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন।
এখানে আই-রেজু সার্চ আছে। যেখানে প্রতিটি সার্চের জন্য পাবেন ২৫ পয়েন্ট করে।
আপনি ৩০০০ পয়েন্ট কালেক্ট করে নিবেন। এবং সাথে সাথে গিফট কার্ড রিডিম করে নিতে পারেন। এখানে গুগল গিফট কার্ড, এমাজন,ওয়ালমার্ট, বেস্ট বায় গিফট কার্ড রিডিম করতে পারবেন।
আপনি ৩০০০ পয়েন্ট কালেক্ট করে নিবেন। এবং সাথে সাথে গিফট কার্ড রিডিম করে নিতে পারেন। এখানে গুগল গিফট কার্ড, এমাজন,ওয়ালমার্ট, বেস্ট বায় গিফট কার্ড রিডিম করতে পারবেন।
এখানে ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে নেয়া আংশিক সম্ভব।
৬। Dollartune: ভিডিও দেখে ডলার উপার্জন
Dollar Tune একটি রিসেন্ট প্রতিষ্ঠান। যেটি পেটিএমেও টাকা উইথড্র করে। কিন্তু পেমেন্ট বিকাশে বিকাশে দেয় না। তবে শেষে আমি একটি উপায় দেখাব, যাতে করে ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে নিতে পারবেন।তাছাড়াও এখানে গিফট কার্ড রিডিম করার সুবিধা দেয়। গিফট কার্ড ভালো দামে বিক্রি করে চাইলে আরো বেশি উপার্জন করতে পারেন। এমনকি পেমেন্ট বিকাশেও নেয়া সম্ভব।
এখানেও পয়েন্ট নিয়ে আয় করা লাগে। বিভিন্ন ক্যাটাগরীর ভিডিও দেখলেই বিভিন্ন হারে পয়েন্ট নিতে পারবেন।
এই প্ল্যাটফর্মে ১ লাখেরও বেশি ইউজার কাজ করে। বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানী এখানে স্পন্সর করে। যেমনঃ Nissan, Big Bazar, Fbb, Raymond ইত্যাদি।
এখানেও পয়েন্ট নিয়ে আয় করা লাগে। বিভিন্ন ক্যাটাগরীর ভিডিও দেখলেই বিভিন্ন হারে পয়েন্ট নিতে পারবেন।
এই প্ল্যাটফর্মে ১ লাখেরও বেশি ইউজার কাজ করে। বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানী এখানে স্পন্সর করে। যেমনঃ Nissan, Big Bazar, Fbb, Raymond ইত্যাদি।
৭। InboxDollars
InboxDollars ও একটি বেশি পে করা সাইট। এখানে ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করা যায়। আবার এড ওয়াচ করবার জন্য পেমেন্ট দেয়া হয়।এখানেও বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে ভিডিও ওয়াচ করার সুযোগ দেয়া হয়। এটা স্প্যামিং মনে হলেও সত্যি যে, এখানে প্রথম বার এন্ট্রি বোনাস দেয়া হয় ৫ ডলার। এর জন্য শুধুমাত্র একটি ভিডিওর শর্ট ক্লিপ দেখতে হয়।
পড়ুনঃ
এখানে পেপাল, গিফট কার্ডস এর মাধ্যমে পেমেনট দেয়া হয়।
৮। My Points: জনপ্রিয় পিটিসি সাইট
My Pointsও অন্যান্যদের মতো জনপ্রিয় একটি এপলিকেশন সাইট। এই এপটি আপনাকে জরিপ পূরণ করার জন্য বলবে। ওয়েব সার্চ করার জন্য বলবে। এর পরিবর্তে ডলার পেমেন্ট দেয়া হয়।এছাড়াও এখানে ইমেইল রিডিং এর জন্য পে করা হয়। আপনার ইমেইল ঠিকানায় প্রতিদিন পেইড মেইল আসবে। সেগুলো পড়েও ইনকাম করা যায়। এড ওয়াচ করে আয় করা এখানকার জনপ্রিয় মাধ্যম।
একটি নির্দিষ্ট টপিক বাছাই করে সে টপিকের উপর দৈনিক ৫০০ এরও বেশি পয়েন্ট ইনকাম করতে পারবেন। এড দেখে, হলিউডের নিউজ দেখেও আয় করা যায়।
প্রথমবার এখানে সাইন আপ করলেই স্বাগত বোনাস হিসেবে একটি ডিসকাউন্ট কুপন দেয়া হয়। যেটি ব্যবহার করে শপিং করতে পারি।
একটি নির্দিষ্ট টপিক বাছাই করে সে টপিকের উপর দৈনিক ৫০০ এরও বেশি পয়েন্ট ইনকাম করতে পারবেন। এড দেখে, হলিউডের নিউজ দেখেও আয় করা যায়।
প্রথমবার এখানে সাইন আপ করলেই স্বাগত বোনাস হিসেবে একটি ডিসকাউন্ট কুপন দেয়া হয়। যেটি ব্যবহার করে শপিং করতে পারি।
৯। Paid2YouTube: একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম
Paid2YouTube আরেকটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। যেটি তার ইউজারদের কোনো নির্দিষ্ট ইউটিউব ভিডিও মনিটাইজ করার জন্য অর্থ প্রদান করে।এখানে যেকোনো ইউটিউব ভিডিও এডভার্টাইজিং এর সাথে ওয়াচ করতে হয়। যত বেশি এডে ক্লিক করবেন। তত বেশি আয় করতে পারবেন।
এখানে বন্ধুদের রেফার করেও আয় করে নিতে পারেন। আবার যেসকল ভিডিও এখানে সচরাচর দেখেন, সেগুলোতে রেটিং করেও আয় করা যায়। ভিডিওতে কমেন্ট করে কিংবা সাবস্ক্রাইব করেও আয় করা যায়।
যত বেশি কমার্সিয়াল ভিডিও দেখবেন। এখানে ঠিক তত বেশিই আয় হবে। এখানে প্রতি ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করতে পাবেন ০.০০৫ ডলার। এইবার আসি, আসল কথায়।
এখানে বন্ধুদের রেফার করেও আয় করে নিতে পারেন। আবার যেসকল ভিডিও এখানে সচরাচর দেখেন, সেগুলোতে রেটিং করেও আয় করা যায়। ভিডিওতে কমেন্ট করে কিংবা সাবস্ক্রাইব করেও আয় করা যায়।
যত বেশি কমার্সিয়াল ভিডিও দেখবেন। এখানে ঠিক তত বেশিই আয় হবে। এখানে প্রতি ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করতে পাবেন ০.০০৫ ডলার। এইবার আসি, আসল কথায়।
যখনি এখানে ১০ ডলার আয় করে নিতে পারবেন। তা পেপালে উইথড্র করিয়ে নিতে পারবেন। আর এর পরবর্তীতে, প্রতি ভিডিও দেখলেই পাবেন ০.০১ ডলার করে।
একটি কমেন্ট করলেই পাবেন ০.১০ ডলার করে। আবার একটি সাবস্ক্রিপশন করে নিয়ে নিতে পারবেন ০.৩৫ ডলার। এটা কোনো স্প্যামিং না। আমার সাইটে কোনো স্প্যামিং এলাও নেই।
১০। Ibotta
Ibotta হলো এমন একটি সাইট। যেটি আপনাকে ডেইলি খরচের জন্য আসল অর্থ দিবে। এখানে আপনাকে তা ইনকাম করে নিতে হবে।এখানে আপনি চাইলে এড দেখেও আয় করে নিতে পারেন। এপটি আপনাকে কোনো জাংক বা স্প্যাম লিংক পাঠাবে না।
এখানে সহজ সহজ উত্তর দিয়েও ক্যাশ কুপন রিডিম করে রাখতে পারেন। পরবর্তীতে তা ব্যবহার করতে পারবেন কোনো কিছু কেনা কাটা করতে।
এই সাইট গুলোর মধ্যে আমার পারসোনালি ভালো লেগেছে সোয়াগ বাক। এটি ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরীতে মুভি বা ভিডিও দেখার বিনিমিয়ে অর্থ দিয়ে থাকে। এভাবে এখানেও ভিডিও দেখে টাকা আয় করা যায়
এখানে বন্ধুদের রেফার করার মাধ্যমে অনলাইনে আয় করা সম্ভব। অন্যান্য সাইট গুলোর মত মুভির ট্রেইলার সরবরাহ করে রাখে। যেখান থেকে আয় করা সম্ভব।
এখানে সহজ সহজ উত্তর দিয়েও ক্যাশ কুপন রিডিম করে রাখতে পারেন। পরবর্তীতে তা ব্যবহার করতে পারবেন কোনো কিছু কেনা কাটা করতে।
এই সাইট গুলোর মধ্যে আমার পারসোনালি ভালো লেগেছে সোয়াগ বাক। এটি ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরীতে মুভি বা ভিডিও দেখার বিনিমিয়ে অর্থ দিয়ে থাকে। এভাবে এখানেও ভিডিও দেখে টাকা আয় করা যায়
১১। CreationsRewards
CreationsRewards আর একটি ওয়েবসাইট যেটা অনলাইন সার্ভে, ভিডিও এবং ওয়েবসাইট সার্চ এমনকি গেম খেলার জন্য টাকা প্রদান করে। বিভিন্ন টাস্ক এবং অফার পূরণ করার জন্য এই সাইটটি অনলাইন আয় প্রদান করে।এখানে বন্ধুদের রেফার করার মাধ্যমে অনলাইনে আয় করা সম্ভব। অন্যান্য সাইট গুলোর মত মুভির ট্রেইলার সরবরাহ করে রাখে। যেখান থেকে আয় করা সম্ভব।
এখানে সাধারন যে কোন ভিডিও কিংবা সাধারণ টাস্ক পূরন করার মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। এখানে আপনার রিওয়ার্ড পয়েন্ট গুলো গিফট কার্ড আকারে রিডিম করে নিতে পারবেন।
১২। MyPoints। প্রমো কোড, রিওয়ার্ড, পেইড সার্ভে।
যদিও একটি জরিপ সাইট। তবে এখানে ইউটিউব ভিডিও দেখে আয় করার সুযোগ আছে। এখানে নিজস্ব ভিডিও দেখে আয় করা যায়। সে পয়েন্টগুলো রিডিম করে গিফট কার্ড নেয়া যায়।গিফট কার্ড এর ব্যবহার অনেকটা ডলারের মত। গিফট কার্ডে ডলার সঞ্চয় করা থাকে। সে ডলার ব্যবহার করা যায় বিভিন্ন ধরনের পণ্য ক্রয় করতে।
যেমনঃ আমাজন গিফট কার্ড ব্যবহার করে আপনি কেনাকাটা করতে পারেন। একইভাবে গুগোল গিফট কার্ড ব্যবহার করে গুগলে যে কোন পণ্য কিংবা যেকোন সার্ভিস নিতে পারেন।
এ সাইটে প্রতিদিন আপনি 500 পয়েন্ট আয় করতে পারেন।তার চেয়ে মজার ব্যাপার এখানে আপনি যে কোন মজার ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
এ সাইটে প্রতিদিন আপনি 500 পয়েন্ট আয় করতে পারেন।তার চেয়ে মজার ব্যাপার এখানে আপনি যে কোন মজার ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
এজন্য আপনাকে কোন বোরিং ভিডিও দেখতে হবে না। বিভিন্ন হাস্যকর ভিডিও আছে, কিংবা কৌতুক কৌতুক ভিডিও আছে। যেগুলো দেখে আপনি বিনোদন পাবেন।
শুধুমাত্র ভিডিও দেখে উপার্জনই নয়, বরং শপিং করে, গেম খেলে, এমনকি তাদের দেওয়া ইমেইল পড়েও আয় করা যায়। এ সাইটটির 1996 সাল থেকে শুরু করেছে তাদের যাত্রা। এবং সাইটটি এখন পর্যন্ত চলছে। কোন ধরনের সমস্যা ছাড়াই।
শুধুমাত্র ভিডিও দেখে উপার্জনই নয়, বরং শপিং করে, গেম খেলে, এমনকি তাদের দেওয়া ইমেইল পড়েও আয় করা যায়। এ সাইটটির 1996 সাল থেকে শুরু করেছে তাদের যাত্রা। এবং সাইটটি এখন পর্যন্ত চলছে। কোন ধরনের সমস্যা ছাড়াই।
১৩। EarningStation
ইউটিউবে ভিডিও ওয়াচ করবার জন্য সবচেয়ে দারুণ সাইট হল আর্নিং স্টেশন। এ সাইটের জনপ্রিয়তা একসময় এত বেশি ছিল যে সকল ইউজার মোটামুটি প্রতিদিন এখানে কাজ করতো।এখানে যে কোন ইউটিউব ভিডিও দেখলে আয় করা সম্ভব। কিন্তু বর্তমান সময়ে ভিপিএন ব্যবহার করে সাইটে সাইন আপ করতে হয়।
এবং কাজ করতে হয়। কেননা এটির রিজিওন কিংবা এলাকা উত্তর আমেরিকার দিকে। সেখানকার নাগরিকেরা এখানে কাজ করতে পারে। এখান থেকে ভিডিও দেখে প্রতিদিন ৫০০ ১০০০ টাকা আয় করা যাবে।
শুধু ভিডিও দেখে নয়, বরঞ্চ এখানে জরিপ পূরণ করে, অনলাইন গেম খেলে আয় করা যায়।
ভিপিএন ব্যবহার ছাড়া আপনি সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন না। এবং কাজ করতে পারবেন না। কেননা এ সাইটটি আমেরিকার বাসিন্দাদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে।
শুধু ভিডিও দেখে নয়, বরঞ্চ এখানে জরিপ পূরণ করে, অনলাইন গেম খেলে আয় করা যায়।
ভিপিএন ব্যবহার ছাড়া আপনি সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন না। এবং কাজ করতে পারবেন না। কেননা এ সাইটটি আমেরিকার বাসিন্দাদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে।
১৪। Perk
এই সাইটটি ছোট ছোট ভিডিও ভিউ করার মাধ্যমে দারুন আয় করার সুযোগ দিবে। এখানে দীর্ঘ কিংবা বোরিং ভিডিও গুলো দেখার প্রয়োজন পড়ে না।এখানে ছোট ভিডিও দেখে টাকা আয় করতে পারেন। এখানে পয়েন্ট আকারে আয় করা যায়। সে পয়েন্টগুলো রিডিম করে টাকা পেমেন্ট নেয়া যায়।
ভিডিও ছাড়াও আর যে সকল উপায়ে এখানে আয় করা সম্ভব;
১)অনলাইন শপিং করার মাধ্যমে।
২) প্রতি সপ্তাহে এখানে বিশেষ সমস্যা কিংবা ধাঁধা জিজ্ঞেস করা হয়। তার উত্তর খোঁজার মাধ্যমে আয় করা যায়।
৩)এই সাইটে গিয়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করলেও আয় করা যায়।
৪)তাদের দেয়া বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে সেগুলো ব্যবহার করলেও রীতিমতো আয় সম্ভব।
যেকোনো পপুলার কিংবা নতুন মুভি এগুলো নিয়মিত আসে। সেগুলো যদি দেখেন তাহলে আয় করা সম্ভব। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, এখানে কুইজ খেলে আয় করা যায়।
$51,000,000 ডলারের মত পার্ক সাইটটি উইথড্র দিয়েছে। অর্থাৎ তার ইউজারদের মাঝে এত ডলার ব্যয় করেছে।
হে আসলেই, এই সাইটটি তার ইউজারদের মাঝে প্রায় 51 মিলিয়ন ডলার উইথড্র দিয়েছে। এবং এখন পর্যন্ত সাইটটি বেশ ভালো কাজ করছে। নিজের পছন্দের টিভি শো এখানে দেখতে পারবেন। এবং তা দেখেও আয় করা সম্ভব।
১৫। App Trailers
নামটি দেখে বুঝতে পারছেন যে এটি আসলে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের ট্রেইলার দেখায়। এখানে এসে ট্রেইলার গুলো দেখে আপনি অনায়াসে ভালো আয় করতে পারেন।অনলাইন দুনিয়ার বিভিন্ন হট অ্যাপস যেগুলো নিয়ে নিয়মিত প্লে স্টোরে ছাড়া হয়, সেগুলোর বিভিন্ন ট্রেইলার থাকে। সেগুলো এখানে দেখানো হয়।
অনলাইন ট্রেইলার দেখে এখানে পয়েন্ট জমাতে পারেন। সে পয়েন্টগুলো রীতিমতো রিডিম করে ক্যাশ পেপাল কিংবা পেওনারের মাধ্যমে নিতে পারেন। শুধু তাই নয় এখানে সাথে সাথে গিফট কার্ড রেডিম করে নিতে পারেন। কোন ঝামেলা ছাড়াই।
১৬। Market Force Information
এটি একটি শপিং কম্পানি যেটি ভালো আয় করার সুযোগ দেয়। যদি আপনি হন মুভি লাভার, তাহলে সেখানে আয় করার সুযোগ পাবেন। বিভিন্ন লোকজন নেটফ্লিক্সের মত প্রেমিয়াম সাইটে যায়। ঠিক এরকম একটি প্রেমিয়াম সাইট এটি মুভি দেখার জন্য। কিন্তু এখানে মুভি দেখার বদলে আয় করা সম্ভব।
এবং অন্যান্য অনলাইন মুভিগুলো এখানেও সাথে সাথে দেখা যায়। এবং যেকোন মুভি সাবমিট হওয়ার সাথে সাথেই এখানে পেয়ে যাবেন। মুভি লাভারদের জন্য এটি সবচেয়ে বড় সুযোগ।
এখানে আপনি ফ্রিতে অনলাইনে আয় করার সুযোগ পাবেন। এমনকি মুভি ইনজয় করতে পারবেন। এখানেও ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করা যায়।
১৭। QuickRewards। গেম খেলে, ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে।
এ সাইটটিও যথেষ্ট জনপ্রিয়। এবং সম্প্রতি সময়ে এটিও অনলাইনে ভিডিও দেখার জন্য ইউজারদের মাঝে অর্থ প্রদান করছে। তাদের সাইটে বিভিন্ন টাস্ক এবং অফার দেখবেন।যার মধ্যে আছে প্রতিদিন জরিপ পূরণ করা, ইমেইল পড়া, এমনকি শপিং করা। যার মাধ্যমে অনলাইনে আয় করা যায়।
তবে তারা মূলত আমেরিকা, কানাডা এবং যুক্তরাজ্য থেকে মেম্বার এলাও করে। যদি আপনি আয় করতে চান তবে হয় ভিপিএন কানেকশন দরকার পড়বে।
কিংবা যেকোন একটি আইপি এড্রেস কিনে নিলে পারেন। এ সাইটে ভালো পরিমাণ আয় করা সম্ভব। এবং তারা নিশ্চিত আয় দিবে অনলাইনে অ্যাক্টিভ থাকার জন্য।
দেখুনঃ
১৮– Viggle
এটি একটি ইউনিক এপ। যেটি ব্যবহার করে অনলাইন ভিডিও দেখতে পারেন। এমনকি ইউটিউব এর ভিডিও শো করা যায়। এমনকি গান শোনার মাধ্যমে আয় করা সম্ভব।যে কোন একটি অনলাইন গান শুনে আপনি এখানে আয় করতে পারেন। এখানে অনেক প্রোগ্রাম শো করা হয়। যেগুলো মূলত লোকাল স্টেশন, যেমনঃ নেটফ্লিক্স, হুলু(Hulu), অ্যামাজন প্রভৃতি থেকে ব্রডকাস্ট করা হয়।
এখানে প্রবেশ করার পর আপনি বিভিন্ন ভিডিও কিংবা টিভি শো অথবা যা আছে সেগুলো দেখার চেষ্টা করুন। তাহলে সেখানে আয় করতে পারেন।
নিজস্ব মাইক্রোফোন ইউজ করে বিভিন্ন প্রোগ্রাম দেখতে পারেন। কিংবা গান শুনতে পারেন, ভিডিও দেখতে পারেন। ভিডিও গেম খেলার মাধ্যমে অতিরিক্ত পয়েন্ট অর্জন করা যায়।
যেগুলো পরবর্তীতে ফ্রী তে গিফট কার্ড নেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। কাজেই অ্যাপটিতে যান। সেখানে গিয়ে ভিডিও দেখুন, আর ঘরে বসে টাকা ইনকাম করুন।
যেগুলো পরবর্তীতে ফ্রী তে গিফট কার্ড নেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। কাজেই অ্যাপটিতে যান। সেখানে গিয়ে ভিডিও দেখুন, আর ঘরে বসে টাকা ইনকাম করুন।
সপ্তাহের ছুটির দিনগুলোতে এ সাইটে ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন। কিংবা মুভি, ওয়েব সিরিজ দেখে আয় করতে পারেন। আর যে সকল উপায়ে আয় করা সম্ভবঃ
১) অনলাইনে গান শুনে আয় করুন।
২) এ সাইটের এর প্রদত্ত বিভিন্ন ইন্টারেস্টিং সাইট ভিজিট করার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
৩) অনলাইনে এড দেখার মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
৪) বিভিন্ন অনলাইন জরিপ পূরণ করার মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
১৯ – Nielsen Digital Voice
এটি এমন ওয়েবসাইট, যেখানে ভিডিও শেয়ার করা যায়। পাশাপাশি অনলাইনে টিভি দেখা যায়। তবে মনে রাখতে হবে যে, যেহেতু বিদেশি সাইট সেহেতু সকল দেশের টিভি চ্যানেল কম বেশি দেখা যায়।তবে বাংলাদেশি টিভি চ্যানেলও আছে। সাধারণত এই অ্যাপটি ব্যবহার করে ভিডিও দেখার মাধ্যমে রিওয়ার্ড অর্জন করতে পারেন।
এখানে ভিডিও দেখে টাকা আয় করার এপ ব্যবহার করতে পারেন। এবং নিজের অভ্যাসগুলোকে শেয়ার করার মাধ্যমে 10000 ডলার আয় করার একটি প্রোগ্রামের জয়েন দিতে পারেন।
এখানে ভিডিও দেখে টাকা আয় করার এপ ব্যবহার করতে পারেন। এবং নিজের অভ্যাসগুলোকে শেয়ার করার মাধ্যমে 10000 ডলার আয় করার একটি প্রোগ্রামের জয়েন দিতে পারেন।
সেখান থেকে 400 জন প্রতিযোগীকে 1000 ডলার করে দেয়া হবে। এবং সেখান থেকে আপনি কনটেস্ট এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
২০। HitBliss
এটি আরেকটি ওয়েবসাইট যেখানে আপনি ভিডিও দেখার মাধ্যমে পুরস্কৃত হবেন। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের কমার্শিয়াল এড প্রদর্শন করা হয়। যেগুলো দেখার মাধ্যমে আয় করা সম্ভব।তারা আপনার বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করার মাধ্যমে ব্যবহার করে। আপনার ব্যক্তিত্বের সঙ্গে যায় এরকম একটা দর্শন করবে। সেগুলো যত বেশি দেখবেন ততই আয় করবেন।
এড দেখার জন্য এমনকি, ভিডিও দেখার জন্য পয়েন্ট অর্জন করা যায়। এছাড়া গান, মুভি, টিভি শো এরকম বিভিন্ন অনলাইন জিনিসপত্র দেখার মাধ্যমে এখানে আয় করা সম্ভব।
এড দেখার জন্য এমনকি, ভিডিও দেখার জন্য পয়েন্ট অর্জন করা যায়। এছাড়া গান, মুভি, টিভি শো এরকম বিভিন্ন অনলাইন জিনিসপত্র দেখার মাধ্যমে এখানে আয় করা সম্ভব।
কিভাবে গিফট কার্ড রিডিম করবেনঃ
যে সাইট থেকে রিডিম করবেন সেখানে পর্যাপ্ত পয়েন্ট জমলে রিডিম করার জন্য এপ্লাই করবেন। তারা আপনার ইমেইল এড্রেসে ৩-৪ দিনের মধ্যেই রিডিম কোড পাঠাবে। যদি এটি গুগল গিফট কার্ড হয়, তাহলে প্লে স্টোরে গিয়ে কোডটি ব্যবহার করে রিডিম করে নিন।আর এমাজন হলে, এমাজনের এপে গিয়ে রিডিম করে কেনা কেটা করুন।
ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম শেষে পেমেন্ট বিকাশে নিব কিভাবে?
বাংলাদেশে এখন অনেক ট্রাস্টেড কারেন্সি এক্সচেঞ্জ সাইট আছে। বৈদেশিক সাইট গুলোতে ভিডিও দেখে ভালো আয় সম্ভব। আপনি যা আয় করবেন তা কারেন্সী এক্সচেঞ্জ ওয়েবসাইট থেকে টাকাতে কনভার্ট করে পেমেন্ট বিকাশে নিতে পারবেন৷
প্রক্রিয়াটি খুব সহজ। আপনি যদি তাদের পেপাল বা পেউনার একাউন্টে ১০ ডলার সেন্ড করেন। তাহলে তারা কিছু লাভ রেখে ৮৩০/৮৪০ টাকা আপনাকে বিকাশে সেন্ড মানি করে দিবে। এরকম একটি সাইট হলোঃ BDCoinex
ভালো লাগলে আরও কতগুলো আর্টিকেল পড়ে যাবেন। আর না হলে,আবার ও আসার দাওয়াত রইল।
চাকরি
ReplyDeleteইনকাম
ReplyDelete